Modi’s Ukrainian Gamble: A Balancing Act Between Peace and Alliances

পিএম মোদির কিইভ সফর

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি কিইভে একটি গুরুত্বপূর্ণ সফর করছেন, যেখানে তিনি ইউক্রেনের সাথে সম্পর্ক উন্নয়ন এবং শান্তির প্রচেষ্টায় একটি জটিল ভারসাম্য রক্ষা করার চেষ্টা করছেন। এই সফরটি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং রাশিয়ার নজর কেড়েছে, কারণ বিশ্ব রাজনীতির এই দুই মহাশক্তির মধ্যে চলমান সংঘাতের প্রেক্ষাপটে ভারতের অবস্থান বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ। মোদির এই সফর কেবল কূটনৈতিক সম্পর্কেরই প্রতীক নয়, বরং আন্তর্জাতিক মহলে ভারতের প্রভাব বৃদ্ধির একটি সুযোগ।



মোদি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মাঝে ভারতে আসছেন

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ওয়ারশতে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের বক্তব্য দিচ্ছেন, ২২ আগস্ট, ২০২৪। মোদির ইউক্রেন সফর শান্তি এবং পুনর্গঠন প্রচেষ্টায় সহায়তা করার ক্ষেত্রে কেমন ফলাফল দেয় তা নিয়ে বিচার করা হবে।
| ছবি ক্রেডিট: এপি

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ২৩ আগস্ট ২০২৪ এর সকালে কিয়েভে পৌঁছাতে চলেছেন, যা ইউক্রেনে যুদ্ধ শুরু হওয়ার পর ভারতের পক্ষ থেকে প্রথম উচ্চ পর্যায়ের সফর। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের মাঝে ভারতের অবস্থান নিয়ে আলোচনা করবে মোদির এই সফর। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ইউক্রেনের কাছে ভারতের প্রতিশ্রুতির ওপর ভিত্তি করে সফরের ফলাফল বিচার করা হবে।

মোদি ইউক্রেনের পুনর্গঠন এবং যন্ত্রপাতি সরবরাহের জন্য ইউক্রেনের অনুরোধের প্রতি কেমন প্রতিক্রিয়া দেন, তা লক্ষ্য করা হবে। মোদি এই যুদ্ধের সময় কিয়েভ এবং মস্কো উভয় স্থানে সফর করা কয়েকজন নেতার মধ্যে একজন।

বিশেষজ্ঞ হ্যাপিমন জ্যাকব বলেন, ইউরোপীয় দেশগুলোর উদ্বেগ বাড়ছে এবং যুক্তরাষ্ট্রের অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে ব্যস্ত থাকার মধ্যে, মোদি একটি নতুন বৈশ্বিক আলোচনা শুরু করার সুযোগ তৈরি করতে পারেন।

মোদির কিয়েভ সফরের সময় ইউক্রেনের ক্ষতিগ্রস্ত স্থানগুলো পরিদর্শন করবেন কিনা, তা নিয়ে প্রশ্ন রয়েছে। মোদির আগের সফরের সময়, তিনি মস্কোতে অজানা সৈনিকের সমাধিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেছিলেন।

এখন পর্যন্ত, ভারত ইউক্রেনে চিকিৎসা সরঞ্জাম এবং নির্মাণ যন্ত্রপাতির মতো অনুরোধগুলিতে সাড়া দেয়নি। তবে, যুদ্ধের পর পুনর্গঠনের সময় ভারত substantial সমর্থন প্রদান করতে পারে।

মোদি কীভাবে কিয়েভে ইউক্রেনের সাথে সম্পর্ক উন্নত করবেন, সেইসাথে রাশিয়ার সাথে ভারতের ঐতিহ্যগত সম্পর্ক বজায় রাখবেন, সেটাই সবচেয়ে কঠিন চ্যালেঞ্জ হবে।

প্রশ্ন ১: প্রধানমন্ত্রী মোদী কেন কিয়েভে গিয়েছিলেন?

উত্তর: প্রধানমন্ত্রী মোদী কিয়েভে গিয়ে ভারত এবং ইউক্রেনের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়ন করার চেষ্টা করেছেন।

প্রশ্ন ২: ইউএস এবং রাশিয়া মোদীর সফর নিয়ে কেন মনোযোগ দিচ্ছে?

উত্তর: ইউএস এবং রাশিয়া দুই দেশের মধ্যে চলমান সংঘাতের কারণে মোদীর সফর তাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন ৩: মোদীর সফরের ফলে ভারত ও ইউক্রেনের মধ্যে কি পরিবর্তন আসবে?

উত্তর: মোদীর সফরের ফলে ভারত ও ইউক্রেনের মধ্যে বাণিজ্য এবং সহযোগিতা বাড়ানোর সুযোগ তৈরি হতে পারে।

প্রশ্ন ৪: রাশিয়া এই সফরকে কিভাবে দেখছে?

উত্তর: রাশিয়া মোদীর সফরকে সতর্কতার সঙ্গে পর্যবেক্ষণ করছে, কারণ এটি তাদের স্বার্থের সাথে সম্পর্কিত।

প্রশ্ন ৫: ভারতের লক্ষ্য কি এই সফরের মাধ্যমে?

উত্তর: ভারতের লক্ষ্য হল শান্তি এবং স্থিতিশীলতা রক্ষা করা, এবং আন্তর্জাতিক সম্পর্ক আরও শক্তিশালী করা।

Leave a Comment