1999 সালে ভারতীয় বিমান IC814 এর হাইজ্যাকিং: ক্যাপ্টেন দেবী শরণ এবং তার স্ত্রীর সাহসিকতা



একটি ভয়াবহ বিমান হাইজ্যাকিংয়ে, ক্যাপ্টেন দেবী শরণের স্ত্রী নাভনিত মনের দৃঢ়তা এবং সাহস দেখান।

বিমান IC 814-এর 1999 সালের হাইজ্যাক একটি ভয়াবহ ঘটনার নাম। পাকিস্তানি সন্ত্রাসী দ্বারা হাইজ্যাক করা এই ফ্লাইটে 179 জন যাত্রী ও ক্রু সদস্য আটকে ছিল আটদিনের জন্য। ক্যাপ্টেন দেবী শরণ যে সাহসিকতার সাথে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিলেন, তার স্ত্রী নভনীতও ছিলেন একজন শক্তিশালী স্তম্ভ। নভনীত তার দুই কন্যা, অশনা ও দীক্ষাকে সান্ত্বনা দিয়েছিলেন এবং স্বামীর নিরাপত্তায় পূর্ণ বিশ্বাস রেখেছিলেন। তিনি সংকটের সময়ে শান্ত ও স্থিতিশীল ছিলেন, যা পরিবারের জন্য একটি আশার আলো ছিল। নভনীতের সাহসিকতা এবং সমর্থন ক্যাপ্টেন শরণকে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে লড়াই করতে সাহায্য করেছিল, যা ছিল একটি অবিস্মরণীয় অধ্যায়।



নয়নাভিরাম একটি কাহিনী: ‘আইসি 814’ ফ্লাইটের ক্যাপ্টেন দেবী শরণ এবং তাঁর স্ত্রী নাভনিতের সাহসিকতা

১৯৯৯ সালে ভারত একটি ভয়াবহ বিমান হাইজ্যাকের শিকার হয়েছিল, যা পাকিস্তানি সন্ত্রাসীদের দ্বারা পরিচালিত হয়েছিল। ‘আইসি 814’ ফ্লাইটটি হাইজ্যাক হয়েছিল ২৪শে ডিসেম্বর, ১৯৯৯ এবং এটি ছিল ভারতের ইতিহাসে দীর্ঘতম হাইজ্যাক। যাত্রীদের ১৭৯ জনকে আটকে রাখা হয়েছিল প্রায় আট দিন ধরে আফগানিস্তানের কান্দাহারে, যেখানে তালেবান শাসন করছিল।

ক্যাপ্টেন দেবী শরণ এবং তাঁর স্ত্রীর সাহসিকতা

এ সময়, ফ্লাইটের ক্যাপ্টেন দেবী শরণ অসাধারণ সাহস দেখান। তিনি দ্রুত একটি পরিকল্পনা তৈরি করেন এবং ভারত সরকারের কাছে সময় দেন বিমানটি পাকিস্তানে অবতরণের জন্য। তবে, অনেকেই জানেন না যে, তাঁর স্ত্রী নাভনিতও এই কঠিন সময়ে শক্তি ও সাহসের প্রতীক ছিলেন।

নাভনিতের অদম্য সাহস

একটি বিরল সাক্ষাৎকারে নাভনিত বলেছিলেন, “যখন আমরা প্রথম খবরটি শুনি, তখন আমরা আতঙ্কিত ও ভীত ছিলাম। কিন্তু আমি জানতাম আমার স্বামী একজন অভিজ্ঞ পাইলট এবং তিনি যাত্রীদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করবেন।” তিনি নিজের দুই কন্যা আশনা ও দীক্ষাকেও আশ্বস্ত করেন যে তাদের বাবা শীঘ্রই ফিরে আসবেন।

বন্ধু ও সহকর্মীদের সমর্থন

এমন সময়ে, দেবী শরণ যখন সন্ত্রাসীদের হাতে বন্দী ছিলেন, তখন তাঁর বন্ধু ও সহকর্মীরা নাভনিতের পাশে দাঁড়িয়ে তাকে সমর্থন দেন। তারা পরিস্থিতি সহজ রাখতে সহায়তা করেন, যাতে নাভনিত এবং তাঁর কন্যারা শান্ত থাকতে পারেন।

এই গল্পটি সত্যিই আমাদের শেখায় যে, সঙ্কটের সময়ও সাহস ও শক্তির উৎস কোথায় থাকা উচিত। ক্যাপ্টেন দেবী শরণ এবং নাভনিতের এই অদম্য সাহসিকতা আজও আমাদের অনুপ্রাণিত করে।

পরবর্তী পড়ুন: আইসি 814 হাইজ্যাকের সময় রূপিন কাটিয়ালের পরিচয় কি ছিল?

IC 814 Flight Captain Devi Sharan’s Wife Navneet: A Pillar of Strength

In a recent revelation, Navneet Sharan, the wife of the late Captain Devi Sharan, who commanded the ill-fated IC 814 flight, opened up about her experiences during the harrowing hijacking incident in December 1999. While the world watched in horror as the flight was taken over by terrorists, Navneet remained a beacon of strength and resilience for her daughters. She never appealed for external help and instead focused on keeping her daughters calm amidst the chaos. This remarkable story of courage highlights the often-overlooked emotional toll on families of those in high-stakes professions.

Navneet’s ability to maintain composure during such a tumultuous time not only ensured her daughters felt secure but also showcased her unwavering support for her husband. The couple’s story is a poignant reminder of the personal sacrifices made by families of those who serve in aviation, especially during crises. As the anniversary of the IC 814 incident approaches, Navneet’s narrative serves as an inspiring testament to love, strength, and resilience in the face of adversity.

FAQs About Navneet Sharan and IC 814 Flight

1. নবনীত শরণ কে?

নবনীত শরণ হল দেরী ক্যাপ্টেন দেবী শরণের স্ত্রী, যিনি IC 814 বিমানের পাইলট ছিলেন।

2. IC 814 বিমানটি কখন হাইজ্যাক হয়েছিল?

IC 814 বিমানটি ডিসেম্বর 1999 সালে হাইজ্যাক হয়েছিল।

3. নবনীত শরণ কীভাবে পরিস্থিতি মোকাবিলা করেছিলেন?

নবনীত শরণ তার দুই কন্যাকে শান্ত রাখার জন্য চেষ্টা করেছিলেন এবং কখনো বাইরের সাহায্যের জন্য আবেদন করেননি।

4. নবনীত শরণের অনুভূতি কী ছিল?

নবনীত শরণ ছিলেন শক্তিশালী ও সাহসী, তিনি তার পরিবারের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে চেষ্টা করেছেন।

5. IC 814 বিমান দুর্ঘটনায় কি ঘটেছিল?

IC 814 বিমানটি হাইজ্যাক হওয়ার পর, এটি কাবুলে অবতরণ করে এবং পরবর্তীতে একটি সমঝোতার মাধ্যমে মুক্তি পায়।

Leave a Comment