নির্বাচনের মঞ্চে জামায়াতের প্রত্যাবর্তন: স্বাধীন প্রার্থীদের নতুন অধ্যায়

News Live

নির্বাচনের মঞ্চে জামায়াতের প্রত্যাবর্তন: স্বাধীন প্রার্থীদের নতুন অধ্যায়

h3নরবচনর, অধযযh3, জমযতর, নতন, পরতযবরতন, পররথদর, মঞচ, সবধন

তিনজন জামায়াত-ই-ইসলামী প্রাক্তন সদস্য দক্ষিণ কাশ্মীর থেকে নির্বাচনী মনোনয়ন জমা দিয়েছেন। তারা মূলধারার রাজনীতিতে প্রবেশের পাশাপাশি যুবকদের জন্য একটি শক্তিশালী এজেন্ডার পক্ষে নিজেদের অবস্থান তুলে ধরেছেন। এই পদক্ষেপটি রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে নতুন সম্ভাবনা এবং যুব সমাজের জন্য সুযোগ তৈরি করতে পারে। রাজনৈতিক পালস নিউজের প্রতিবেদনে বিস্তারিত জানুন।



জম্মু ও কাশ্মীরের আসন্ন নির্বাচনে জামাত-e-ইসলামির প্রাক্তন সদস্যদের মনোনয়ন

জম্মু ও কাশ্মীরের নিষিদ্ধ সংগঠন জামাত-e-ইসলামির তিনজন প্রাক্তন সদস্য মঙ্গলবার দক্ষিণ কাশ্মীরের বিভিন্ন আসনে তাদের মনোনয়ন পত্র জমা দিয়েছেন। এটি ছিল প্রথম দফার আসন্ন জ&k;এ Assembly নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন জমা দেওয়ার শেষ দিন।

এই জামাত-e-ইসলামির মনোনীত প্রার্থীরা হলেন ড. তালাত মজিদ, সায়ার আহমদ রেশি এবং নাজির আহমদ। জামাত-e-ইসলামী নিষিদ্ধ হওয়ার কারণে তারা স্বাধীন প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করছেন।

জামাত-e-ইসলামি দলটি এই দফায় আরেকটি স্বাধীন প্রার্থী উমর হামিদকে সমর্থন করছে। যদিও তিনি জামাতের সদস্য নন, তবুও জামাত তাঁকে সমর্থন দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছে।

ড. তালাত মজিদ পুলওয়ামা আসন থেকে স্বাধীন প্রার্থী হিসেবে মনোনীত হয়েছেন। তিনি কাশ্মীরের যুবকদের জন্য কাজ করার অঙ্গীকার করেছেন এবং জামাতের নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়ার দাবি করেছেন।

এছাড়া, সায়ার আহমদ রেশি কুলগাম আসন থেকে প্রার্থী হয়েছেন। তিনি যুবকদের কর্মসংস্থান, শিক্ষা এবং স্বাস্থ্যসেবার উন্নয়নের জন্য কাজ করতে চান।

জামাত-e-ইসলামী 1987 সালের পর থেকে কোন নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেনি এবং তারা একটি রাজনৈতিক দলে পরিণত হওয়ার চেষ্টা করছে। তাদের নির্বাচনী পরিকল্পনায় 10-12 জন প্রার্থীকে স্বাধীন হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করানোর উদ্দেশ্য রয়েছে।

নির্বাচন 18 সেপ্টেম্বর শুরু হবে এবং ভোটগণনা 4 অক্টোবর অনুষ্ঠিত হবে।

এই নির্বাচনে জামাত-e-ইসলামির প্রাক্তন সদস্যদের অংশগ্রহণ রাজনৈতিক পরিবর্তনের একটি নতুন দিগন্ত খুলতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।

Three Jamaat-e-Islami Ex-Members File Nominations in South Kashmir

In a significant political development, three former members of Jamaat-e-Islami have filed their nominations to contest elections from South Kashmir. This move marks a notable shift as these individuals aim to reconnect with the mainstream political landscape. Their decision is seen as an effort to engage the youth and promote a progressive agenda that addresses the pressing issues faced by the region. The ex-Jamaat members are emphasizing the need for inclusive governance and sustainable development, focusing on the aspirations of the younger generation.

As they prepare to enter the electoral fray, their campaign strategies will likely highlight the importance of education, employment, and civic engagement. This initiative not only reflects their personal political evolution but also signals a broader trend of former separatist figures seeking to redefine their roles in Kashmir’s political arena. The youth-centric approach is expected to resonate with voters, who are increasingly seeking constructive solutions to the challenges faced by their communities.

Frequently Asked Questions (FAQ)

1. জামাতে ইসলামী কী?

জামাতে ইসলামী হল একটি ইসলামিক রাজনৈতিক দল যা বিভিন্ন দেশে ইসলামী মূল্যবোধ প্রচার করে।

2. কেন তিনজন প্রাক্তন সদস্য নির্বাচন করছেন?

তারা মূল ধারার রাজনীতিতে ফিরে আসতে এবং যুবদের জন্য একটি উন্নত এজেন্ডা তুলে ধরতে নির্বাচন করছেন।

3. তাদের পরিকল্পনা কী?

তাদের পরিকল্পনা হল শিক্ষা,就业 এবং নাগরিক অংশগ্রহণের উপর জোর দেওয়া।

4. যুবদের জন্য তাদের বার্তা কী?

তাদের বার্তা হল যুবরা সক্রিয়ভাবে রাজনীতিতে অংশগ্রহণ করুক এবং তাদের সমস্যা সমাধানে উদ্যোগী হোক।

5. কি ধরনের পরিবর্তন আশা করা যায়?

আশা করা যায় যে তারা একটি অন্তর্ভুক্তিমূলক সরকার এবং টেকসই উন্নয়নের পথ প্রশস্ত করবে।

মন্তব্য করুন