স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় আরজি কর কাণ্ডের পর থেকে টলিউডের অন্যতম সক্রিয় প্রতিবাদী। তিনি সাধারণ মানুষের সঙ্গে রাস্তায় নেমে পুলিশের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে অংশগ্রহণ করছেন। সম্প্রতি, এক যুবতী পুলিশের বিরুদ্ধে অভিযোগ জানিয়ে বলেন, এক মদ্যপ পুলিশ কর্মরত অবস্থায় মদ্যপান করে তাঁর সঙ্গে অশালীন আচরণ করেছেন। এই ঘটনার ভিডিও শেয়ার করে স্বস্তিকা বিষয়টির তীব্র নিন্দা জানান। তিনি লেখেন, ‘যুবতীর সঙ্গে অশালীন আচরণ মদ্যপ পুলিশের।’ স্বস্তিকা আগামীতে ‘টেক্কা’ ছবিতে অভিনয় করবেন, যা ৮ অক্টোবর মুক্তি পাবে। ছবিটি সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের পরিচালনায় তৈরি হয়েছে।
আরজি কর কাণ্ডের পর টলিউডের অভিনেত্রী স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় সরব হয়ে উঠেছেন। তিনি রাজপথে সাধারণ মানুষের সঙ্গে রাতের পর রাত কাটাচ্ছেন এবং প্রতিবাদে সক্রিয় ভাবে অংশ নিচ্ছেন। সম্প্রতি পুলিশের বিরুদ্ধে ওঠা হেনস্থার অভিযোগে তিনি কড়া প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন।
আরও পড়ুন : করণার বোটক্স – কসমেটিক সার্জারি না করেও ‘সেক্সি’ থাকার রহস্য
কী ঘটেছে?
এই ঘটনার সময় এক যুবতী জানান, যখন তারা প্রতিবাদ জানাচ্ছিলেন, তখন এক মদ্যপ পুলিশ সেখানে এসে যুক্ত হন। ওই যুবতী অভিযোগ করেন, পুলিশ কর্মরত অবস্থায় মদ্যপান করেছেন এবং তার প্রতিবাদ করার সময় তাকে ধাক্কা মেরে সরিয়ে দেন।
আরও পড়ুন : মমতাকে কটাক্ষ করে অপূর্বের বক্তব্য
স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায় এই ঘটনার ভিডিও শেয়ার করে বলেন, “যুবতীর সঙ্গে অশালীন আচরণ করেছে মদ্যপ পুলিশ।” তার এই পোস্টে অনেকেই সমর্থন জানিয়েছেন এবং বিষয়টির তীব্র নিন্দা করেছেন।
স্বস্তিকার আগামী কাজ
স্বস্তিকা মুখোপাধ্যায়কে সামনে আসন্ন “টেক্কা” ছবিতে দেখা যাবে। ছবিটির মুক্তি পাবে ৮ অক্টোবর, পুজোর সময়। সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের পরিচালনায় এই ছবিতে স্বস্তিকার সঙ্গে দেব, রুক্মিণী মৈত্রসহ আরও বিশিষ্ট অভিনেতারা অভিনয় করছেন।
আরও পড়ুন : ইষ্টিকুটুমের ‘বাহা’র অভিজ্ঞতা
আরও পড়ুন : পুরোনো ছবির পুনঃমুক্তির কারণ
স্বস্তিকা কি কারণে প্রতিবাদ করছেন?
স্বস্তিকা যুবতীকে হেনস্থার ঘটনার প্রতিবাদে গর্জে উঠেছেন। তিনি মদ্যপ অবস্থায় পুলিশের অশালীন আচরণের বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলছেন।
ঘটনাটি কবে ঘটেছে?
এই ঘটনা সম্প্রতি ঘটে, তবে সঠিক তারিখ উল্লেখ করা হয়নি।
পুলিশের ভূমিকা কি ছিল?
পুলিশ মদ্যপ অবস্থায় যুবতীকে হেনস্থা করেছে বলে অভিযোগ উঠেছে, যা নিয়ে স্বস্তিকা প্রতিবাদ করছেন।
স্বস্তিকা কি ধরনের প্রতিবাদ করছেন?
স্বস্তিকা সামাজিক মাধ্যমে এবং বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে এই ঘটনার বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলছেন এবং সচেতনতা বাড়ানোর চেষ্টা করছেন।
এই ঘটনার প্রভাব কি হতে পারে?
এই ঘটনা সমাজে নারী নিরাপত্তার বিষয়টি নিয়ে আলোচনা বাড়াতে পারে এবং পুলিশি আচরণের বিরুদ্ধে আন্দোলনকে উৎসাহিত করতে পারে।