অসমৰ নগাঁওত টিউচনৰ পৰা ঘৰত উভতি আহোঁতে এক কিশোৰী গেং-ৰেপৰ শিকার হৈছে
অসমৰ নগাঁও জিলাত টিউচনৰ পৰা ঘৰলৈ উভতি আহোঁতে এক কিশোৰীৰ গেং-ৰেপৰ ঘটনা ঘটিছে। এই ঘটনাই কলকাতাৰ এক ভয়ঙ্কৰ ঘটনাৰ সৈতে সম্পৰ্কিত হৈ সমাজত ব্যাপক বিৰোধ সৃষ্টি কৰিছে। স্থানীয় লোকসকলৰ মাজত এক অশান্তি আৰু ক্ষোভৰ সৃষ্টি হৈছে, যাৰ ফলত সুৰক্ষা ব্যৱস্থা আৰু ন্যায়ৰ দাবী উঠিছে।
দিঙের ভয়াবহ ঘটনা: স্কুলছাত্রীকে গণধর্ষণের অভিযোগ
অসমের নাগাঁও জেলার দিঙে এক ১৪ বছর বয়সী স্কুলছাত্রীকে তিনজন পুরুষ দ্বারা গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয়দের মাধ্যমে উদ্ধার হওয়া ওই কিশোরী জানিয়েছে, সে টিউশনের পর বাড়ি ফিরছিল।
স্থানীয়রা জানান, সে একটি পুকুরের পাশে অর্ধ-অবচেতন অবস্থায় পড়েছিল এবং তার সাইকেলটি পাশে ছিল। তাকে উদ্ধার করে দিঙ ফার্স্ট রেসপন্স ইউনিটে নিয়ে যাওয়া হয়। বর্তমানে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি ঘটেছে।
দিঙে প্রতিবাদ
এই ঘটনার প্রতিবাদে শুক্রবার ছাত্র ইউনিয়ন, AASU এবং অন্যান্য নাগরিক সংগঠনগুলির পক্ষ থেকে এলাকায় বন্ধ ডাকা হয়েছে। হাজার হাজার মহিলা এবং স্থানীয় বাসিন্দারা রাস্তায় নেমে সরকারের প্রতি দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার আহ্বান জানাচ্ছেন।
পুলিশ সন্দেহভাজন দুই ব্যক্তিকে আটক করেছে। অসমের মুখ্যমন্ত্রী হিমন্ত বিশ্ব শর্মা ঘটনাস্থল পরিদর্শনে পুলিশের ডিজিকে নির্দেশ দিয়েছেন এবং দোষীদের দ্রুত গ্রেফতারের আশ্বাস দিয়েছেন।
তিনি বলেন, “দিঙের এই ভয়াবহ ঘটনা মানবতার বিরুদ্ধে অপরাধ এবং আমাদের সম্মিলিত বিবেককে আঘাত করেছে। আমরা কাউকেই ছাড় দেব না এবং অপরাধীদের বিচার নিশ্চিত করব।”
স্থানীয়রা দাবি করেছেন, ১২ ঘণ্টার মধ্যে দোষীদের গ্রেফতার করতে হবে। তারা বলেন, “আমরা দেখলাম একটি মেয়েকে পুকুরের পাশে পড়ে থাকতে। সে বলেছে, তিনজন পুরুষ তাকে ধর্ষণ করেছে।”
এই ঘটনা দেশের অন্যান্য স্থানে চলমান ধর্ষণ ও হত্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদের মধ্যে ঘটেছে, যা জাতীয় স্তরে দ্রুত বিচার দাবির দাবি তুলছে।
প্রশ্ন ১: অসমের নাগাওনে কী ঘটেছিল?
উত্তর: নাগাওনে একটি কিশোরী টিউশনে যাওয়ার পথে ধর্ষণের শিকার হয়েছেন।
প্রশ্ন ২: এটি কেন এত আলোচনা সৃষ্টি করেছে?
উত্তর: এই ঘটনা নারীর প্রতি সহিংসতা এবং নিরাপত্তার অভাবের বিরুদ্ধে তীব্র প্রতিবাদের সৃষ্টি করেছে।
প্রশ্ন ৩: কলকাতার ঘটনার সঙ্গে এটি কীভাবে সম্পর্কিত?
উত্তর: কলকাতায়ও একই ধরনের একটি ঘটনার জন্য মানুষ ক্ষুব্ধ হয়েছে, যা সারা দেশে নারীদের নিরাপত্তার বিষয়টি আরও গুরুতর করে তুলেছে।
প্রশ্ন ৪: কর্তৃপক্ষ কি ব্যবস্থা নিচ্ছে?
উত্তর: পুলিশ এই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এবং দোষীদের গ্রেফতারের চেষ্টা করছে।
প্রশ্ন ৫: আমরা কীভাবে এই সমস্যার সমাধান করতে পারি?
উত্তর: সবার উচিত নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে সচেতনতা বাড়ানো এবং সহিংসতার বিরুদ্ধে একত্রিত হয়ে কাজ করা।