রাজনৈতিক নাটকের পর্দা: জন বার্লার বোনের তৃণমূলে যোগদান, বিজেপির অন্ধকারে শাসকের শোভা!

News Live

রাজনৈতিক নাটকের পর্দা: জন বার্লার বোনের তৃণমূলে যোগদান, বিজেপির অন্ধকারে শাসকের শোভা!

জন বার্লার বোন মেরিনা কুজুর রবিবার তৃণমূল কংগ্রেসে যোগদান করেছেন। তিনি আগে জলপাইগুড়ির এসটি মোর্চার জেলা সভাপতি ছিলেন এবং ২০১৮ সালে বিজেপির টিকিটে নির্বাচিত হন। সম্প্রতি শাসক দলের বিজয়া সম্মিলনীর সময় তিনি তৃণমূলের পতাকা তুলে নেন। মেরিনা অভিযোগ করেছেন, বিজেপি থেকে তিনি কোনও সহযোগিতা পাননি, তাই তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন। তিনি স্পষ্ট করেছেন, এই সিদ্ধান্তে তার ভাই জন বার্লার কোনও ভূমিকা নেই। আগামী ১৩ নভেম্বর বাংলার ৬টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে, যেখানে বিজেপি এবং তৃণমূলের মধ্যে প্রতিযোগিতা তীব্র।



মেরিনা কুজুর তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিলেন

প্রাক্তন কেন্দ্রীয় প্রতিমন্ত্রী জন বার্লার বোন মেরিনা কুজুর রবিবার তৃণমূল কংগ্রেসে যোগ দিলেন। জানা গেছে, নাগরাকাটায় শাসক দলের বিজয়া সম্মিলনীতে তিনি আইএনটিটিইউসির রাজ্য সভাপতি ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছ থেকে তৃণমূলের পতাকা গ্রহণ করেন। এর আগে মেরিনা জলপাইগুড়ির এসটি মোর্চার জেলা সভাপতি ছিলেন এবং ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে সুলকাপাড়া এলাকা থেকে বিজেপির টিকিটে নির্বাচিত হন।

রাজনৈতিক মহলে গুঞ্জন রয়েছে যে, তিনি এই উপনির্বাচনে বিজেপির থেকে টিকিট পাওয়ার আশা করেছিলেন। কিন্তু টিকিট না পেয়ে তিনি তৃণমূলে যোগ দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। মেরিনা দাবি করেছেন, তিনি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নমূলক কাজ দেখে তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন এবং বিজেপি থেকে কোনও সহযোগিতা পাননি। উল্লেখযোগ্য যে, জন বার্লার সঙ্গে তাঁর দলের বদল নিয়ে কোনও আলোচনা হয়নি বলেও তিনি জানান।

এদিকে, আগামী ১৩ নভেম্বর বাংলার ৬টি বিধানসভা কেন্দ্রে উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এর মধ্যে সিতাই ও মাদারিহাট কেন্দ্রে তৃণমূল এবং বিজেপির মধ্যে প্রতিযোগিতা হবে। কোচবিহার আসনটি লোকসভা ভোটে বিজেপির হাতছাড়া হয়েছিল, এবং এ বার সিতাই উপনির্বাচনে বিজেপির প্রার্থী দীপক কুমার রায়।

1. বিজেপি কি কারণে পশ্চিমবঙ্গে উপনির্বাচন করছে?

বিজেপি পশ্চিমবঙ্গে রাজনৈতিক উপস্থিতি বৃদ্ধি করতে এবং আসন সংখ্যা বাড়াতে উপনির্বাচন করছে।

2. তৃণমূলের প্রাক্তন কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর বোন বিজেপিতে যোগ দেওয়ার মানে কি?

এই যোগদান বিজেপির জন্য একটি ইতিবাচক সংকেত, কারণ এটি তৃণমূলের মধ্যে অস্থিরতার ইঙ্গিত দেয়।

3. বিজেপি কি তৃণমূলকে টেক্কা দিতে পারবে?

বিজেপির সংগঠন এবং কর্মসূচি যদি শক্তিশালী হয়, তবে তারা তৃণমূলকে টেক্কা দিতে সক্ষম হতে পারে।

4. পশ্চিমবঙ্গের মানুষের কাছে বিজেপির কী বার্তা আছে?

বিজেপি পশ্চিমবঙ্গের উন্নয়ন এবং নিরাপত্তা বিষয়ক বার্তা প্রচার করছে, যা মানুষের মধ্যে আকর্ষণ তৈরি করতে পারে।

5. বিজেপির আসন্ন নির্বাচনী পরিকল্পনা কী?

বিজেপি বিভিন্ন স্থানে প্রচার চালাবে, জনগণের সমস্যা সমাধানে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হবে এবং উন্নয়নমূলক প্রকল্পের উপর জোর দেবে।

মন্তব্য করুন