Jammu and Kashmir’s Political Showdown: BJP’s Bold Bid Against a Resurgent Congress

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী এবং কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জম্মু ও কাশ্মীরের নির্বাচনী প্রার্থীদের নিয়ে একটি গুরুত্বপূর্ণ পার্টি প্যানেল বৈঠকে অংশগ্রহণ করছেন। এই বৈঠকে জম্মু ও কাশ্মীরের নির্বাচনকে সামনে রেখে প্রার্থীদের নির্বাচন এবং রাজনৈতিক কৌশল নির্ধারণ করা হবে। রাজনৈতিক মহলে এই বৈঠক নিয়ে যথেষ্ট আগ্রহ দেখা দিয়েছে, কারণ এটি বিজেপির পরবর্তী পদক্ষেপের দিকনির্দেশক হতে পারে।



PM, Amit Shah At Party Panel Meet To Decide On J&K Poll Candidates

BJP একটি শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বিতা মোকাবেলার জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছে।

নতুন দিল্লী:

বিজেপি আশা করছে, জঙ্গু এবং কাশ্মীরের বিধানসভায় ৯০টি আসনের মধ্যে ৬৬টি আসন জিতবে। সূত্র জানিয়েছে, রবিবার বিজেপির কেন্দ্রীয় নির্বাচনী কমিটির (সিইসি) বৈঠকের পর এই তথ্য বেরিয়ে এসেছে। এই বৈঠকটি আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের জন্য দলের প্রার্থী চূড়ান্ত করার জন্য অনুষ্ঠিত হয়েছিল, যা এক দশকের মধ্যে প্রথমবার হচ্ছে। প্রার্থী তালিকার চূড়ান্ত ঘোষণা সোমবার হবে।

প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং বিজেপি সভাপতি জেপি নাড্ডা সহ অন্যান্য সিইসি সদস্যরা, যাদের মধ্যে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহও ছিলেন, স্থানীয় দলের নেতাদের সঙ্গে আলোচনা করেছেন।

গত সপ্তাহে স্থানীয় নেতারা নাড্ডা এবং শাহের সাথে দীর্ঘ বৈঠক করেছিলেন প্রার্থীদের তালিকা সংকীর্ণ করার জন্য। বৈঠকটি একটি কৌশল বৈঠকও ছিল।

গতবারের মতো, বিজেপি নির্বাচনে শক্তিশালী স্থানীয় পূর্বনির্বাচনী জোট ছাড়াই যাচ্ছে। তবে সূত্র জানিয়েছে, দলটি আঞ্চলিক দল এবং স্বাধীন প্রার্থীদের প্রতি সমর্থন বাড়াবে। এই বিধানসভা নির্বাচনগুলি সেপ্টেম্বর মাসে শুরু হবে এবং তিনটি ধাপে অনুষ্ঠিত হবে।

আজ সকালে, কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক রণদীপ সিং সুরজেওয়ালা বিজেপির বিরুদ্ধে তীর্যক মন্তব্য করেছেন, বিশেষ করে ওমর আবদুল্লাহর জাতীয় সম্মেলনের সাথে কংগ্রেসের জোট নিয়ে।

সুরজেওয়ালা বিজেপির দ্বিচারিতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন এবং বলেছেন, বিজেপি আগে জাতীয় সম্মেলন এবং মেহবুবা মুফতির পিপলস ডেমোক্র্যাটিক পার্টির সঙ্গে জোট করেছে।

২০১৪ সালের নির্বাচনে, যখন জম্মু ও কাশ্মীর পূর্ণ রাজ্য ছিল, বিজেপি ২৫টি আসন জিতেছিল। তারা পিডিপির সঙ্গে জোট গঠন করেছিল, যা ২০১৮ সালে ভেঙে যায়। এরপর থেকে এই রাজ্যটি রাষ্ট্রপতির শাসনের অধীনে চলে যায়। ২০১৯ সালে জম্মু ও কাশ্মীরের বিশেষ মর্যাদা প্রত্যাহার করা হয় এবং রাজ্যটি দুটি কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলে বিভক্ত হয়।

এবার বিজেপি কংগ্রেস এবং তার সহযোগী জাতীয় সম্মেলনের চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার জন্য সম্পূর্ণ প্রস্তুতি নিচ্ছে। জম্মু ও কাশ্মীরের ৯০ সদস্যের বিধানসভা তিনটি ধাপে নির্বাচনের জন্য প্রস্তুত হচ্ছে – সেপ্টেম্বর ১৮, ২৫ এবং অক্টোবর ১। ভোট গণনার কাজ ৪ অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে।

পরবর্তী বিজেপি সিইসি বৈঠক ২৯ আগস্ট নির্ধারিত হয়েছে, যেখানে হরিয়ানা নির্বাচনের জন্য কৌশল নির্ধারণ করা হবে। বিজেপি হরিয়ানায় কংগ্রেসের শক্তিশালী চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে, যেখানে তারা ২০১৪ সাল থেকে ক্ষমতায় রয়েছে।

প্রশ্ন ১: বিজেপি কেন জঙ্গু ও কাশ্মীরের নির্বাচনী প্রার্থী নির্বাচন করছে?

উত্তর: বিজেপি সেখানে শক্তি বাড়াতে এবং স্থানীয় মানুষের সমস্যাগুলো সমাধানের জন্য প্রার্থী নির্বাচন করছে।

প্রশ্ন ২: মোদী ও অমিত শাহ কি নির্বাচনী প্রার্থী নির্বাচন করবেন?

উত্তর: হ্যাঁ, মোদী ও অমিত শাহ দলীয় বৈঠকে প্রার্থী নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করছেন।

প্রশ্ন ৩: এই নির্বাচনে বিজেপির লক্ষ্য কি?

উত্তর: বিজেপির লক্ষ্য হল কাশ্মীরের উন্নয়ন এবং শান্তি ফিরিয়ে আনা।

প্রশ্ন ৪: কবে নাগাদ নির্বাচন হবে?

উত্তর: নির্বাচন তারিখ এখনও ঘোষণা হয়নি, তবে শীঘ্রই ঘোষণা করা হবে।

প্রশ্ন ৫: কিভাবে প্রার্থীদের নির্বাচন করা হবে?

উত্তর: প্রার্থীদের নির্বাচন দলের অভ্যন্তরীণ আলোচনা এবং স্থানীয় নেতৃত্বের মতামতের ভিত্তিতে হবে।

Leave a Comment