News Live

নারীর চরিত্রের উত্থান: দামী পারিশ্রমিকের বদলে গভীর রোলে সাফল্যের সন্ধান

শাবানা আজমি একটি পুরানো সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন যে বলিউডে নারীকেন্দ্রিক সিনেমার উত্থান ঘটছে। তার জন্মদিনে, তিনি উল্লেখ করেন যে অভিনেত্রীরা এখন ভালো চরিত্রের জন্য বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন, যা তাদের জাতীয় পুরস্কারের মতো সম্মানও এনে দিতে পারে। তিনি সোনম কাপুরের মতো অভিনেত্রীদের প্রশংসা করেন, যারা “নীরজা” চলচ্চিত্রের জন্য কম পারিশ্রমিক নিয়ে কাজ করেছেন, কারণ এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র উপস্থাপন করার সুযোগ দেয়। আজমি মনে করেন, এই প্রবণতা আরও অভিনেত্রীদের গম্ভীর চরিত্র নেবার দিকে উদ্বুদ্ধ করবে। এছাড়া, তিনি আন্তর্জাতিকভাবে ভারতীয় অভিনেতাদের সাফল্য সম্পর্কেও আলোচনা করেন, বিশেষ করে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া ও দীপিকা পাডুকনের কথা উল্লেখ করেন।



শাবানা আজমির মতামত: নারীদের কেন্দ্রিত বলিউড ছবির উত্থান

আজ শাবানা আজমির জন্মদিনে, আমরা তার একটি পুরনো সাক্ষাৎকারের কথা মনে করছি যেখানে তিনি বলিউডে নারীদের কেন্দ্রিত ছবির উত্থান সম্পর্কে আলোচনা করেছিলেন। শাবানা বলেছেন, “নায়িকারা এখন ভালো চরিত্রের জন্য বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন, আর্থিক লাভের চেয়ে।” তিনি উল্লেখ করেন যে, এই ধরনের সিনেমায় অংশগ্রহণ করার মাধ্যমে নায়িকারা জাতীয় পুরস্কার জেতার সুযোগ পাচ্ছেন।

শাবানা আজমি অভিনেত্রী সোনাম কাপুরের প্রশংসা করেছেন, যিনি “নীরজা” সিনেমায় কাজ করার জন্য কম পারিশ্রমিক গ্রহণ করেছিলেন। তিনি বলেন, “যদি সোনাম কাপুর নীরজা সিনেমার জন্য প্রায় বিনামূল্যে কাজ করেন, তবে তা তার জন্য একটি অসাধারণ চরিত্রে অভিনয় করার সুযোগ দেয়।” আজমি বিশ্বাস করেন যে, এই প্রবণতা আরও অভিনেত্রীদের গভীর চরিত্রের দিকে আকৃষ্ট করবে, শুধুমাত্র গ্ল্যামারাস রোলের মধ্যে সীমাবদ্ধ না থেকে।

তিনি ভারতীয় অভিনেতাদের বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা নিয়েও কথা বলেছেন, বিশেষ করে প্রিয়াঙ্কা চোপড়া এবং দীপিকা পাড়ুকোনের সফলতা নিয়ে। “প্রিয়াঙ্কার ক্ষেত্রে, তাকে ভারতের বাইরে দেখা হচ্ছে, যা রঙ-অন্ধ কাস্টিংয়ের দিকে একটি পদক্ষেপ,” তিনি মন্তব্য করেন। তবে তিনি সতর্ক করে দিয়েছেন যে, এখনও অনেক কাজ বাকি রয়েছে।

শাবানা আজমির এই মন্তব্যগুলি বলিউডের নারীদের কেন্দ্রিত চলচ্চিত্রের উত্থানের একটি গুরুত্বপূর্ণ দিক তুলে ধরে।

শাবানা আজমির মতে মহিলাদের পরিচালিত বলিউড ছবির বৃদ্ধি কেমন?

মহিলাদের পরিচালিত বলিউড ছবির সংখ্যা বাড়ছে। শাবানা আজমি মনে করেন, এটি সমাজের পরিবর্তন এবং মহিলাদের শক্তি বৃদ্ধির প্রমাণ।

এই ধরনের সিনেমাগুলির সফলতা কেন হচ্ছে?

মহিলাদের গল্প বলার জন্য নতুন দৃষ্টিভঙ্গি এবং অভিজ্ঞতা নিয়ে আসছে। দর্শকরা এই ধরনের গল্প খুব পছন্দ করছেন।

শাবানা আজমি কি মনে করেন, ভবিষ্যতে মহিলাদের ছবি আরও বাড়বে?

হ্যাঁ, তিনি বিশ্বাস করেন যে ভবিষ্যতে আরও বেশি মহিলাদের পরিচালিত এবং মহিলাদের কেন্দ্রিক ছবি তৈরি হবে।

মহিলাদের নিয়ে ছবি তৈরির ক্ষেত্রে কি কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে?

অবশ্যই, এখনও কিছু চ্যালেঞ্জ রয়েছে যেমন বিনিয়োগকারীদের মনের মধ্যে পুরনো ধারণা এবং সমাজের কিছু প্রতিবন্ধকতা।

শাবানা আজমির প্রিয় মহিলা কেন্দ্রিক ছবি কোনটি?

তিনি “পিঙ্ক” এবং “কাহানি” ছবির কথা উল্লেখ করেছেন, যেগুলো মহিলাদের শক্তি এবং সংগ্রামের গল্প বলে।

মন্তব্য করুন