তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ সম্প্রতি এক্স হ্যান্ডেলে একটি বিস্ফোরক ভিডিও পোস্ট করেছেন, যেখানে একটি যুবক অফিস ঘরে হুমকি দিচ্ছে। যুবকটি দাবি করছে, “দিদি পাঠিয়েছে আমাকে,” এবং সেখানকার কর্মকর্তাদের সিএমকে ফোন করতে বলছে। ভিডিওটি এখনও সত্যতা যাচাই করা হয়নি, কিন্তু অনেকেই হতবাক হয়েছেন এবং যুবকের পরিচয় জানতে চাইছেন। নেটিজেনরা মন্তব্য করেছেন যে, এই ধরনের ঔদ্ধত্য বাংলায় সাধারণ হয়ে উঠেছে এবং প্রশাসনের কাছে দাবি উঠেছে যেন যুবকটিকে দ্রুত গ্রেফতার করা হয়। কুণাল ঘোষ ভিডিওটির সত্যতা যাচাই করতে এবং প্রমাণিত হলে কঠোর ব্যবস্থা নেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন।
তৃণমূল নেতার ভিডিও নিয়ে তোলপাড়
তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ সম্প্রতি এক্স হ্যান্ডেলে একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন, যা কার্যত বিস্ফোরক। ভিডিওটির ক্যাপশনে তিনি উল্লেখ করেছেন, ‘এই ভিডিও ঘুরছে। এটা আসল না ফেক, দেখা হোক। যদি আসল হয়, তবে বিপজ্জনক। সিএম জানেনও না তাঁর নাম করে এই ঔদ্ধত্য, মস্তানি, অসভ্যতা করে অনেকে সরকার দল ও তার ভাবমূর্তি নষ্ট করছে। এটা যদি সত্যি হয় এটাকে পুলিশ তুলুক। দেখুক সাহস পেল কোথা থেকে। ব্যবস্থা নিক। ভিডিও ভুয়ো হলে জানাক।’
কী আছে সেই ভিডিওতে? নীল রঙের গেঞ্জি পরা এক যুবক একটি অফিস ঘরে হুমকি দিচ্ছেন। সম্ভবত এটি কোনো কলেজের অফিস। সেখানে গিয়ে যুবকটি বলছেন, ‘দিদি পাঠিয়েছে আমাকে। দিদির সঙ্গে কথা বলে রাখুন। সিএম দিদিকে ফোন করুন।’
হিন্দুস্তান টাইমস বাংলা এই ভিডিওর সত্যতা যাচাই করেনি। তবে ভিডিওটি দেখে অনেকেই হতবাক। ওই যুবকের পরিচয় জানতে চাইছেন সবাই। তার আচরণ দেখে বোঝা যাচ্ছে যে তিনি তৃণমূলের দাপুটে নেতা। এক নেটিজেন মন্তব্য করেছেন, ‘বাঙালি না। বাংলায় এসে হুজ্জুতি করার সাহস পায় কোথা থেকে?’ অপর একজন বলেছেন, ‘যারা নিজেরা মুনাফা লুঠতে ব্যস্ত, তারা দল আর দিদির নাম করে এই দুষ্কর্ম করছে।’
অনেকে প্রশাসনের কাছে দাবি করছেন, অবিলম্বে ওই যুবককে গ্রেফতার করা হোক, যাতে তার মতো অন্যদের বাড়াবাড়ি কমে যায়। এসব ঘটনার মধ্যে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষজনের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা যাচ্ছে।
কুণাল ঘোষ কে?
কুণাল ঘোষ একজন রাজনৈতিক নেতা এবং পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূল কংগ্রেসের সদস্য।
কুণাল ঘোষ কেন এই ভিডিও পোস্ট করেছেন?
তিনি দাবি করেছেন যে সিএমও জানেন না, এবং তাঁর নাম ব্যবহার করে কিছু অস্বাভাবিক ঘটনা ঘটানো হচ্ছে।
ভিডিওতে কিসের কথা বলা হয়েছে?
ভিডিওতে কুণাল ঘোষণা করেছেন যে কিছু লোক সিএমওর নাম ব্যবহার করে মস্তানি করছে।
এই বক্তব্যের প্রভাব কী হতে পারে?
এটি রাজনৈতিক অস্থিরতা সৃষ্টি করতে পারে এবং আরও প্রশ্ন উঠতে পারে সরকারের কার্যকলাপ নিয়ে।
কুণাল ঘোষের এই বক্তব্যের পর কী হবে?
এই বক্তব্যের পর রাজনৈতিক বিতর্ক বাড়তে পারে এবং তদন্ত শুরু হতে পারে।