আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় সিবিআই তদন্ত অব্যাহত। ১৫ দিন পার হলেও কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি। অভিযুক্ত সঞ্জয় রায় বর্তমানে জেলে, কিন্তু চাদরের রঙ নিয়ে বিতর্ক তীব্র হচ্ছে। নির্যাতিতার বাবার দাবি, তার মেয়ের দেহে থাকা চাদর বদলে দেওয়া হয়েছে, যা পুলিশের বক্তব্যের সঙ্গে বিরোধিতা করে। ডিসি ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়ের মতে, চাদর ছিল নীল, কিন্তু বাবার দাবি সবুজ। প্রমাণ লোপাটের আশঙ্কা নিয়ে আলোচনা চলছে, আর সিবিআই তদন্তের গতিপথ এখনো স্পষ্ট নয়।

News Live


আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় সিবিআই তদন্ত অব্যাহত। ১৫ দিন পার হলেও কাউকে গ্রেফতার করা যায়নি। অভিযুক্ত সঞ্জয় রায় বর্তমানে জেলে, কিন্তু চাদরের রঙ নিয়ে বিতর্ক তীব্র হচ্ছে। নির্যাতিতার বাবার দাবি, তার মেয়ের দেহে থাকা চাদর বদলে দেওয়া হয়েছে, যা পুলিশের বক্তব্যের সঙ্গে বিরোধিতা করে। ডিসি ইন্দিরা মুখোপাধ্যায়ের মতে, চাদর ছিল নীল, কিন্তু বাবার দাবি সবুজ। প্রমাণ লোপাটের আশঙ্কা নিয়ে আলোচনা চলছে, আর সিবিআই তদন্তের গতিপথ এখনো স্পষ্ট নয়।


সবুজ বা লাল রঙের চাদর ছিল না

কলকাতা পুলিশের দাবি, আরজি কর কাণ্ডে গুরুত্বপূর্ণ তথ্য উঠে এসেছে। তদন্তে জানা গেছে, ঘটনার সময় উপস্থিত চাদরের রং ছিল ভিন্ন। এই তথ্য নিয়ে শহরে নতুন করে আলোচনা শুরু হয়েছে, যা তদন্তের গতিপথ পরিবর্তন করতে পারে। বিস্তারিত জানতে পড়ুন আমাদের প্রতিবেদনে।



আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনায় নতুন বিতর্ক

কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে খুনের ঘটনায় সিবিআই তদন্ত করছে। ইতিমধ্যেই ১৫ দিন পেরিয়ে গেলেও তদন্তে কাউকে গ্রেফতার করা সম্ভব হয়নি। তবে, কলকাতা পুলিশ সঞ্জয় রায় নামে এক ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে, যিনি বর্তমানে সিবিআইয়ের হেফাজতে রয়েছেন। এই ঘটনায় তদন্তের অগ্রগতি নিয়ে প্রশ্ন উঠছে, বিশেষ করে ‘ক্রাইম সিনে’ কি কোনো পরিবর্তন ঘটানো হয়েছিল কিনা তা নিয়ে।

নির্যাতিতার বাবার অভিযোগ, তাঁর মেয়ের দেহে ঢাকা দেওয়ার চাদরের রং বদলে ফেলা হয়েছে। এ প্রসঙ্গে কলকাতা পুলিশ বৃহস্পতিবার সাংবাদিক বৈঠক করে জানায়, ‘নির্যাতিতার দেহের উপর যে চাদর ছিল, তার রং নীল।’ ডিসি সেন্ট্রাল ইন্দিরা মুখোপাধ্যায় আরও বলেন, ‘আমাদের রেকর্ডে চাদরের রঙ নীল রয়েছে এবং সিবিআইকেও এই কেস ডায়েরি দেওয়া হয়েছে।’

গত ৯ অগস্ট, আরজি কর হাসপাতালের সেমিনার হল থেকে তরুণী চিকিৎসকের দেহ উদ্ধার করা হয়। তাঁর নৃশংস পরিণতির প্রতিবাদে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষ সরব হয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ও দোষীর দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি করেছেন। তবে চাদর নিয়ে বিতর্কের কারণে প্রমাণ লোপাটের সম্ভাবনা নিয়ে আলোচনা অব্যাহত রয়েছে। পুলিশ বিষয়টি স্পষ্ট করে জানায়, তাদের রেকর্ডে অন্য কোনো রঙের চাদরের উল্লেখ নেই।

আসুন, এই ঘটনার প্রতি নজর রাখি এবং সত্যতা বের করার চেষ্টা করি।

১. ‘সবুজ বা লাল রঙের চাদর ছিল না’ মানে কী?

এটা মানে হল যে ওই চাদরগুলো কোথাও পাওয়া যায়নি, যা ঘটনার সময় ব্যবহার হওয়ার কথা ছিল।

২. কলকাতা পুলিশের দাবি কী?

কলকাতা পুলিশ বলেছে যে তারা তদন্ত করছে এবং সবুজ বা লাল চাদরের সন্ধানে আছে।

৩. এই কাণ্ডের সঙ্গে কি অন্য কোনো ঘটনা জড়িত?

হ্যাঁ, এই কাণ্ডটি একটি বড় ঘটনার অংশ যা জনসাধারণের মধ্যে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।

৪. তদন্তের বর্তমান পরিস্থিতি কী?

তদন্ত চলছে এবং পুলিশ বিভিন্ন দিক থেকে তথ্য সংগ্রহ করছে।

৫. সাধারণ মানুষ কি কিছু করতে পারে?

জরুরি তথ্য জানালে বা সাক্ষ্য দিলে সাধারণ মানুষ পুলিশকে সাহায্য করতে পারে।

মন্তব্য করুন