‘বিভক্ত হলে কাটতে হবে’: ইউনিটির আহ্বান জানালেন যোগী, আখিলেশ বললেন UP CM প্রধানমন্ত্রী হতে চান
বাংলাদেশের উদাহরণ টেনে এনে যোগী আদিত্যনাথ রাজ্যে ঐক্যের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরলেন। তিনি বলেন, “যদি আমরা বিভক্ত হই, তাহলে আমাদের ক্ষতি হবে।” অন্যদিকে, আখিলেশ যাদব মন্তব্য করেন যে, যোগী প্রধানমন্ত্রী হওয়ার স্বপ্ন দেখছেন। এই রাজনৈতিক আলোচনা উত্তরপ্রদেশের রাজনীতিতে নতুন গতি আনছে।
Adityanath emphasized the importance of unity for India’s prosperity at an event in Agra. (Photo: PTI file)
Akhilesh Yadav criticizes Adityanath’s foreign policy remarks
উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথ সোমবার “একতা”র আহ্বান জানিয়েছেন এবং মানুষের প্রতি অনুরোধ করেছেন যে বাংলাদেশে ঘটনার মতো ভুল করতে না।
আগ্রায় একটি অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখতে গিয়ে আদিত্যনাথ বলেন, “যদি ভারতবাসী একত্রিত থাকে তবে আমাদের দেশ উন্নতির শিখরে পৌঁছাবে।”
তিনি বলেন, “আপনারা কি দেখছেন বাংলাদেশে কি হচ্ছে? সেই ভুল এখানে ঘটতে দেবেন না। বিভক্ত হলে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হব। একত্রিত হলে আমরা নিরাপদ এবং সমৃদ্ধ হব।”
আখিলেশের মন্তব্য
আদিত্যনাথের বাংলাদেশ সম্পর্কিত মন্তব্যের পর সমাজবাদী পার্টির প্রধান আখিলেশ যাদব বলেছেন, তিনি প্রধানমন্ত্রী হতে চান কিন্তু বিদেশ নীতিতে নাক গলানো উচিত নয়।
যাদব বলেছেন, “তিনি প্রধানমন্ত্রী হতে চান কিন্তু প্রধানমন্ত্রী হিসাবে কাজ করা উচিত নয়। বিদেশে ভারতের সম্পর্ক কিভাবে হবে তা ভারতের সরকারের সিদ্ধান্ত।”
তিনি আরও বলেন, “এটি প্রথমবার নয় যে মুখ্যমন্ত্রী এমন কিছু করেছেন। আমি আশা করি ‘দিল্লি-ওয়ালারা’ তাকে বোঝাবে যে তাকে দিল্লির সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ করা উচিত নয়।”
প্রশ্ন ১: যোগী আদিত্যনাথের বক্তব্যের মূল বিষয়টি কী?
উত্তর: যোগী আদিত্যনাথ বলেছেন, ‘যদি আমরা বিভক্ত হই, তাহলে আমরা ক্ষতিগ্রস্ত হব।’ তিনি একতা বজায় রাখতে গুরুত্ব দিয়েছেন।
প্রশ্ন ২: বাংলাদেশ উদাহরণ হিসেবে কেন উল্লেখ করা হয়েছে?
উত্তর: বাংলাদেশকে উদাহরণ হিসেবে দেখিয়ে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে বিভাজন দেশের জন্য ক্ষতিকর হতে পারে।
প্রশ্ন ৩: অখিলেশ যাদবের বক্তব্যের প্রেক্ষাপট কী?
উত্তর: অখিলেশ যাদব বলেছেন যে যোগী আদিত্যনাথ প্রধানমন্ত্রী হতে চান, তাই তিনি রাজনৈতিক বিভাজন তৈরি করছেন।
প্রশ্ন ৪: একতা বজায় রাখার জন্য কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত?
উত্তর: সকল সম্প্রদায় ও রাজনৈতিক দলের মধ্যে আলোচনা এবং সহযোগিতা বাড়ানো উচিত।
প্রশ্ন ৫: এতে সাধারণ মানুষের উপর কী প্রভাব পড়তে পারে?
উত্তর: বিভাজন হলে সাধারণ মানুষের জীবনযাত্রা এবং সমাজের স্থিতিশীলতা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।