বেনাপোলে রেলপথে বাণিজ্য পুনরায় শুরু, অস্থিরতার অবসান!

News Live

বেনাপোলে রেলপথে বাণিজ্য পুনরায় শুরু, অস্থিরতার অবসান!

বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে দীর্ঘ দেড় মাস পর ভারতের সঙ্গে রেলপথে বাণিজ্য শুরু হয়েছে। গত বুধবার ভারত থেকে রফতানি করা হয়েছে হাজার হাজার টন পণ্য, যার মধ্যে ছিল ২ হাজার ৪৬০ টন জিপসাম সার এবং ৬১টি ট্রাক্টর। এই কয়েকদিনে ভারত প্রায় ৪০ হাজার টন পণ্য বাংলাদেশে পাঠিয়েছে। তবে যাত্রীবাহী ট্রেন এখনও চলাচল করছে না। সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ফ্লাই অ্যাশ, ড্রাই অয়েল কেক, জিপসাম, পাথর এবং প্রাকৃতিক গ্যাস, তবে চাল, গম ও চিনির রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। দুই দেশের কর্মকর্তাদের আলোচনা শেষে বাণিজ্য পুনরায় শুরু হয়, যা বাংলাদেশে ২০২১ সালে ছিল ১৪ বিলিয়ন ডলার।



বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য শুরু

অস্থির পরিস্থিতির কারণে দেড় মাস বন্ধ থাকার পর অব finalmente বেনাপোল স্থলবন্দর দিয়ে রেলপথে ভারতের সঙ্গে বাণিজ্য শুরু হয়েছে। গত বুধবার রাত ১০টার দিকে ভারত থেকে রেলপথে কয়েক হাজার টন সামগ্রী রফতানি করা হয়েছে বাংলাদেশে। প্রথম দিনেই দুটি চালানে ২৪৬০ টন জিপসাম সার এবং ৬১টি ট্রাক্টর রফতানি হয়েছে। সাম্প্রতিক সময়ে ভারত প্রতিবেশী দেশে প্রায় ৪০ হাজার টন পণ্য রফতানি করেছে। তবে এখনও যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ রয়েছে।

বাংলাদেশে রফতানি হওয়া সামগ্রীর মধ্যে রয়েছে ফ্লাই অ্যাশ, ড্রাই অয়েল কেক, জিপসাম, পাথর এবং প্রাকৃতিক গ্যাস। তবে চাল, গম ও চিনি রফতানিতে নিষেধাজ্ঞা রয়েছে। গত দুই সপ্তাহে ভারতের তিনটি রেলওয়ে স্টেশন থেকে ১৬টি রেক বাংলাদেশে পাঠানো হয়েছে, যার মধ্যে সবচেয়ে বেশি সাতটি রেক ড্রাই অয়েল কেক নিয়ে গেছে।

জানা গেছে, দুই দেশের উচ্চপর্যায়ের কর্মকর্তাদের আলোচনা শেষে ৪৭ দিনের মধ্যে বাণিজ্য পুনরায় শুরু হয়। বাংলাদেশে ভারত ২০২১ সালে ১৪ বিলিয়ন ডলারের সামগ্রী রফতানি করেছিল, যা ২০২২ সালে কমে ১৩.৮ বিলিয়ন ডলার এবং ২০২৩ সালে ১১.৩ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। চলতি বছরে কোটা সংস্কারের দাবিতে ছাত্র আন্দোলনের কারণে পরিস্থিতি অস্থির হয়ে ওঠে, যার ফলে বাণিজ্য বন্ধ হয়ে যায়।

ভারত-বাংলাদেশ রেলপথ বাণিজ্য কেন পুনরায় চালু হল?

উত্তর: ভারত-বাংলাদেশ রেলপথ বাণিজ্য পুনরায় চালু হয়েছে যাতে দুই দেশের মধ্যে পণ্য পরিবহণ সহজ হয় এবং বাণিজ্য বৃদ্ধিতে সাহায্য করে।

কী ধরনের পণ্য রফতানি করা হচ্ছে?

উত্তর: ওপার বাংলায় ৪০ হাজার টন বিভিন্ন ধরনের পণ্য রফতানি করা হচ্ছে, যেমন খাদ্যদ্রব্য, যে কোনো শিল্প পণ্য এবং কাঁচামাল।

রেলপথে পণ্য পরিবহণের সুবিধা কী?

উত্তর: রেলপথে পণ্য পরিবহণ সস্তা এবং দ্রুত হয়, যা ব্যবসায়ীদের জন্য লাভজনক।

এই বাণিজ্যের ফলে কি লাভ হবে?

উত্তর: এই বাণিজ্যের ফলে দুই দেশের অর্থনীতি শক্তিশালী হবে এবং নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে।

রেলপথের মাধ্যমে বাণিজ্য কিভাবে পরিচালনা করা হবে?

উত্তর: রেলপথের মাধ্যমে বাণিজ্য পরিচালনা করতে পণ্য লোড এবং আনলোডের জন্য নির্দিষ্ট স্টেশন ব্যবহার করা হবে এবং প্রয়োজনীয় কাগজপত্র পূরণ করতে হবে।

মন্তব্য করুন