পুজোর ছুটিতে বাণিজ্য বন্ধ, বাংলাদেশের বাজারে নতুন সংকটের বীজ বপন!

News Live

পুজোর ছুটিতে বাণিজ্য বন্ধ, বাংলাদেশের বাজারে নতুন সংকটের বীজ বপন!

বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যকার হিলি স্থলবন্দর দুর্গাপুজোর জন্য ৬ দিন বন্ধ থাকবে। ৯ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত এই বন্দর দিয়ে সমস্ত আমদানি ও রফতানি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে, তবে অভিবাসন সংক্রান্ত কাজ চলবে। ব্যবসায়ীরা উদ্বেগ প্রকাশ করছেন যে, এই বন্ধের ফলে বাংলাদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বাড়তে পারে। হিলি বন্দরের মাধ্যমে সাধারণত বাংলাদেশে পেঁয়াজ, ডাল ও মসলা রফতানি হয় এবং ভারতে অশোধিত রাইস ব্র্যান অয়েল আমদানি করা হয়। বন্দর কর্তৃপক্ষ ও ব্যবসায়ীরা এই বন্ধের বিষয়ে সহযোগিতার আহ্বান জানিয়েছেন এবং ১৫ অক্টোবর থেকে পুনরায় বাণিজ্য শুরু হবে বলে আশা করা হচ্ছে।



দুর্গাপুজোর কারণে হিলি বন্দরে বাণিজ্য বন্ধ

দুর্গাপুজোর উপলক্ষে বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে বাণিজ্যের অন্যতম স্থলবন্দর হিলি আগামী ৯ অক্টোবর থেকে ১৪ অক্টোবর পর্যন্ত ৬ দিনের জন্য বন্ধ থাকছে। এই সময় বন্দর কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, সকল ধরনের আমদানি ও রফতানি বন্ধ থাকবে। তবে, অভিবাসন সংক্রান্ত কাজকর্ম চলবে। হিলি এক্সপোর্টর্স অ্যান্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশন এই তথ্য নিশ্চিত করেছে। ১৫ অক্টোবর থেকে আবার স্বাভাবিকভাবে আমদানি রফতানি শুরু হবে।

ব্যবসায়ীরা আশঙ্কা করছেন, এই ৬ দিনের বন্ধের কারণে বাংলাদেশে নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসের দাম বাড়তে পারে। হিলি বন্দরের মাধ্যমে ভারত থেকে বাংলাদেশে কাঁচা লঙ্কা, পেঁয়াজ, ডাল এবং মসলা রফতানি করা হয়। এর বিপরীতে বাংলাদেশ থেকে ভারতে অশোধিত রাইস ব্র্যান অয়েল ও গুড় আমদানি করা হয়।

হিলি এক্সপোর্টর্স অ্যান্ড কাস্টমস ক্লিয়ারিং এজেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের ভাইস প্রেসিডেন্ট রাজেশ কুমার আগরওয়াল ব্যবসায়ীদের সহযোগিতা কামনা করেছেন। তিনি জানান, এবারের বন্ধের কারণে ব্যবসায়ীদের জন্য কিছুটা অসুবিধা হবে।

বাংলাদেশে বর্তমানে পেঁয়াজের মজুদ তিন থেকে চার দিনের জন্য যথেষ্ট। কিন্তু, ৬ দিন বন্দর বন্ধ থাকার ফলে দাম বাড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ব্যবসায়ীদের দাবি, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়তা করা উচিত।

১. হিলি স্থলবন্দরে পুজোতে কেন বাণিজ্য বন্ধ থাকবে?

হিলি স্থলবন্দরে পুজোর কারণে ৬ দিন বাণিজ্য বন্ধ থাকবে, কারণ এই সময়ে অনেক ব্যবসায়ী এবং শ্রমিকরা পুজো উদযাপন করতে যায়।

২. বাণিজ্য বন্ধ থাকলে বাজারে কি প্রভাব পড়বে?

বাণিজ্য বন্ধ থাকলে আলু এবং পেঁয়াজের দাম বাড়ার আশঙ্কা রয়েছে, কারণ সরবরাহ কমে যাবে।

৩. পুজোর সময়ে কি অন্য কোন পণ্য আমদানি-রপ্তানি হবে?

পুজোর সময়ে সাধারণত অল্প কিছু পণ্য আমদানি-রপ্তানি হতে পারে, তবে মূল বাণিজ্য বন্ধ থাকবে।

৪. বাণিজ্য আবার কবে শুরু হবে?

পুজোর পর, সাধারণত ৬ দিন পরে বাণিজ্য আবার শুরু হবে।

৫. দাম বাড়লে কি করণীয়?

দাম বাড়লে বাজারে বিকল্প পণ্য খোঁজার চেষ্টা করতে পারেন অথবা প্রয়োজন অনুযায়ী সময়মতো কেনাকাটা করতে পারেন।

মন্তব্য করুন