কোলকাতার ধর্ষণ ও হত্যা মামলার অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিচারিক হেফাজতে পাঠানো হয়েছে। আদালতের নির্দেশে তাকে পুলিশের হেফাজত থেকে বিচারিক বন্দিশালায় নিয়ে যাওয়া হয়। এই ঘটনাটি শহরে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি করেছে এবং এলাকার মানুষ নিরাপত্তা নিয়ে চিন্তিত। সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ প্রমাণিত হলে কঠোর শাস্তির দাবি জানাচ্ছেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
কলকাতার ডাক্তারকে গণধর্ষণ ও হত্যা: নতুন তথ্য ও প্রতিবাদ
R.G. কার মেডিক্যাল কলেজের ডাক্তারকে গণধর্ষণ ও হত্যার প্রধান আসামী সঞ্জয় রায়কে শুক্রবার (২৩ আগস্ট, ২০২৪) বিচারিক হেফাজতে পাঠানো হয়েছে, যেটি ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত চলবে। সঞ্জয় রায়কে ১০ আগস্ট গ্রেফতার করা হয়, একদিন পরে এই ঘটনা ঘটে।
সিবিআই আদালতের অনুমতি নিয়ে সঞ্জয় রায়ের পলিগ্রাফ পরীক্ষার জন্য আবেদন করেছে। বৃহস্পতিবার (২২ আগস্ট, ২০২৪) আদালতে এই আবেদন করা হয়।
পশ্চিমবঙ্গের স্বাস্থ্য সচিব এন.এস. নিগম শুক্রবার ডাক্তারদের অনুরোধ করেছেন যে তারা প্রতিবাদ বন্ধ করে সেবা চালিয়ে যান, কারণ ডাক্তারদের কাজ বন্ধ থাকায় স্বাস্থ্য সেবা মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে।
কলকাতা হাইকোর্ট শুক্রবার সিবিআইকে R.G. কার মেডিক্যাল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ স্যান্ডিপ কুমার ঘোষের বিরুদ্ধে আর্থিক অব্যবস্থার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
এই ঘটনার ফলে ছাত্র-ছাত্রী এবং ডাক্তারদের মধ্যে ভয় সৃষ্টি হয়েছে, এবং পোস্ট-গ্র্যাজুয়েট শিক্ষার্থীরা হাসপাতালের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তুলছে। তারা অভিযোগ করেছে যে রাতের কাজের জন্য মহিলাদের ডাক্তারদের আলাদা রুম নেই। হাসপাতালের রেসিডেন্ট ডাক্তার অ্যাসোসিয়েশন এবং সমর্থকরা প্রতিবাদ করছে।
প্রতিবাদী ডাক্তার ও ছাত্ররা কেন্দ্রীয় আধা সামরিক বাহিনী (CAPF) হাসপাতালে মোতায়েন করার নির্দেশনাকে স্বাগত জানিয়েছে। তবে কিছু ছাত্র আশা করেন যে সুপ্রিম কোর্ট নিরাপত্তা আরও বাড়ানোর ব্যবস্থা করবে, কারণ mob violence তাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
সঞ্জয় রায় কে?
সঞ্জয় রায় কলকাতার একটি ধর্ষণ ও হত্যা মামলার অভিযুক্ত।
সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে অভিযোগ কী?
তার বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যার অভিযোগ রয়েছে।
একটি হত্যা মামলার জন্য তাঁকে কবে পর্যন্ত বিচারিক হেফাজতে রাখা হয়েছে?
তাকে ৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বিচারিক হেফাজতে রাখা হয়েছে।
এই মামলার পরবর্তী শুনানি কবে হবে?
পরবর্তী শুনানি ৬ সেপ্টেম্বর হবে।
এটি কী ধরনের মামলা?
এটি একটি গুরুতর অপরাধের মামলা, যেখানে ধর্ষণ এবং হত্যার অভিযোগ রয়েছে।