রাজ্যে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে উত্তাল পরিস্থিতি

News Live

রাজ্যে তরুণী চিকিৎসকের ধর্ষণ ও হত্যার প্রতিবাদে উত্তাল পরিস্থিতি

আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণের পর হত্যার ঘটনায় রাজ্য-wide উত্তেজনা চলছে। সিবিআই তদন্ত করছে, কিন্তু তৃণমূল কংগ্রেস সাংসদ অরুপ চক্রবর্তী বিরোধীদের বিরুদ্ধে প্রকাশ্যে তীব্র ভাষায় আক্রমণ করেছেন। তিনি বলেন, বিরোধীরা মিথ্যা অপপ্রচার করছে এবং তৃণমূলের উন্নয়নমূলক কাজের বিরোধিতা করছে। চক্রবর্তী দলের কর্মীদের প্রতিবাদে অংশ নেওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন। একই সময়ে, জুনিয়র ডাক্তাররা আন্দোলনের ডাক দিয়েছেন এবং তৃণমূল কংগ্রেসের বিধায়ক সিবিআই অফিস ঘেরাও করার হুঁশিয়ারি দিয়েছেন। বিজেপি সাংসদের মন্তব্য নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে, বলেছে তাঁর দলের কর্মীরা প্রতিবাদের জন্য ঘুমিয়ে আছে। রাজ্যটির রাজনৈতিক পরিস্থিতি এখন উত্তাল।



রাজ্যে তরুণী চিকিৎসক হত্যা: তৃণমূল সাংসদের বিতর্কিত মন্তব্য

রাজ্যের আরজি কর হাসপাতালে এক তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় উত্তাল রাজ্য। এই ঘটনার পর থেকে প্রতিবাদ, আন্দোলন, এবং স্লোগানে মুখরিত হয়ে উঠেছে গোটা পশ্চিমবঙ্গ। অভিযোগের ভিত্তিতে সিবিআই ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে, কিন্তু বিরোধীরা এ নিয়ে তীব্র প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ অরুপ চক্রবর্তী প্রকাশ্য মঞ্চে বিরোধীদের ‘কুত্তা’ বলার মাধ্যমে এক বিতর্ক সৃষ্টি করেছেন।

চক্রবর্তী অভিযোগ করেছেন যে, সিবিআই তদন্তে সঠিক অগ্রগতি নেই এবং অনেক দুর্গাপুজো কমিটি সরকারি অনুদান ফেরত দিতে চাইছে। তিনি বলেন, ‘এরা কুত্তার মতো গুজুর গুজুর ফুসুর ফুসুর করছে।’ তিনি তৃণমূল কর্মীদের প্রতি আহ্বান জানান, তারা যেন প্রতিবাদে সামিল হন এবং মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের নেতৃত্বকে শক্তিশালী করেন।

এদিকে, জুনিয়র ডাক্তাররা লালবাজার অভিযানের ডাক দিয়েছেন এবং মালতীপুরের বিধায়ক সিবিআই দফতর ঘেরাও করার হুমকি দিয়েছেন। সাংসদের বিতর্কিত মন্তব্যের প্রতিক্রিয়া জানিয়ে বিজেপির প্রাক্তন সাংসদ সুভাষ সরকার বলেন, ‘বাঁকুড়ার মানুষ প্রতিবাদে নেমেছে, আর সাংসদ এখন কর্মীদের জাগানোর চেষ্টা করছেন।’

রাজ্যের রাজনৈতিক পরিস্থিতি নিয়ে যে উত্তেজনা সৃষ্টি হয়েছে, তা আগামী দিনগুলোতে আরও জটিলতা তৈরি করতে পারে।

প্রশ্ন ১: তৃণমূল সাংসদ কী মন্তব্য করেছেন?

উত্তর: তৃণমূল সাংসদ বলেছেন, “এরা কুত্তার মতো গুজুর গুজুর ফুসুর ফুসুর করছে,” যা বিতর্ক সৃষ্টি করেছে।

প্রশ্ন ২: এই মন্তব্যের মানে কী?

উত্তর: তাঁর মন্তব্যে বোঝানো হয়েছে যে, কিছু মানুষ অযথা কথা বলছে বা গুজব ছড়াচ্ছে।

প্রশ্ন ৩: কেন এই মন্তব্য বিতর্কিত?

উত্তর: কারণ, এই ধরনের মন্তব্যে অন্যদের প্রতি অসম্মান প্রকাশ পায় এবং এটি জনগণের মধ্যে বিভাজন সৃষ্টি করতে পারে।

প্রশ্ন ৪: এর ফলে কি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে?

উত্তর: এই মন্তব্যের পর রাজনৈতিক মহলে আলোচনা শুরু হয়েছে এবং কিছু বিরোধী দল এই মন্তব্যের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করেছে।

প্রশ্ন ৫: সাধারণ মানুষের প্রতিক্রিয়া কী?

উত্তর: অনেকেই এই মন্তব্যকে অসঙ্গতিপূর্ণ মনে করছেন এবং কিছু মানুষ সাংসদের সমালোচনা করছেন।

মন্তব্য করুন