মুখ্যমন্ত্রীর ‘মা ক্যান্টিন’: বন্যার মাঝে রাজনীতির স্রোতে খাদ্যের সুর!

News Live

মুখ্যমন্ত্রীর ‘মা ক্যান্টিন’: বন্যার মাঝে রাজনীতির স্রোতে খাদ্যের সুর!

দক্ষিণবঙ্গে অব্যাহত বৃষ্টির কারণে বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে, যার ফলে বিপর্যস্ত হয়েছে গ্রামের মানুষজন। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে বন্যাপ্রবণ এলাকা পরিদর্শন করে ত্রাণ বিতরণ করেছেন। এই দুর্যোগের সময়ে ‘মা ক্যান্টিন’ থেকে বিনামূল্যে রান্না করা খাবার বিতরণের ব্যবস্থা করা হয়েছে। সাধারণত ৫ টাকায় খাবার পাওয়া যায়, তবে বর্তমানে দুর্গতদের জন্য ডাল, ভাত, ডিম এবং সবজি প্রদান করা হচ্ছে। বনগাঁ পুরসভা এ উদ্যোগ নিয়েছে এবং পরিস্থিতি স্বাভাবিক না হওয়া পর্যন্ত খাদ্য বিতরণ চলবে। মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশে আরও জায়গায় এই কার্যক্রম চালু করা হবে।



দক্ষিণবঙ্গের বন্যা: মুখ্যমন্ত্রীর উদ্যোগে ‘মা ক্যান্টিন’ চালু

নাগাড়ে বৃষ্টির কারণে এবং ডিভিসি’র জল ছেড়ে দেওয়ার ফলে দক্ষিণবঙ্গের বেশিরভাগ জেলায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়েছে। এই অবস্থায় মানুষের জীবনে বিপর্যয় নেমে এসেছে, বাড়িঘর এবং খাবার সবকিছুই ভেসে গেছে। আক্রান্ত গ্রামগুলির মানুষের পাশে দাঁড়াতে বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে গিয়ে পরিস্থিতি পরিদর্শন করেছেন এবং ত্রাণও বিতরণ করেছেন।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উদ্যোগে ‘মা ক্যান্টিন’ চালু করা হয়েছে। এই ভ্রাম্যমাণ ক্যাটিনের মাধ্যমে বানভাসী মানুষদের বিনামূল্যে রান্না করা খাবার সরবরাহ করা হচ্ছে। সাধারণত, ‘মা ক্যান্টিন’ থেকে খাবারের জন্য ৫ টাকা দিতে হয়, কিন্তু এই দুর্যোগের সময় বিনামূল্যে ডাল, ভাত, ডিম এবং সবজি দেওয়া হচ্ছে।

বনগাঁ পুরসভার ৭, ১৫, ২০ এবং ২২ নম্বর ওয়ার্ডে জল ঢুকে যাওয়ায় অনেক পরিবার ত্রাণ শিবিরে আশ্রয় নিয়েছে। বনগাঁ পুরসভা এই অঞ্চলে ‘মা ক্যান্টিন’ চালু করেছে, যেখানে প্রায় আড়াই হাজার মানুষ ত্রাণ শিবিরে অবস্থান করছে।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় দক্ষিণবঙ্গের বিভিন্ন প্রান্তে পরিদর্শন করে ‘মা ক্যান্টিন’ চালু করার পরামর্শ দিয়েছিলেন, যা এখন কার্যকর হচ্ছে। বর্তমানে যেসব এলাকায় এই পরিষেবা শুরু হয়নি, সেখানে শুকনো খাবার বিতরণ করা হচ্ছে। বনগাঁ পুরসভার চেয়ারম্যান গোপাল শেঠ জানিয়েছেন, ‘গরিব মানুষের জন্য এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে এবং দুয়ারে খাবার পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে।’

১. ‘দুয়ারে মা ক্যান্টিন’ কি?

‘দুয়ারে মা ক্যান্টিন’ একটি উদ্যোগ যেখানে বানভাসী মানুষদের জন্য ভাত, ডাল ও ডিম দেওয়া হচ্ছে।

২. এই ক্যান্টিনে খাবার পাওয়ার নিয়ম কি?

খাবার পেতে আপনাকে ক্যান্টিনের নির্ধারিত স্থানে গিয়ে নাম নিবন্ধন করতে হবে।

৩. ক্যান্টিনের সময়সূচী কি?

ক্যান্টিন প্রতিদিন সকাল ১০টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত খোলা থাকে।

৪. কি ধরনের খাবার এখানে পাওয়া যায়?

এখানে ভাত, ডাল এবং ডিমের খাবার প্রদান করা হচ্ছে।

৫. কেউ কি এখানে খাবার নিতে পারবে?

হ্যাঁ, যারা বানভাসী, তারা এখানে খাবার নিতে পারবেন।

মন্তব্য করুন