পুলিশ-প্রতিবাদীদের স্লোগানে উত্তেজনা: শুভেন্দুর বিস্ফোরক অভিযোগ

News Live

পুলিশ-প্রতিবাদীদের স্লোগানে উত্তেজনা: শুভেন্দুর বিস্ফোরক অভিযোগ

সাম্প্রতিক আরজি কর কাণ্ডের প্রেক্ষাপটে প্রতিবাদীদের মধ্যে একাধিক স্লোগান শোনা যাচ্ছে। এই স্লোগানগুলোর মধ্যে একটি হল, “তোমার মেয়েও হচ্ছে বড়,” যা পুলিশকে উদ্দেশ্য করে বলা হচ্ছে। এর পাল্টা স্লোগান হিসেবে পুলিশ ও তৃণমূল সমর্থকরা বলছেন, “পুলিশের মেয়ের চিন্তা ছাড়ো, সে লড়াই করেই হচ্ছে বড়।” এই বিষয়টি নিয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন। তিনি জানান, পুলিশ বাহিনীর পরিস্থিতি নিয়ে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সরকারকে আক্রমণ করে বলেন, পুলিশ এখন সংখ্যায় কম এবং নিয়োগের সমস্যার কারণে ভবিষ্যতেও নিয়োগ হবে না। এর ফলে পুলিশ বাহিনীর কাজের চাপ বাড়ছে এবং অবসরের সুযোগও কমছে।



আরজি কর কাণ্ড: পুলিশের প্রতি তৃণমূল ও বিরোধীদের পাল্টা স্লোগান

সাম্প্রতিক সময়ে আরজি কর কাণ্ডে প্রতিবাদীদের মধ্যে একাধিক স্লোগান শোনা যাচ্ছে। তাদের মধ্যে একটি স্লোগান পুলিশের মেয়েদের নিয়ে, যেখানে পুলিশকে উদ্দেশ্য করে বলা হচ্ছে, ‘তোমার মেয়েও হচ্ছে বড়’। এর পাল্টা হিসেবে এবার পুলিশকর্মী এবং তৃণমূল সমর্থকরা সোশ্যাল মিডিয়ায় নতুন স্লোগান দিতে শুরু করেছেন, যেটি হলো – ‘পুলিশের মেয়ের চিন্তা ছাড়ো, সে লড়াই করেই হচ্ছে বড়’। এই স্লোগানটি পুলিশের বিভিন্ন স্তরের কর্মকর্তাদের মধ্যে ব্যাপকভাবে শেয়ার করা হচ্ছে। বিষয়টি নিয়ে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী বিস্ফোরক অভিযোগ করেছেন।

তিনি গতকাল বিধানসভার বাইরে দাঁড়িয়ে বলেন, ‘২০০৬ সালে সিঙ্গুর বিডিও অফিস থেকে আন্দোলনকারীদের ধরে নিয়ে আসা সুপ্রতীম সরকার এখন এই বিষয়ে নেতৃত্ব দিচ্ছেন।’ শুভেন্দু অধিকারী আরও বলেন যে কিছু আইসি এবং ওসি তাঁকে জানিয়েছেন যে তারা সুপ্রতীম সরকারের নির্দেশেই এই ধরনের পোস্ট করতে বাধ্য হচ্ছেন।

এদিকে, পুলিশের বেহাল দশা নিয়েও মমতা সরকারের বিরুদ্ধে তোপ দেগেছেন শুভেন্দু। তিনি বলেন, ‘পুলিশের সংখ্যা কমে যাচ্ছে, কারণ নিয়োগ হয় না।’ এর পাশাপাশি তিনি উল্লেখ করেন যে সিভিক ভলান্টিয়ারদের অবসরের পর ৫ লক্ষ টাকা করে বেনিফিট দেওয়া হচ্ছে এবং কিছু সাব ইন্সপেক্টরকে প্রমোশন দেওয়া হয়েছে। তিনি দাবি করেন যে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পুলিশের নীচের তলাকে ম্যানেজ করতে চাইছেন।

প্রশ্ন ১: ‘পুলিশের মেয়ের চিন্তা ছাড়ো’ পোস্টের মানে কী?

উত্তর: এই পোস্টে বলা হচ্ছে যে, পুলিশ সদস্যদের পরিবারের সদস্যদের নিরাপত্তা ও চিন্তার বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করা হচ্ছে।

প্রশ্ন ২: কর্তারা কেন এই পোস্ট করতে বাধ্য হচ্ছেন?

উত্তর: কর্তাদের মনে হচ্ছে যে, সমাজে পুলিশ সদস্যদের পরিবারের সদস্যদের বিষয়ে সচেতনতা বাড়ানো দরকার।

প্রশ্ন ৩: এই পোস্টের পেছনে কারা নির্দেশ দিচ্ছেন?

উত্তর: বিভিন্ন পুলিশ বিভাগের উচ্চপদস্থ কর্মকর্তারা এই নির্দেশনা দিচ্ছেন।

প্রশ্ন ৪: পোস্টটি সামাজিক মাধ্যমে কেন ভাইরাল হয়েছে?

উত্তর: পোস্টটি সমাজের মধ্যে পুলিশ সদস্যদের পরিবারের নিরাপত্তার বিষয়টি তুলে ধরছে, যার ফলে এটি দ্রুত শেয়ার হচ্ছে।

প্রশ্ন ৫: পুলিশ সদস্যদের পরিবার নিয়ে আরও কী আলোচনা হচ্ছে?

উত্তর: পুলিশ সদস্যদের পরিবারে নিরাপত্তা, মানসিক চাপ এবং সমাজে তাদের ভূমিকা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।

মন্তব্য করুন