বাংলার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উন্মোচন: উন্নয়নের নামে কি সত্যিই জ্বলবে নতুন আলো?

News Live

বাংলার বিদ্যুৎ কেন্দ্রের উন্মোচন: উন্নয়নের নামে কি সত্যিই জ্বলবে নতুন আলো?

রাজ্যে নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে উঠছে, যা বিদ্যুতের চাহিদা মেটাতে সহায়তা করবে এবং অন্য রাজ্যকেও বিদ্যুৎ সরবরাহের সুযোগ সৃষ্টি করবে। রাজ্য মন্ত্রিসভা ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতার একটি সুপার ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্ল্যান্টের অনুমোদন দিয়েছে। এছাড়া চারটি নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্রও তৈরি হবে, এর মধ্যে একটি পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) মডেলে হবে। বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস জানিয়েছেন, এই আধুনিক পাওয়ার প্ল্যান্টগুলো রাজ্যের অর্থে নির্মিত হবে এবং এতে রাজ্যের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি হবে। দুর্গাপুজোর সময় বিদ্যুতের চাহিদা বাড়বে, তাই নতুন কেন্দ্রগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে।



রাজ্যে নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্রের সূচনা

বাংলার বিদ্যুৎ খাতে নতুন দিগন্তের সূচনা হতে চলেছে। রাজ্য সরকার ১ হাজার ৬০০ মেগাওয়াট ক্ষমতা সম্পন্ন সুপার ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্ল্যান্টের অনুমোদন দিয়েছে। রাজ্যের বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস জানিয়েছেন, এই নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র রাজ্যের বিদ্যুতের চাহিদা মিটিয়ে অন্যান্য রাজ্যকেও বিদ্যুৎ সরবরাহ করতে সক্ষম হবে। এর মাধ্যমে রাজ্যে শিল্পের বিকাশও ঘটবে, কারণ শিল্পের জন্য বিদ্যুতের প্রয়োজন বাড়বে।

এছাড়া, বাংলায় আরও চারটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র গড়ে তোলা হবে, যার মধ্যে একটি পাবলিক প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) মডেলে তৈরি হবে। দুর্গাপুজোর সময় বিদ্যুতের চাহিদা বাড়বে, তাই রাজ্য সরকার নতুন বিদ্যুৎ কেন্দ্র স্থাপনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। বিদ্যুৎমন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস জানিয়েছেন, এই পাওয়ার প্ল্যান্টের জন্য বেসরকারি সংস্থাকে গ্লোবাল টেন্ডারের মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে।

বর্তমানে রাজ্যে সাগরদিঘি, বক্রেশ্বর, দুর্গাপুর, সাঁওতালডিহি, ব্যান্ডেল ও কোলাঘাটে সক্রিয় বিদ্যুৎ কেন্দ্র রয়েছে। নতুন পাওয়ার প্ল্যান্টগুলো রাজ্যের অর্থায়নে নির্মিত হবে, এবং এটি পূর্ব ভারতে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির প্রথম সুপার ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্ল্যান্ট হিসেবে পরিচিত হবে। রাজ্য সরকার আশা করছে, এই কেন্দ্রগুলো চালু হলে বিদ্যুতের কোনো সমস্যা হবে না এবং রাজ্যের অর্থনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে।

সুপার ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্ল্যাট কি?

সুপার ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্ল্যাট হল একটি উন্নত প্রযুক্তির বিদ্যুৎ উৎপাদন কেন্দ্র, যা উচ্চ চাপ ও তাপমাত্রায় কাজ করে এবং এর ফলে বিদ্যুতের উৎপাদন বেশি হয়।

এটি কোথায় গড়ে উঠবে?

এটি বাংলাদেশের কোথাও, নির্দিষ্ট স্থান এখনও ঘোষণা করা হয়নি, তবে সরকারের পরিকল্পনার মধ্যে রয়েছে।

এটি গড়ে উঠলে কি উপকার হবে?

এটি বিদ্যুৎ উৎপাদন বাড়াবে এবং দেশের বিদ্যুৎ সংকট কমাতে সাহায্য করবে।

সুপার ক্রিটিক্যাল পাওয়ার প্ল্যাট তৈরিতে কত সময় লাগবে?

এটি তৈরিতে সাধারণত কয়েক বছর সময় লাগবে, প্রকল্পের জটিলতা ও আকারের উপর নির্ভর করে।

এ প্রকল্পে বিনিয়োগ করবে কে?

সরকার ও বিভিন্ন বেসরকারি প্রতিষ্ঠান মিলে এই প্রকল্পে বিনিয়োগ করবে।

মন্তব্য করুন