ছেলের জন্মদিনে justice-এর ডাক, বাবার আবেগময় পোস্ট

News Live

ছেলের জন্মদিনে justice-এর ডাক, বাবার আবেগময় পোস্ট

ধী মজুমদার তার ২৮ তম জন্মদিন উদযাপন করেছেন, এবং এই বিশেষ দিনে তার বাবা শিলাজিৎ একটি আবেগময় পোস্ট করেছেন সোশ্যাল মিডিয়ায়। তিনি ছেলের ছোটবেলার ছবি ও বর্তমানের ছবি শেয়ার করে স্মৃতিচারণ করেছেন এবং আরজি করের নির্যাতিতা তরুণীর বিচার নিয়ে কথা বলেছেন। পোস্টে শিলাজিৎ উল্লেখ করেছেন, “উই ওয়ান্ট জাস্টিস”, যা বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক। ধী সংগীতে ক্যারিয়ার গড়তে আগ্রহী এবং ইতিমধ্যে বিভিন্ন কনসার্টেperform করেছেন। যদিও ২০১৯ সালে তিনি মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর কারণে গ্রেপ্তার হয়েছিলেন, তবুও তিনি সঙ্গীতের প্রতি তার ভালোবাসা বজায় রেখেছেন।



শিলাজিৎ মজুমদারের ছেলের জন্মদিন ও ন্যায়বিচারের আহ্বান

এবারে ধী মজুমদার ২৮ বছরে পা রাখলেন। বিশেষ এই দিনে তাঁর বাবার শুভেচ্ছা পেলেন। শিলাজিৎ মজুমদার সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্ট করে জানালেন তাঁর সন্তানের জন্মদিনের কথা। তবে, এই আনন্দের মুহূর্তেও তিনি আরজি করের নির্যাতিত তরুণীর কথা ভুললেন না।

শিলাজিৎ দুটি ছবি শেয়ার করেছেন। একটি বর্তমানের ছবি এবং অন্যটি ধীর ছোটবেলার। পোস্টের ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘আঠাশ বছর আগে পয়লা সেপ্টেম্বর; রবিবার ছিল… বিকেল থেকে আমি কাঁকুরগাছির নার্সিং হোমের বাইরের রোয়াকে বসে ছিলাম। এবং এখন তুমি বলছ, উই ওয়ান্ট জাস্টিস!!’

শিলাজিৎ আরও লেখেন, ‘তোর কথা ফুটছে। আই লাভ ইউ’। নেটনাগরিকরা এই পোস্টে ধীকে শুভেচ্ছা জানাতে ভুললেন না।

শিলাজিৎ সোশ্যাল মিডিয়াতে আরজি কর নির্যাতিতার জন্য ন্যায়বিচারের দাবি জানাচ্ছেন। আগামী ২ সেপ্টেম্বর যাদবপুরে একটি কনসার্টও অনুষ্ঠিত হবে, যার নাম ‘GUN-এ Concert For Tilottoma’।

তিনি তাঁর পুরনো একটি গান গেয়ে এই প্রতিবাদের সঙ্গে যোগ দিলেন। গানের কথাগুলো যেন আজকের বাস্তবতার সঙ্গে মিলে যায়।

ধী সংগীতের জগতে ক্যারিয়ার গড়তে চান এবং তার জন্য তিনি ভালো চাকরিও ছেড়ে দিয়েছেন। সোশ্যাল মিডিয়াতে ড্রাম এবং গিটার বাজানোর ভিডিও শেয়ার করেন। ধীকে ওপেন টি বায়োস্কোপ সিনেমাতেও দেখা গিয়েছিল।

২০১৯ সালে মদ্যপ অবস্থায় গাড়ি চালানোর অভিযোগে ধী গ্রেপ্তার হন। তবে, এখন তিনি নতুন পথে এগিয়ে যেতে চান।

১. ‘সেদিন কাঁদছিলি, আর আজ বলছিস…’ এর মূল গল্প কি?

উত্তর: এই গল্পে শিলাজিত তার জীবনের বিভিন্ন সমস্যার কথা শেয়ার করেছে, যেখানে তিনি কষ্টের মধ্যে থেকেও আজ ভাল আছেন।

২. শিলাজিত কেন এই বই লিখেছেন?

উত্তর: শিলাজিত তার জীবনের অভিজ্ঞতা দিয়ে অন্যদের অনুপ্রাণিত করতে চান, যেন তারা তাদের সমস্যার মোকাবিলা করতে পারে।

৩. বইটি কাদের জন্য উপযোগী?

উত্তর: বইটি সকল বয়সের পাঠকদের জন্য উপকারী, বিশেষ করে যারা মানসিক চাপ এবং হতাশায় ভুগছেন।

৪. বইটি পড়লে কি উপকার হবে?

উত্তর: বইটি পড়লে পাঠকরা জীবনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করার শক্তি এবং প্রেরণা পাবেন।

৫. শিলাজিতের জন্মদিনে কি বিশেষ কিছু করা হয়?

উত্তর: শিলাজিতের জন্মদিনে তার ভক্তরা তাকে শুভেচ্ছা জানান এবং সামাজিক মাধ্যমে বিশেষ বার্তা পোস্ট করেন।

মন্তব্য করুন