জাতীয় টাস্ক ফোর্সের সভা অনুষ্ঠিত
জাতীয় টাস্ক ফোর্সের সাম্প্রতিক সভায় রাজ্যগুলিকে ডাক্তার ও চিকিৎসা কর্মীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য আহ্বান জানানো হয়েছে। সভায় বক্তারা উল্লেখ করেন, দেশের স্বাস্থ্যসেবা সুরক্ষিত রাখতে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা অত্যন্ত জরুরি। রাজ্যগুলিকে এই বিষয়ে কার্যকরী পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য অনুরোধ করা হয়েছে, যাতে চিকিৎসার পরিবেশে কোনও বিপত্তি না ঘটে এবং চিকিৎসকরা নিরাপদে তাদের কাজ করতে পারেন।
বঙ্গের রাজনীতিতে উত্তেজনা: বিজেপির statewide bandh
বাংলার বিজেপি মঙ্গলবার ‘নবান্ন অভিযান’ অংশগ্রহণকারীদের উপর পুলিশের কর্মকাণ্ডের প্রতিবাদে রাজ্যজুড়ে বন্ধের ডাক দিয়েছে। এই আন্দোলনটি নতুন ছাত্র সংগঠন চাত্র সমাজের দ্বারা সংগঠিত হয়েছিল, যা RG কর হাসপাতালের ডাক্তারকে ধর্ষণ ও হত্যার বিচারের দাবি জানাচ্ছে। রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে এবং ভাটপাড়ায় একাধিক গুলি চালানোর ঘটনা ঘটেছে। কিছু নেতাকেও আটক করা হয়েছে, যার মধ্যে রূপা গাঙ্গুলি এবং বিজেপির লকেট চট্টোপাধ্যায় অন্তর্ভুক্ত।
বিজেপির নেতাদের অভিযোগ
বিজেপির রাজ্য সভাপতি পশ্চিমবঙ্গের রাজ্যপালের কাছে পুলিশি অত্যাচারের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানিয়েছেন। তিনি বলেন, “এখন যথেষ্ট হয়েছে।” তৃণমূল কংগ্রেসের নেতারা বিজেপির কর্মীদের বিরুদ্ধে গাড়িতে আক্রমণের অভিযোগ তুলেছেন যাতে বন্ধের সফলতা নিশ্চিত করা যায়।
ভাটপাড়ায় ঘটনার তদন্ত
ভাটপাড়ায় গুলির ঘটনার পর পুলিশ আটজনকে আটক করেছে এবং তদন্ত চলছে। বারাকপুরের পুলিশ কমিশনার বলেছেন যে, আহতদের গুলিবিদ্ধ হওয়ার বিষয়টি এখনও নিশ্চিত করা যায়নি।
মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ
রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মু মহিলাদের বিরুদ্ধে অপরাধের বিষয়ে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তিনি বলেন, “আমাদের এই পerversity-এর বিরুদ্ধে একটি সমন্বিত পন্থা গ্রহণ করতে হবে।” তিনি সকলের কাছে আহ্বান জানান যে, সমাজ এই সমস্যা মোকাবেলায় সক্রিয় ভূমিকা নিক।
পরবর্তী পদক্ষেপ
বিজেপি আগামীকাল থেকে সাত দিনের ধর্মঘটের পরিকল্পনা করেছে, যা কলকাতা হাইকোর্টের অনুমতি পেয়েছে। বিজেপির রাজ্য সভাপতি সুকান্ত মজুমদার বলেছেন, “এখন এখানে গণতন্ত্র নেই, পুলিশ শুধুমাত্র বিজেপিকে আটকাতে সক্ষম কিন্তু গুলি চালাতে পারে না।”
জাতীয় টাস্ক ফোর্স মিটিং কি?
জাতীয় টাস্ক ফোর্স মিটিং হলো একটি সভা যেখানে দেশের স্বাস্থ্য সেবা সম্পর্কিত বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়।
এই মিটিংয়ে কি বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে?
মিটিংয়ে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য রাজ্যগুলোকে অনুরোধ করা হয়েছে।
রাজ্যগুলোকে কি ধরনের ব্যবস্থা নিতে বলা হয়েছে?
রাজ্যগুলোকে চিকিৎসকদের নিরাপত্তা বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে বলা হয়েছে।
চিকিৎসকদের নিরাপত্তা কেন গুরুত্বপূর্ণ?
চিকিৎসকদের নিরাপত্তা গুরুত্বপূর্ণ কারণ তারা রোগীদের সেবা দিচ্ছেন এবং তাদের সুরক্ষা নিশ্চিত করা উচিত।
এতে কি ধরনের পরিবর্তন আসবে?
এতে চিকিৎসকদের কাজ করার পরিবেশ ভালো হবে এবং তারা নিরাপদে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারবেন।
