সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের স্মৃতি ভাঙচুর: রাজনীতির অশান্তিতে সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিপন্ন

News Live

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের স্মৃতি ভাঙচুর: রাজনীতির অশান্তিতে সাহিত্য ও সংস্কৃতি বিপন্ন

বাংলাদেশে কোটা-সংস্কার আন্দোলনের পর পরিস্থিতি অশান্ত হয়ে উঠেছে। রাজশাহীতে পরিচালক ঋত্বিক ঘটকের বাড়ি গুঁড়িয়ে দেওয়ার পর, এখন সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের পৈতৃক ভিটে ভাঙচুরের অভিযোগ উঠেছে। মাদারীপুরের ডাসার উপজেলায় বিএনপির নেতা সোহেল হাওলাদার এই ভিটে দখল করে চালের গুদাম বানানোর চেষ্টা করেছেন। সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের স্মৃতি বিজড়িত ওই বাড়িটি সরকারের নজরে থাকলেও, স্থানীয় প্রশাসন দ্রুত ব্যবস্থা নিতে উদ্যোগী হয়েছে। এই ঘটনার পর স্থানীয়রা ভয়ে সাড়া দিচ্ছেন না। পরিস্থিতি আরও জটিল হয়ে উঠেছে, বিশেষ করে শেখ হাসিনা ক্ষমতা ছাড়ার পর থেকে দেশে অরাজকতা বৃদ্ধি পেয়েছে।



সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্মভিটে ভাঙচুর: রাজনীতি ও সামাজিক অস্থিরতার প্রভাব

বাংলাদেশে কোটা-সংস্কার আন্দোলনের পর থেকে পরিস্থিতি অশান্ত হয়ে উঠেছে। রাজশাহী শহরের পরিচালক ঋত্বিক ঘটকের পাকা বাড়ির পর এবার সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের জন্মভিটে ভাঙচুরের শিকার হয়েছে। মাদারীপুরের ডাসার উপজেলায় স্থানীয় বিএনপি নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে যে, তিনি সাহিত্যিক সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের পৈতৃক ভিটেকে চালের গুদামে পরিণত করেছেন।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের ১৯৩৪ সালে জন্মগ্রহণ করা বাড়িটি, যেখানে তাঁর বই এবং স্মারক সংরক্ষিত ছিল, সেখান থেকে সবকিছু তছনছ করা হয়েছে। অভিযুক্ত নেতা সোহেল হাওলাদার, যিনি কালকিনি উপজেলা কমিটির আইনবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন, স্থানীয়দের অভিযোগের মুখে পড়েছেন।

স্থানীয় সূত্রে জানা যাচ্ছে যে, সরকার পরিবর্তনের পর থেকেই সোহেল গঙ্গোপাধ্যায়ের জমি নিজের দাবি করতে শুরু করেন। আওয়ামী লীগের কর্মীদের বিরুদ্ধে হামলা চালানোর অভিযোগও রয়েছে তাঁর বিরুদ্ধে। প্রশাসন জানিয়েছে, বিষয়টি খতিয়ে দেখে অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

বাংলাদেশে রাজনৈতিক অস্থিরতা এবং সংখ্যালঘুদের ওপর অত্যাচারের ঘটনা বাড়ছে। বর্তমান পরিস্থিতিতে, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো ব্যক্তিত্বের স্মৃতিভিটে রক্ষা করা অত্যন্ত জরুরি।

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের “আতঙ্কের বাংলাদেশ” কী বই?

“আতঙ্কের বাংলাদেশ” সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়ের একটি প্রবন্ধ, যেখানে বাংলাদেশের রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও সংস্কৃতি নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।

বইটির মূল বিষয়বস্তু কী?

বইটিতে বাংলাদেশের রাজনৈতিক অস্থিরতা, সমাজের পরিবর্তন এবং মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রভাব নিয়ে কথা বলা হয়েছে।

বইটি প্রকাশের পেছনে কী উদ্দেশ্য ছিল?

সুনীল গঙ্গোপাধ্যায় এই বইয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশের সামাজিক ও রাজনৈতিক সমস্যা তুলে ধরতে চেয়েছিলেন, যাতে মানুষ সচেতন হয়।

বইটি পড়ার পর পাঠকদের কী উপকার হবে?

পাঠকরা বইটি পড়ে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ও সামাজিক বিষয় সম্পর্কে গভীর ধারণা পাবেন এবং বর্তমান পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতন হবেন।

বইটির সাথে সুনীলের জন্মভিটে নিয়ে কী ঘটনা ঘটেছে?

সুনীলের জন্মভিটে দখল করেছে বিএনপি নেতা, যেখানে লাইব্রেরি ভেঙে গুদাম করা হয়েছে, যা সংস্কৃতি ও ইতিহাসের জন্য খুবই দুঃখজনক।

মন্তব্য করুন