মমতা-শুভেন্দুর বিরোধ: ক্রিকেটের মঞ্চে রাজনীতির নাটক!

News Live

মমতা-শুভেন্দুর বিরোধ: ক্রিকেটের মঞ্চে রাজনীতির নাটক!

সম্প্রতি ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সচিব জয় শাহ আইসিসির সভাপতি নির্বাচিত হয়েছেন। এ খবর প্রকাশের পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অমিত শাহকে ‘খোঁচা’ দিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় শুভেচ্ছা বার্তা পোস্ট করেন। এর পালটা হিসেবে বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী মমতার দুই ভাইয়ের বিভিন্ন পদ নিয়ে মন্তব্য করেন। তিনি বলেন, মমতার ভাইয়েরা শক্তিশালী পদে আছেন এবং তাদের সফলতার জন্য অভিনন্দন জানান। জয় শাহের আইসিসির সভাপতির পদে আসা নিয়ে রাজনৈতিক আলোচনা চলমান, যা পশ্চিমবঙ্গের রাজনৈতিক মহলে উত্তেজনা সৃষ্টি করেছে। জয় শাহের ক্রিকেট প্রশাসনে দীর্ঘ পথচলা ও এই নতুন দায়িত্বের গুরুত্ব নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।



জয় শাহের আইসিসি সভাপতির পদে অভিনন্দন, মমতা ও শুভেন্দুর পালটা মন্তব্য

সম্প্রতি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের (আইসিসি) সভাপতি হিসেবে নির্বাচিত হয়েছেন ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের সচিব জয় শাহ। এই খবর প্রকাশ হওয়ার পর মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সোশ্যাল মিডিয়ায় অমিত শাহকে খোঁচা দিয়ে অভিনন্দন জানান। তিনি বলেন, জয় শাহ রাজনীতিবিদ না হলেও একটি গুরুত্বপূর্ণ পদে অধিষ্ঠিত হয়েছেন।

মমতার এই মন্তব্যের পালটা দিয়ে রাজ্যের বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী মমতার দুই ভাইয়ের ক্রীড়া প্রশাসনের পদ নিয়ে টীকা করেন। শুভেন্দু বলেন, “বাংলার ব্যর্থ মুখ্যমন্ত্রী, স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এবং স্বাস্থ্যমন্ত্রীকে অভিনন্দন। আপনার ভাইয়েরা ক্রীড়া প্রশাসনে উচ্চ পদে রয়েছেন এবং তাদের সাফল্যের জন্য আপনাকে অভিনন্দন জানাচ্ছি।”

জয় শাহের আইসিসির চেয়ারম্যান হওয়া নিয়ে রাজনীতির এই পাল্টাপাল্টি মন্তব্য চলছেই। ৩৫ বছর বয়সী জয় শাহের ক্রিকেট প্রশাসনে দীর্ঘ যাত্রা রয়েছে, যা ২০০৯ সালে শুরু হয়েছিল।

১. শুভেন্দু অধিকারী কেন জয় শাহকে অভিনন্দন জানালেন?

শুভেন্দু অধিকারী জয় শাহের কাজের জন্য অভিনন্দন জানিয়েছেন, কারণ তিনি সফল হচ্ছেন এবং দেশের জন্য ভালো করছেন।

২. মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে শুভেন্দু কেন শুভেচ্ছা জানালেন?

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের ভাইদের অর্জনকে স্বীকৃতি দিতে শুভেন্দু তাকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন।

৩. এ ঘটনায় রাজনৈতিক প্রতিক্রিয়া কেমন হতে পারে?

এ ধরনের মন্তব্য রাজনৈতিক জটিলতা সৃষ্টি করতে পারে এবং বিরোধী দলের মধ্যে আলোচনা বাড়াতে পারে।

৪. শুভেন্দুর এই মন্তব্যের ফলে কি মমতা ও তাঁর দলের ওপর প্রভাব পড়বে?

হ্যাঁ, শুভেন্দুর মন্তব্য মমতা ও তাঁর দলের ওপর কিছুটা চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতি পরিবর্তন করতে পারে।

৫. মমতা ও শুভেন্দুর সম্পর্ক কেমন?

মমতা ও শুভেন্দুর সম্পর্ক রাজনৈতিক প্রতিপক্ষের হলেও, তারা একে অপরকে সম্মানও করেন।

মন্তব্য করুন