বৈষ্ণবনগরের ট্যাব কেলেঙ্কারি: দুর্নীতির জালে আটক আরও এক ব্যাংক মালিক, শাসনের চেহারা প্রশ্নবিদ্ধ

News Live

বৈষ্ণবনগরের ট্যাব কেলেঙ্কারি: দুর্নীতির জালে আটক আরও এক ব্যাংক মালিক, শাসনের চেহারা প্রশ্নবিদ্ধ

মালদার বৈষ্ণবনগরে ট্যাব কেলেঙ্কারির মামলায় পুলিশ আরও একজনকে গ্রেফতার করেছে। মনোজ চৌধুরী নামে ঐ ব্যক্তি একটি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের গ্রাহক সেবা কেন্দ্রের মালিক। শিলিগুড়ি পুলিশের সাইবার ক্রাইম থানার অভিযানে তাকে বুধবার সন্ধ্যায় গ্রেফতার করা হয়। তার দোকান থেকে বেশ কিছু পেন ড্রাইভ ও নথি বাজেয়াপ্ত করা হয়েছে। এর আগে, শিলিগুড়ি থেকে তিনজনকে গ্রেফতার করা হয় এবং এই চক্রের সাথে আরও কারা জড়িত তা তদন্ত করা হচ্ছে। অভিযোগ রয়েছে, তারা বাংলা শিক্ষা পোর্টালের পাসওয়ার্ড নিয়ে প্রতারণা করছিল এবং ভাড়া করা ব্যাংক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করেছিল।



মালদার বৈষ্ণবনগরে ট্যাব কেলেঙ্কারিতে গ্রেফতার আরও ১

মালদার বৈষ্ণবনগর থেকে ট্যাব কেলেঙ্কারির ঘটনায় পুলিশের হাতে গ্রেফতার হলেন এক ব্যক্তি। বুধবার সন্ধ্যায় মনোজ চৌধুরী নামে ওই ব্যক্তি শিলিগুড়ির সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশের অভিযানে আটক হন। তিনি একজন রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের গ্রাহক সেবা কেন্দ্রের মালিক। ধৃতকে বৃহস্পতিবার আদালতে পেশ করে ট্রানজিট রিম্যান্ড চাওয়া হয়েছে।

কিছুদিন আগে শিলিগুড়ি থেকে তিন জনকে এই কেলেঙ্কারির জন্য গ্রেফতার করা হয়েছিল। এবার মনোজ চৌধুরীর গ্রেফতারির মাধ্যমে এই ঘটনায় মোট সাতজন আটক হলেন। পুলিশ জানিয়েছে, অভিযানের সময় তার দোকান থেকে বেশ কিছু পেন ড্রাইভ এবং নথি বাজেয়াপ্ত করা হয়। বর্তমানে সাইবার ক্রাইম থানার পুলিশ তদন্ত করছে, যাতে এই চক্রের অন্যান্য সদস্যদের শনাক্ত করা যায়।

তদন্তকারীদের মতে, বৈষ্ণবনগর এই কেলেঙ্কারির মূল কেন্দ্র হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে। অভিযোগ রয়েছে, তারা বাংলার শিক্ষা পোর্টালের পাসওয়ার্ড সংগ্রহ করে এবং ভাড়া করা ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে টাকা হাতিয়েছেন।

শিলিগুড়ির পুলিশ এই বিষয়ের তদন্তে আরও গভীরভাবে কাজ করছে এবং আশা করা হচ্ছে শীঘ্রই আরও তথ্য পাওয়া যাবে।

১. ট্যাব কেলেঙ্কারির ঘটনা কী?

ট্যাব কেলেঙ্কারির ঘটনা হলো এক ধরনের প্রতারণা যেখানে মানুষকে ট্যাব বা মোবাইল কিনতে বলে টাকা নেওয়া হয়, কিন্তু পণ্য সরবরাহ করা হয় না।

২. বৈষ্ণবনগর থেকে গ্রেফতার কেন হয়েছে?

বৈষ্ণবনগর থেকে গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তি এই কেলেঙ্কারির সঙ্গে জড়িত ছিলেন এবং তিনি গ্রাহকদের থেকে টাকা নিয়ে পালিয়ে গিয়েছিলেন।

৩. শিলিগুড়ি পুলিশ কীভাবে এই গ্রেফতার করেছে?

শিলিগুড়ি পুলিশ গোয়েন্দা তথ্যের ভিত্তিতে অভিযানে নেমে ওই ব্যক্তিকে গ্রেফতার করেছে।

৪. গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তির বিরুদ্ধে কী ব্যবস্থা নেওয়া হবে?

গ্রেফতার হওয়া ব্যক্তির বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে এবং তার বিরুদ্ধে মামলা করা হবে।

৫. সাধারণ মানুষ কিভাবে এ ধরনের কেলেঙ্কারি থেকে বাঁচতে পারেন?

সাধারণ মানুষকে সতর্ক থাকতে হবে, অনলাইনে কেনাকাটা করার সময় সঠিক তথ্য যাচাই করতে হবে এবং পরিচিত ও বিশ্বাসযোগ্য বিক্রেতাদের কাছ থেকে কেনাকাটা করতে হবে।

মন্তব্য করুন