মিটু আন্দোলনের রেশে টলিউডে হেমা কমিটিতে মমতার সাড়া, কি হবে কল্পনায়?

News Live

মিটু আন্দোলনের রেশে টলিউডে হেমা কমিটিতে মমতার সাড়া, কি হবে কল্পনায়?

জাস্টিস হেমা কমিটির রিপোর্টের পর মালায়ালি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রিতে যৌন হেনস্থার অভিযোগে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে। পরিচালক অরিন্দম শীল সাসপেন্ড হয়েছেন এক অভিনেত্রীর অভিযোগের কারণে। এই পরিস্থিতিতে ঋতাভরী চক্রবর্তী টলিউডে মিটু প্রক্রিয়া চালু করার আবেদন করেছেন, যা মুখ্যমন্ত্রী গ্রহণ করেছেন। ঋতাভরী ও তার সহ-অভিনেতা আবিরের সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা হয়েছে। তারা একসঙ্গে নতুন ছবি ‘বহুরূপী’তে কাজ করছেন, যা দুর্গাপুজোয় মুক্তি পাবে। ঋতাভরী আবিরের প্রশংসা করে বলেন, তিনি বিশ্বাস করেন যে আবির মিটু সংক্রান্ত কোনো অভিযোগের মধ্যে নেই। তাদের অফ-স্ক্রিন সম্পর্ক অভিনয়ের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বলে মন্তব্য করেন আবিরও।



মিটু ইস্যুতে টলিপাড়ায় গুঞ্জন, ঋতাভরী ও আবিরের নতুন সিনেমা

আরজি কর আবহের মাঝে সামনে এসেছে জাস্টিস হেমা কমিটির রিপোর্ট। যেখানে মালায়ালি ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির একাধিক তারকা যৌন হেনস্থার অভিযোগ এনেছেন। এর মধ্যে অরিন্দম শীলের বিরুদ্ধে এক অভিনেত্রীর অভিযোগে ডিরেক্টর্স গিল্ড থেকে তাকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। এই ঘটনায় টলিপাড়া সরগরম হয়ে উঠেছে মিটু নিয়ে।

অভিনেত্রী ঋতাভরী চক্রবর্তী সোশ্যাল মিডিয়ায় মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে ট্যাগ করে টলিউডে একটি কমিটি গঠনের আবেদন করেছেন। এতে মুখ্যমন্ত্রী সাড়া দিয়েছেন এবং নায়িকার সঙ্গে বৈঠকও করেছেন। এই সময় ঋতাভরীর নতুন ছবি ‘বহুরূপী’ মুক্তির প্রস্তুতি নিচ্ছে, যা দুর্গাপুজোর সময় মুক্তি পাবে। ছবিটি উইন্ডোজ প্রোডাকশনের এবং এখানে তার নায়ক আবির। এই জুটিকে দর্শক আগেও ‘ফাটাফাটি’ ছবিতে দেখেছে।

ঋতাভরী ও আবিরের অফস্ক্রিনের সম্পর্কও নজর কেড়েছে। ঋতাভরী আবিরের প্রশংসা করে বলেন যে, তিনি ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে যেকোনো রটনা থেকে দূরে আছেন এবং যৌন হেনস্থা সংক্রান্ত মামলাতে জড়াবেন না। এই সম্পর্কের কারণে তাদের কাজ করা সহজ হয়েছে। ঋতাভরী বলেন, “ফাটাফাটির পর আমাদের কমফর্টজোন এতটাই উন্নত হয়েছে যে, আমরা অনেক কিছুই ইম্প্রোভাইজ করতে পারি।”

আবিরও এ বিষয়ে অভিমত জানিয়ে বলেন, “একসঙ্গে কাজ করা সহজ এবং একইসঙ্গে কঠিন। খুব সহজ হলে আমাদের চ্যালেঞ্জ না করার পরিস্থিতি তৈরি হবে।” তিনি আরও যোগ করেন, “অভিনয়ে সহ-অভিনেতার উপর অনেক কিছু নির্ভর করে। বোঝাপড়া থাকলে আমরা একে অপরের থেকে সাজেশন চাইতে পারি।”

১. ঋতাভরী ও আবিরের সম্পর্ক কী?

ঋতাভী ও আবিরের মধ্যে একটি বিশেষ সম্পর্ক রয়েছে, যা তাদের একে অপরের প্রতি ভালোবাসা ও সমর্থন প্রকাশ করে।

২. “হাতেগোনা কয়েকটা লোকই আছে যাদের নাম মিটুতে আসবে না” এর মানে কী?

এটি বোঝায় যে কিছু মানুষ এমনকি সমালোচনা সত্ত্বেও তাদের খারাপ কাজের জন্য দায়ী হবে না।

৩. আবিরের ক্লিনচিট দেওয়ার কারণ কী?

আবিরের প্রতি ঋতাভরীর সমর্থন ও বিশ্বাস থাকার কারণে তাকে ক্লিনচিট দেওয়া হয়েছে।

৪. এই ঘটনায় ঋতাভরীর ভূমিকা কী?

ঋতাভী ঘটনার সত্যতা তুলে ধরার জন্য ও আবিরকে সমর্থন জানাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।

৫. এই পরিস্থিতিতে সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া কী?

সাধারণ মানুষ পরিস্থিতি নিয়ে বিভিন্ন মতামত প্রকাশ করছে, কেউ সমর্থন করছে, আবার কেউ সমালোচনা করছে।

মন্তব্য করুন