এমিতাভ বচ্চন, বলিউডের একজন জনপ্রিয় অভিনেতা, সম্প্রতি ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’ শোতে তার শৈশবের কিছু মজার মুহূর্ত শেয়ার করেছেন। তিনি উল্লেখ করেছেন যে, স্কুলে যেতে না চাইলেই তিনি অসুস্থতার অভিনয় করতেন। এমিতাভ বলেন, “আমি পেঁয়াজ আন্ডার আর্মে রেখে সবাইকে বিশ্বাস করাতাম যে আমি জ্বরের জন্য স্কুলে যেতে পারব না।” তার এই কৌতুকপূর্ণ স্বীকারোক্তি দর্শকদের মধ্যে হাসির রোল তৈরি করেছে। এছাড়াও, এমিতাভ তার পড়াশোনার সময়ের অভিজ্ঞতা শেয়ার করে বলেন যে, তিনি বিএসসি পরীক্ষায় প্রথমবার ফেল করেছিলেন এবং পরে 42% পেয়ে পাশ করেছেন। 81 বছর বয়সে কাজ করার তার প্রবণতা নিয়েও তিনি মন্তব্য করেছেন, যা তার কর্মপ্রিয়তা এবং অধ্যবসায়ের কথাও তুলে ধরে।
Amitabh Bachchan, বলিউডের একজন বহুমুখী অভিনেতা, সবসময় তার অভিনয় দক্ষতা, বুদ্ধিমত্তা এবং দুর্দান্ত ব্যক্তিত্বের মাধ্যমে সবার মন জয় করেন। তিন দশকের বেশি সময় ধরে ক্যারিয়ার থাকার পর, ৮১ বছর বয়সেও তিনি তরুণ প্রজন্মের অভিনেতাদের সাথে পাল্লা দিতে সক্ষম। বর্তমানে তিনি কৌন বানেগা ক্রোড়পতি এর ১৬তম মৌসুমের উপস্থাপনা করছেন, যেখানে তিনি মাঝে মধ্যে তার জীবনের অজানা গল্পগুলো শেয়ার করেন। সম্প্রতি, একটি পর্বে তিনি তার স্কুল জীবনের একটি মজার স্মৃতি শেয়ার করেছেন।
অমিতাভ বচ্চন স্কুলে না যেতে ভুয়া অসুস্থতার কৌশল আলোচনা করেন
কেবিসি ১৬ এর একটি সাম্প্রতিক পর্বে, প্রতিযোগী শোভিকা শ্রী তার জীবনের বিভিন্ন দিক নিয়ে আলোচনা করেন। শোভিকা জানান, তিনি স্বাস্থ্য এবং চিকিৎসা সেবায় কাজ করেন এবং কাজের জন্য তার স্বামী থেকে দূরে থাকতে হয়। এই প্রসঙ্গে, অমিতাভ তাকে কিছু কৌশল শিখিয়ে দেন যাতে তিনি কাজ থেকে ছুটি নিতে পারেন, এবং নিজেও স্কুলে যেতে না চাওয়ার সময় ভুয়া অসুস্থতা ব্যবহার করতেন।
অমিতাভ বচ্চন শোভিকাকে বললেন যে তিনি স্বাস্থ্য সমস্যা ভুয়া করে সবাইকে বিশ্বাস করাতেন যাতে তিনি স্কুলে না যেতে পারেন। তিনি উল্লেখ করেন, “আমি যখন স্কুলে ছিলাম, তখন আমি অসুস্থতার ভান করতাম এবং মনে করাতাম যে আমি অসুস্থ, যাতে আমি স্কুলে না যাই। আমি প্রায়ই পেঁয়াজ আমার বগলে রেখে অসুস্থতার অভিনয় করতাম।”
অমিতাভ বচ্চন তার বি.এসসি পরীক্ষায় ব্যর্থতার কথা শেয়ার করেন
আগের একটি পর্বে, অমিতাভ বচ্চন জানান যে তিনি বিজ্ঞান বিষয়ে ভালো নম্বর পেয়েছিলেন, কিন্তু প্রথম ক্লাসে উপস্থিত হয়ে বুঝতে পারলেন যে এটি তার জন্য সঠিক বিষয় নয়। তিনি প্রথমবার পরীক্ষা দিতে ব্যর্থ হন এবং পরে পুনরায় পরীক্ষা দিয়ে ৪২ শতাংশ নম্বর পান।
৮১ বছরেও কেন কাজ করছেন অমিতাভ বচ্চন?
অনেকে অমিতাভ বচ্চনকে প্রশ্ন করেন যে কেন তিনি ৮০ বছরেও কাজ করছেন। তিনি তার ব্লগে উল্লেখ করেছেন যে তার কাজের প্রতি ভালোবাসা এবং প্রতিটি মুহূর্তের মূল্য বোঝার জন্য তিনি কাজ করে যাচ্ছেন।
অমিতাভ বচ্চনের শিশুদের সম্পর্কে এই আবেগময় কাহিনী সম্পর্কে আপনার কী মতামত?
Amitabh Bachchan’s Childhood Trick: Onion Under the Arms
In a recent interview, Bollywood legend Amitabh Bachchan revealed a quirky childhood secret that left fans amused. The iconic actor shared that during his younger days, he would place onions under his arms to feign illness and avoid school. This playful anecdote highlights the mischievous side of Bachchan, who is now revered for his serious roles and philanthropic efforts. The star’s candidness about his childhood antics not only entertains but also humanizes the larger-than-life figure that he has become in Indian cinema.
Bachchan’s humorous revelation serves as a reminder that even the most successful personalities have their playful moments. His ability to share such light-hearted tales enriches his connection with fans, showcasing his charm and charisma off-screen. As he continues to inspire generations, stories like these add a relatable layer to his illustrious career in the film industry.
FAQs about Amitabh Bachchan’s Childhood Trick
প্রশ্ন 1: অমিতাভ বচ্চন কিভাবে স্কুল থেকে পালানোর জন্য পেঁয়াজ ব্যবহার করতেন?
উত্তর: অমিতাভ বচ্চন পেঁয়াজ তার কোলের নিচে রেখে অসুস্থতার ভান করতেন, যাতে তিনি স্কুলে না যেতে পারেন।
প্রশ্ন 2: এই ঘটনা সম্পর্কে অমিতাভ বচ্চন কি বলেছেন?
উত্তর: তিনি বলেছেন যে এটি তার শৈশবের একটি মজার স্মৃতি এবং তিনি তখন বেশ মজা করতেন।
প্রশ্ন 3: অমিতাভ বচ্চন কি শুধুমাত্র এই একবার পেঁয়াজ ব্যবহার করেছিলেন?
উত্তর: না, তিনি অনেকবার এটি ব্যবহার করেছেন তার শৈশবের সময় স্কুল থেকে পালানোর জন্য।
প্রশ্ন 4: অমিতাভ বচ্চনের শৈশবের আরও কি মজার ঘটনা আছে?
উত্তর: হ্যাঁ, তিনি তার শৈশবে আরও অনেক মজার ঘটনা শেয়ার করেছেন যা তার জীবনকে রঙিন করেছে।
প্রশ্ন 5: এই গল্পের মাধ্যমে অমিতাভ বচ্চন কি বার্তা দিতে চান?
উত্তর: তিনি বলতে চান যে শৈশবের মজার স্মৃতিগুলো জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ এবং হাস্যরস সবসময় প্রয়োজন।