বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত সকাল: বিজেপির ১২ ঘণ্টার ধর্মঘটে উত্তাল পশ্চিমবঙ্গ

News Live

বঙ্গবন্ধুর রক্তাক্ত সকাল: বিজেপির ১২ ঘণ্টার ধর্মঘটে উত্তাল পশ্চিমবঙ্গ

১২, h3বঙগবনধর, উততল, ঘণটর, ধরমঘট, পশচমবঙগh3, বজপর, রকতকত, সকল

বাংলা বন্ধ আজ: রাজ্যে দৈনন্দিন জীবন কিছুটা প্রভাবিত

আজ পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন অংশে বাংলা বন্ধের কারণে দৈনন্দিন জীবন কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। আন্দোলনকারীদের পক্ষ থেকে বিভিন্ন সড়ক ও রেলপথ অবরোধের ফলে যাত্রীদের মধ্যে উদ্বেগ বেড়েছে। সরকারি ও বেসরকারি অফিসে উপস্থিতি কম, এবং দোকানপাটও বন্ধ রয়েছে। পরিস্থিতি নিয়ে প্রশাসনের পক্ষ থেকে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। রাজ্যের বিভিন্ন স্থানে পরিস্থিতির লক্ষ্য রাখা হচ্ছে এবং জনগণকে নিরাপদে থাকার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।



পশ্চিমবঙ্গের বনধ: বিজেপির প্রতিবাদ, রাজ্যে অস্থিরতা

আজ পশ্চিমবঙ্গে ১২ ঘণ্টার “বাংলা বনধ” পালন করছে বিজেপি। এই বনধের উদ্দেশ্য হলো রাজ্য সরকারের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো, বিশেষ করে পুলিশের বিরুদ্ধে যারা গতকাল ‘নবান্ন অভিযান’ এ অংশ নিয়েছিল। রাজ্যে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা কিছুটা বিঘ্নিত হয়েছে, কারণ বিজেপি কর্মীরা রেল ও বাস সার্ভিস থামানোর চেষ্টা করেছে। স্কুল ও কলেজ খোলা থাকলেও ছাত্র-ছাত্রীদের উপস্থিতি কমেছে।

বিজেপির কর্মীদের বিরুদ্ধে পুলিশি পদক্ষেপের কারণে রাজ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। তৃণমূল কংগ্রেস (টিএমসি) কর্মীরা বনধের বিরুদ্ধে পাল্টা প্রতিবাদ করছে, যার ফলে দুই দলের মধ্যে সংঘর্ষ বাধছে। বিজেপির নেতাদের মধ্যে লকেট চট্টোপাধ্যায় এবং রূপা গাঙ্গুলি পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন।

বিজেপির নেতা সুভেন্দু অধিকারী জানিয়েছেন, যদি পুলিশি দমনপীড়ন অব্যাহত থাকে, তবে তাঁরা পশ্চিমবঙ্গকে ‘রুদ্ধ’ করে দেবে। তিনি আরও জানান, “সরকার বুধবার কোনো বনধ মেনে নেবে না।” অন্যদিকে, রাজ্যে ২০০-এরও বেশি মানুষ আটক হয়েছেন এবং কলকাতার বিভিন্ন এলাকায় পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে অনেকে আহত হয়েছেন।

বনধের প্রেক্ষাপট হলো কলকাতার RG কার মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতালে একজন মহিলা ডাক্তারকে ধর্ষণ ও হত্যা করা হয়েছে, যার প্রতিবাদে ছাত্ররা রাস্তায় নেমে এসেছে। সিবিআই এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এবং তারা জানিয়েছে যে, মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে একা দোষী কি না, তা জানার জন্য মেডিকেল বিশেষজ্ঞদের মতামত নিতে হবে।

বাংলা বন্ধের কারণে কি সমস্যা হচ্ছে?

বাংলা বন্ধের কারণে অনেক জায়গায় যানজট এবং দোকানপাট বন্ধ রয়েছে, ফলে দৈনন্দিন জীবনে কিছু সমস্যা হচ্ছে।

স্কুল এবং কলেজে কি ছুটি ঘোষণা করা হয়েছে?

অনেক স্কুল এবং কলেজ বন্ধ রয়েছে, তবে কিছু স্থানে ক্লাস হচ্ছে। ছাত্র-ছাত্রীদের উচিত স্থানীয় তথ্য যাচাই করা।

সরকারি পরিবহন চলবে কি?

সরকারি পরিবহন কিছুটা সীমিতভাবে চলবে, তবে অনেক বাস এবং ট্রেন চলাচল করছে না।

বন্দের কারণে বাজারে কি জিনিসপত্রের অভাব হবে?

বন্দের কারণে বাজারে কিছু জিনিসপত্রের সরবরাহ কম হতে পারে, তাই আগে থেকে কেনাকাটা করা ভালো।

কীভাবে পরিস্থিতি সম্পর্কে আপডেট পাবো?

স্থানীয় সংবাদ মাধ্যম এবং সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে আপডেট পাওয়া যাবে।

মন্তব্য করুন