সিভিক ভলান্টিয়ারদের হাত থেকে গৃহবধূর নিরাপত্তাহীনতা: রাজনীতির সুরে সুর মিলিয়ে অপরাধের নাটক!

News Live

সিভিক ভলান্টিয়ারদের হাত থেকে গৃহবধূর নিরাপত্তাহীনতা: রাজনীতির সুরে সুর মিলিয়ে অপরাধের নাটক!

জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়িতে একটি shocking ঘটনা ঘটেছে, যেখানে এক গৃহবধূকে বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে দুই বছর ধরে সহবাস করার অভিযোগ উঠেছে সিভিক ভলান্টিয়ার মিঠু অধিকারীর বিরুদ্ধে। গৃহবধূ অভিযোগ করেন যে, বিয়ের প্রতিশ্রুতি ভঙ্গের কারণে এটি ধর্ষণের সমান। অভিযোগের পরেও পুলিশ অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেনি, ফলে গৃহবধূ পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন। অভিযুক্ত সিভিক ভলান্টিয়ার, যিনি স্থানীয় তৃণমূল নেতা শ্বশুরের সঙ্গে যুক্ত, হুমকি দিচ্ছে বলে অভিযোগ। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এবং দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে। এই ধরনের অপরাধ সিভিক ভলান্টিয়ারদের প্রতি মানুষের আস্থা কমাচ্ছে।



জলপাইগুড়িতে সিভিক ভলান্টিয়ার দ্বারা গৃহবধূর সঙ্গে প্রতারণা

জলপাইগুড়ির ময়নাগুড়ি এলাকায় একটি shocking ঘটনা ঘটে গেছে। এক সিভিক ভলান্টিয়ার, মিঠু অধিকারী, বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে এক গৃহবধূকে দিনের পর দিন শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেছে। অভিযোগ উঠেছে, গৃহবধূ যখন তার বিরুদ্ধে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন, তখন মিঠু তাকে অভিযোগ প্রত্যাহার করতে হুমকি দেয় এবং তার অশ্লীল ছবি ফেসবুকে ছড়িয়ে দেওয়ারও ভয় দেখায়।

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, দুই বছর ধরে এই সম্পর্ক চলছিল এবং সিভিক ভলান্টিয়ার মিঠু অধিকারী প্রভাবশালী পরিবারের সদস্য। অভিযোগকারীর পরিবারের উপর তার প্রভাব থাকার জন্য তারা হুমকির মুখে পড়েছেন। গৃহবধূ ৮ সেপ্টেম্বর থানায় ধর্ষণের অভিযোগ করেছিলেন, কিন্তু পুলিশ এখনও অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেনি। ফলে তিনি ১১ সেপ্টেম্বর পুলিশ সুপারের কাছে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।

পুলিশের কাছে খবর এসেছে যে, অভিযুক্ত মিঠু অধিকারী ফোনে যোগাযোগ করা যায়নি। জলপাইগুড়ি পুলিশ সুপার উমেশ খান্ডবাহালে জানিয়েছেন, অভিযোগের ভিত্তিতে মামলা দায়ের করা হয়েছে এবং দ্রুত অভিযুক্তকে গ্রেফতারের জন্য তল্লাশি শুরু হয়েছে।

এই ঘটনায় সিভিক ভলান্টিয়ারদের ওপর মানুষের মধ্যে নেতিবাচক ধারণা তৈরি হচ্ছে। তাদের সমাজে অন্যায়-অপরাধ রোধের জন্য নিয়োজিত করা হয়েছে, কিন্তু এই ধরনের অপরাধ তাদের কাজের প্রতি আস্থা কমিয়ে দিচ্ছে। রাজ্য সরকারের পক্ষ থেকে সিভিক ভলান্টিয়ারদের জন্য নানা সুযোগ সুবিধা দেওয়া হয়েছে, কিন্তু তাও কেন এমন ঘৃণ্য অপরাধ ঘটছে তা ভাবার বিষয়।

এই ঘটনা কি ঘটেছে?

জলপাইগুড়িতে একটি গৃহবধূকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে সিভিক ভলান্টিয়ারের বিরুদ্ধে।

কী কারণে এই অভিযোগ উঠেছে?

গৃহবধূর অভিযোগ, সিভিক ভলান্টিয়ার তাকে জোর করে ধর্ষণ করেছে।

এই ঘটনার পর পুলিশ কী পদক্ষেপ নিয়েছে?

পুলিশ অভিযোগের ভিত্তিতে তদন্ত শুরু করেছে এবং অভিযুক্তকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা চলছে।

স্থানীয় মানুষের প্রতিক্রিয়া কী?

স্থানীয় মানুষের মধ্যে ক্ষোভ ও উদ্বেগ প্রকাশ পেয়েছে, এবং তারা নিরাপত্তার দাবি করছেন।

এধরনের ঘটনার বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া উচিত?

এমন ঘটনার বিরুদ্ধে কঠোর আইন প্রয়োগ ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা উচিত, যাতে ভবিষ্যতে এ ধরনের ঘটনা না ঘটে।

মন্তব্য করুন