From Criticism to Collaboration: Modi’s Unlikely Embrace in Kyiv

ভারত এখন একটি শান্তির মূর্ত প্রতীক হতে প্রস্তুত, কোনো পক্ষের পক্ষ নেওয়ার পরিবর্তে। প্রধানমন্ত্রী মোদির ঐতিহাসিক ইউক্রেন সফরে তিনি এই গুরুত্বপূর্ণ বার্তা দিয়েছেন, যা রাশিয়া সফরের পর আরও গম্ভীর হয়েছে। বিশ্ব রাজনীতিতে ভারতের নতুন অবস্থান ও সমাধানমূলক ভূমিকায় আলোচনা চলছে।



সর্বশেষ আপডেট:

Zelensky just last month had severely criticized Modi’s Moscow visit and expressed his dismay at Modi “hug the world’s most bloody criminal in Moscow’ — but is now welcoming Modi in Kyiv. (PTI File Photo)

Zelensky just last month had severely criticized Modi’s Moscow visit and expressed his dismay at Modi “hug the world’s most bloody criminal in Moscow’ — but is now welcoming Modi in Kyiv. (PTI File Photo)

প্রধানমন্ত্রী মোদি ইউক্রেনে পৌঁছেছেন, সংঘাতের মাঝে শান্তি স্থাপনের লক্ষ্য। তাঁর এই সফর রাশিয়ায় ট্রিপের পর এবং জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদের উপস্থিতির আগে।

ভারত পক্ষপাতিত্ব করবে না, কিন্তু এটি শান্তির সেতু হিসেবে কাজ করবে — এই বার্তাই প্রধানমন্ত্রীর নরেন্দ্র মোদির ইউক্রেনে আগমনের প্রধান বিষয়। তিনি ছয় সপ্তাহ আগে রাশিয়ায় ছিলেন। মোদি এখন যুদ্ধকালীন উভয় দেশের দ্বারা স্বাগত জানানো হওয়া নির্বাচিত বিশ্ব নেতাদের মধ্যে একজন।

সরকারের সূত্র জানায়, মোদিরDeparture বার্তায় তিনি বলেছিলেন যে তিনি ভলোদিমির জেলেনস্কির সাথে “বর্তমান ইউক্রেন সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের” বিষয়ে দৃষ্টিভঙ্গি ভাগ করবেন।

মোদি এই বার্তা আগে রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের সাথে এবং মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের সামনে বলেছিলেন।

জেলেনস্কি গত মাসে মোদির মস্কো সফরের কঠোর সমালোচনা করেছিলেন, কিন্তু এখন তিনি মোদিকে কিয়েভে স্বাগত জানাচ্ছেন। মোদি জেলেনস্কিকে পুনরায় বলবেন যে “যুদ্ধের মাঠে কোন সমাধান খুজে পাওয়া যাবে না।”

মোদি-জেলেনস্কি সম্পর্ক

তিন দশকের মধ্যে প্রথমবারের মতো একজন ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী ইউক্রেনে সফর করছেন। কিন্তু মোদি এবং জেলেনস্কি গত তিন বছরে তিনবার সাক্ষাৎ করেছেন।

শান্তির পক্ষে প্রচারণা মোদির প্রধান এজেন্ডা হবে। সরকার উল্লেখ করেছে যে তারা একটি আলোচনার মাধ্যমে স্থায়ী শান্তির জন্য সমাধান খুঁজতে প্রস্তুত।

মোদি শুক্রবার কিয়েভে কিছু সময় কাটাবেন এবং এই বার্তা নিয়ে আলোচনা করবেন।

প্রশ্ন ১: মোদির ইউক্রেন সফরের উদ্দেশ্য কী ছিল?

উত্তর: মোদির ইউক্রেন সফরের উদ্দেশ্য শান্তি প্রতিষ্ঠা করা এবং দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নত করা।

প্রশ্ন ২: মোদির বার্তা কী ছিল?

উত্তর: মোদি বলেন, ভারত একপক্ষের পক্ষে নয়, বরং শান্তির পক্ষে।

প্রশ্ন ৩: রাশিয়া সফরের পর মোদির ইউক্রেন সফর কেন গুরুত্বপূর্ণ?

উত্তর: দুই দেশের মধ্যে বিরোধের মাঝে ভারতের মধ্যস্থতা এবং শান্তি প্রক্রিয়ায় ভূমিকা রাখার জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ।

প্রশ্ন ৪: ভারত কেন শান্তির পক্ষে থাকতে চায়?

উত্তর: ভারত শান্তি ও স্থিতিশীলতা চায় যাতে সব দেশের সাথে ভালো সম্পর্ক বজায় রাখা যায়।

প্রশ্ন ৫: মোদির এই সফরের ফলে কি পরিবর্তন আসতে পারে?

উত্তর: মোদির সফরের ফলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক এবং শান্তির প্রচেষ্টা আরও শক্তিশালী হতে পারে।

Leave a Comment