রেল লাইনের পাশে কিশোরীর আত্মহত্যার চেষ্টা: সমাজের অন্ধকারে কি আমরা আড়ালেই রয়ে যাব?

News Live

রেল লাইনের পাশে কিশোরীর আত্মহত্যার চেষ্টা: সমাজের অন্ধকারে কি আমরা আড়ালেই রয়ে যাব?

এক কিশোরী রেল লাইনে গলা রেখে শুয়ে পড়েছিল যখন একটি ট্রেন আসছিল। চালক অরুণ কুমার বারবার হুইসেল দিয়ে সতর্ক করেন, কিন্তু মেয়েটি ওঠেনি। শেষ পর্যন্ত, তিনি জরুরি ব্রেক কষে ট্রেনটি থামিয়ে দেন। ঘটনাটি বিহারের মতিহারি জেলায় ঘটেছে। মেয়েটি তার স্কুলের ব্যাগ নিয়ে লাইনে পড়ে ছিল এবং বারবার মৃত্যুর ইচ্ছা প্রকাশ করছিল। চালক মেয়েটিকে রেল লাইনের বাইরে সরানোর চেষ্টা করেন, কিন্তু তিনি স্থানীয়দের সাহায্য চান। পরে, স্থানীয়রা সহযোগিতা করে মেয়েটিকে রেল লাইনের বাইরে নিয়ে আসে। মেয়েটির আত্মহত্যার কারণ স্পষ্ট নয়, তবে স্থানীয়রা জানান, পারিবারিক সমস্যা বা প্রেমের কারণে সে হতাশ ছিল।



বিহারে কিশোরীকে রেললাইনে আত্মহত্যা থেকে বাঁচালেন লোকো পাইলট

বিহারের মতিহারি জেলার একটি হৃদয়বিদারক ঘটনা ঘটেছে যেখানে এক কিশোরী রেল লাইনে গলা রেখে শুয়ে পড়ে আত্মহত্যার চেষ্টা করছিল। এ সময় বাপুধাম মতিহারি-পাটলিপুত্র ট্রেনের চালক অরুণ কুমার তাকে দেখতে পেয়ে বারবার হুইসেল দিয়ে সতর্ক করেন। কিন্তু, মেয়েটি রেল লাইনে থেকে যাওয়া থেকে বিরত হয়নি। পরিস্থিতি বুঝতে পেরে অরুণ কুমার দ্রুত ট্রেনটি থামিয়ে দেন এবং মেয়েটিকে রেল লাইনের বাইরে সরানোর চেষ্টা করেন।

ঘটনাটি ঘটে সকাল ৭ টায় চকিয়া রেল স্টেশনের কাছে। চালক যখন মেয়েটিকে তার স্কুলের ব্যাগ নিয়ে ট্র্যাকে পড়ে থাকতে দেখেন, তখন তিনি জরুরি ব্রেক ব্যবহার করে ট্রেন থামিয়ে দেন। মেয়েটি বারবার মৃত্যুর ইচ্ছা প্রকাশ করছিল, তবে তার আত্মহত্যার কারণ স্পষ্ট হয়নি। স্থানীয়দের সহায়তায় শেষে মেয়েটিকে রেল লাইনের বাইরে সরানো হয়।

এ ঘটনা সামাজিক মাধ্যমে বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেছে এবং স্থানীয়রা বলছেন, পারিবারিক কলহ বা প্রেমের সমস্যার কারণে তিনি আত্মহত্যার চেষ্টা করেছিলেন। এই ঘটনা বিশ্ব আত্মহত্যা প্রতিরোধ দিবসে একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা হিসেবে কাজ করেছে।

এছাড়া, আরও খবরের জন্য আমাদের পেজে চোখ রাখুন।

১. কিশোরীর এই পরিস্থিতির কারণ কী?

কিশোরীটি মানসিক চাপ এবং দুঃখের কারণে অসুস্থ অনুভব করছিল, যা তাকে আত্মহত্যার চিন্তা করতে বাধ্য করেছিল।

২. ট্রেন চালক কীভাবে তাকে বাঁচাল?

ট্রেন চালক কিশোরীকে দেখে দ্রুত ট্রেন থামিয়ে তাকে রেললাইন থেকে সরিয়ে নিয়ে আসে, যা তার জীবন রক্ষা করে।

৩. আত্মহত্যার চিন্তা আসলে কী করা উচিত?

যদি কেউ আত্মহত্যার চিন্তা করে, তাহলে একজন বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু বা মানসিক স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞের সাথে কথা বলা উচিত।

৪. কিশোরীদের জন্য কি সাহায্য পাওয়া যায়?

হ্যাঁ, কিশোরীদের জন্য বিভিন্ন মানসিক স্বাস্থ্য কেন্দ্র এবং হেল্পলাইন রয়েছে, যেখানে তারা সাহায্য পেতে পারে।

৫. সমাজে এই সমস্যা সম্পর্কে সচেতনতা কেন জরুরি?

সচেতনতা বাড়ালে মানুষ বুঝবে যে সমস্যা সমাধানে সাহায্য পাওয়া যায় এবং যারা কষ্টে আছে তাদের সমর্থন করতে পারবে।

মন্তব্য করুন