পশ্চিমবঙ্গের হুগলির বাসুদেব মণ্ডল, একজন পেশাদার ছিনতাইবাজ, আবারও পুলিশের চোখে ধূলো দিয়ে পালিয়ে গেছে। কালনা মহকুমা আদালতে তার প্রোডাকশন ছিল, কিন্তু সেখানে পুলিশকে নিয়ে সে পালাতে সক্ষম হয়েছে। বাসুদেব আগে থেকেই বলেছিল যে কেউ তাকে আটকাতে পারবে না, এবং তার কথার প্রমাণও দিল। পুলিশকে প্রশ্নের সম্মুখীন হতে হচ্ছে কেন তারা নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করেনি। এর আগে ১৪ বার সে পুলিশের চোখে ধূলো দিয়ে পালিয়েছে। বর্তমানে পুলিশ তাকে খুঁজছে এবং কালনা এলাকায় তল্লাশি চালাচ্ছে। এই ঘটনার পর পুলিশের ওপর মানুষের আস্থা কমছে।
পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পালাল ছিনতাইবাজ বাসুদেব মণ্ডল
পশ্চিমবঙ্গে পুলিশের নিরাপত্তা ব্যবস্থার কার্যকারিতা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে। কালনা মহকুমা আদালতে হাজিরা দিতে আসা ছিনতাইবাজ বাসুদেব মণ্ডল পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পালিয়ে গেছে। এই ঘটনায় পুলিশকে যে বিপদের সম্মুখীন হতে হয়েছে, তা আবারও প্রমাণিত হল। বাসুদেব মণ্ডল পূর্বে পুলিশের হাতে ধরা পড়লেও, সে পালানোর দক্ষতা দেখিয়েছে বারবার। এবারও এ ঘটনা ঘটিয়ে সে তার কথা সত্যি প্রমাণ করল।
হুগলির বলাগড়ের বাসুদেব মণ্ডল একজন পেশাদার ছিনতাইবাজ। সে পুরুষ ও মহিলা নির্বিশেষে ছিনতাই করত। সম্প্রতি একটি বড় ছিনতাইয়ের অভিযোগে গ্রেফতার হওয়ার পর তাকে জেলে রাখা হয়েছিল। মঙ্গলবার আদালতে হাজির হওয়ার সময় পুলিশের তত্ত্বাবধানে থাকার সত্ত্বেও বাসুদেব পালিয়ে যায়। আদালতে আসার আগে সে জেলে থাকা অন্যান্য বন্দিদের সঙ্গে বলেছিল, ‘এটাই আমার শেষ যাত্রা, আমাকে কেউ আটকাতে পারবে না।’
পুলিশের কাছে অভিযোগ উঠেছে যে, তারা যথেষ্ট নিরাপত্তা ব্যবস্থা গ্রহণ করেনি। বাসুদেব মণ্ডল আগে ১৪ বার পুলিশের চোখে ধুলো দিয়ে পালিয়ে গেছে। এমনকি, গত ১০ জুলাই নিউটাউন থানার পুলিশ তাকে নিয়ে যাওয়ার সময়ও সে পালিয়ে গিয়েছিল। কালনা থানার পুলিশ আবার তাকে গ্রেফতার করলেও, আদালতে হাজিরার সময় ফের পালাতে সক্ষম হয়েছে। কালনার এসডিপিও রাকেশ চৌধুরী এই ঘটনায় একটি তদন্ত শুরু করেছেন এবং এলাকায় তল্লাশি চালানো হচ্ছে।
এখন প্রশ্ন উঠছে, কেন পুলিশের নিরাপত্তা ব্যবস্থায় এত ফাঁকফোকর রয়েছে? পুলিশ কি যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করবে, নাকি আবারও এমন ঘটনার সম্মুখীন হতে হবে?
জানিস আমি কে কি?
এটি একটি বাংলা গানের নাম যা মানুষের পরিচয় ও আত্মসম্মানের কথা বলে।
কালনা আদালত থেকে আসামী কেন পালাল?
পুলিশের নজর এড়িয়ে আসামী পালানোর চেষ্টা করেছিল, যা আদালতের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন তোলে।
এই ঘটনা সম্পর্কে পুলিশ কী বলেছে?
পুলিশ বলেছে, তারা আসামীকে ধরতে সব রকমের চেষ্টা করছে এবং তদন্ত চলছে।
আসামী পালানোর পর কি করা হচ্ছে?
পুলিশ বিভিন্ন স্থানে নজরদারি বাড়িয়েছে এবং আসামীকে ধরার জন্য অভিযান শুরু করেছে।
এমন ঘটনা থেকে কী শিক্ষা নেওয়া উচিত?
এমন ঘটনা থেকে বোঝা যায় যে আদালত ও পুলিশের নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও শক্তিশালী করা উচিত।