ইমারজেন্সি ছবির সমস্যার জট
জট যেন আর কাটছেই না ইমারজেন্সি ছবির। একটার পর একটা সমস্যায় জর্জরিত হয়ে বারবার পিছিয়ে যাচ্ছে কঙ্গনা রানাওয়াত পরিচালিত, প্রযোজিত এবং অভিনীত ছবি ইমারজেন্সি। এবার বম্বে হাইকোর্টকে কী জানাল এই ছবির সহ প্রযোজক জি?
আরও পড়ুন: কথা – গীতার হাড্ডাহাড্ডি লড়াইয়ে TRP তালিকায় টপার হল কে? সেরা ৫ -এই বা জায়গা পেল কারা?
বম্বে হাইকোর্টকে ইমারজেন্সি নিয়ে কোন তথ্য পেশ করা হল?
বৃহস্পতিবার ১৯ সেপ্টেম্বর জি এন্টারটেইনমেন্ট বম্বে হাইকোর্টকে ইমারজেন্সি ছবি প্রসঙ্গে জানিয়েছে, সেন্ট্রাল বোর্ড অব ফিল্ম সার্টিফিকেশন ইচ্ছে করেই এই ছবিকে ছাড়পত্র দিচ্ছে না। তাঁদের দাবি, কেন্দ্রের শাসক দল বিজেপি সন্দিহান যে এই ছবি মুক্তি পেলে তাঁরা তাঁদের শিখ ভোটগুলো হারাতে পারেন।
জির তরফে এই কেস লড়ছেন যে অ্যাডভোকেট সেই ভেঙ্কেটশ ধোন্ড জানিয়েছেন এই ছবিটিকে অ্যান্টি শিখ ছবি হিসেবে দেখছেন অনেকেই। হরিয়ানা, পঞ্জাবে শিখ নাগরিকদের সংখ্যা চোখে পড়ার মতো। এদিন এই ব্যক্তি কঙ্গনা রানাওয়াতের নাম না করে বলেন যে এই ছবির অন্যতম সহ প্রযোজক একজন বিজেপির সাংসদ। তাই তাঁরা চান না কোনও বিজেপি সদস্যের কারণে দেশের কোনও নির্দিষ্ট একটি জাতি বিরক্ত হোক বা তাঁদের অভিমানে ঘা লাগুক।
জির এই বক্তব্য শুনে CBFC এর তরফে সাফাই দেওয়া হলে বেঞ্চ স্পট জানিয়ে দেয় কোনও ছবির ক্রিয়েটিভ স্বাধীনতা খর্ব করা যাবে না। একই সঙ্গে দর্শকরা এত বোকা নয় যে তাঁরা ছবিতে যা দেখবেন সেটাকেই সত্যি বলে ধরে দেবেন।
আরও পড়ুন: খুব চোখে লাগছে…’ আরজি করের আবেগকে কাজে লাগিয়ে টেক্কার প্রচার?কুণালের নিশানায় স্বস্তিকা – সৃজিত
আরও পড়ুন: ‘একবার খেলে না…’ KBC -র মঞ্চে মাছের ঝোলের প্রশংসা প্রতিযোগীর, জবাবে কী বললেন বাংলার জামাই অমিতাভ?
ইমারজেন্সি ছবি প্রসঙ্গে
কঙ্গনা রানাওয়াতকে এই ছবিতে ইন্দিরা গান্ধীর চরিত্রে দেখা যাবে। এখানে মূলত ইন্দিরা গান্ধীর জীবনী এবং ভারতের জরুরি অবস্থার কথাকে টুকে ধরা হবে। ছবিটির পরিচালনা অভিনেত্রী নিজেই করেছেন। এখানে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় অনুপম খের, প্রয়াত অভিনেতা সতীশ কৌশিক, প্রমুখকে দেখা যাবে।
প্রশ্ন ১: বিজেপি কেন ইমারজেন্সির মুক্তি পিছোচ্ছে?
উত্তর: বিজেপি শিখ ভোট হারাতে চায় না, তাই তারা ইমারজেন্সির মুক্তি পিছোচ্ছে।
প্রশ্ন ২: বম্বে হাইকোর্টে কী দাবি করা হয়েছে?
উত্তর: বম্বে হাইকোর্টে দাবি করা হয়েছে যে ইমারজেন্সির মুক্তি হওয়া উচিত।
প্রশ্ন ৩: ইমারজেন্সি মুক্তির ফলে কী হবে?
উত্তর: ইমারজেন্সি মুক্তি পাওয়া গেলে রাজনৈতিক পরিবেশ পরিবর্তিত হতে পারে এবং জনগণের অধিকারের প্রতি গুরুত্ব বাড়বে।
প্রশ্ন ৪: শিখ ভোট কেন গুরুত্বপূর্ণ?
উত্তর: শিখ ভোট গুরুত্বপূর্ণ কারণ এটি নির্বাচনী ফলাফলে বড় প্রভাব ফেলতে পারে এবং রাজনৈতিক দলের কৌশলকে প্রভাবিত করে।
প্রশ্ন ৫: বিজেপির এই কৌশল সম্পর্কে জনগণের প্রতিক্রিয়া কী?
উত্তর: জনগণের প্রতিক্রিয়া মিশ্র, কেউ বিজেপির কৌশলকে সমর্থন করছে, আবার কেউ এটি নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।