রাজনীতির খাঁচায় বন্দী: স্কুলের শিক্ষা ছাড়া ‘বড় বড়’দের অশালীন মন্তব্যের প্রেক্ষিতে অপরাজিতার তীক্ষ্ণ জবাব

অপরাজিতা-ডোনা বিতর্কে অপরাজিতা সম্প্রতি ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়ের মন্তব্যের জবাব দিয়েছেন। তিনি বলেছেন, “ভাগ্যিস বাবা-মা আমাকে বড় স্কুলে পড়াতে পারেননি।” এর মাধ্যমে তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে, বড় স্কুলের শিক্ষার অভাব কখনও কখনও মানুষের চরিত্র ও মানসিকতা গঠনে প্রভাব ফেলে। অপরাজিতার এই মন্তব্যে তিনি দাবি করেছেন যে, অনেক বড় স্কুলে পড়া ব্যক্তিরা যে ধরনের অশালীন মন্তব্য করেন, তা সাধারণ ঘটনা। এতে বোঝা যায়, শিক্ষার মাধ্যমে সঠিক মূল্যবোধ গঠন করা কতটা গুরুত্বপূর্ণ। অপরাজিতার বক্তব্যে সমাজের নানা সমস্যা ও শিক্ষার ভূমিকা সম্পর্কে একটি গভীর বার্তা রয়েছে।



অপরাজিতা ও ডোনা: শিক্ষার গুরুত্ব এবং সমাজের চিত্র

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে অপরাজিতা বন্দ্যোপাধ্যায় বললেন, “ভাগ্যিস বাবা-মা পড়াতে পারেননি বড় স্কুলে, তাহলে হয়তো আজকে বড় বড় স্কুলে পড়া বড় বড় ব্যক্তিত্ব নাগরিকরা যে ধরনের রেপ টেপ বলে কথা বলছেন, এটা একটা সাধারন ঘটনা।” তাঁর এই মন্তব্যের পেছনে রয়েছে শিক্ষা ও সামাজিক অবস্থানের প্রভাব।

অপরাজিতার এই মন্তব্য অনেকেই সমর্থন করছেন। তিনি বোঝাতে চেয়েছেন যে, বড় স্কুলের শিক্ষার মান এবং শিক্ষার্থীদের আচরণ মাঝে মাঝে সমাজের প্রতিচ্ছবি তুলে ধরে। ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়কে নাম না করে তাঁর উদ্দেশ্যে তিনি যে জবাব দিয়েছেন, তা সমাজের বিভিন্ন স্তরের শিক্ষার অভাব এবং তার ফলাফল নিয়ে চিন্তা করতে উত্সাহিত করছে।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে, আমাদের সমাজে শিক্ষার কতটুকু গুরুত্ব রয়েছে? শিক্ষার মাধ্যমে আমরা কেবল জ্ঞান অর্জন করি না, বরং আমাদের আচরণ, মূল্যবোধ এবং সামাজিক দায়িত্বের সাথেও পরিচিত হই। অপরাজিতার বক্তব্যটি আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, শিক্ষা শুধুমাত্র বইয়ের পড়াশোনা নয়, বরং এটি আমাদের ব্যক্তিত্ব গঠনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

এই আলোচনার মাধ্যমে সমাজের বিভিন্ন স্তরের মানুষের জন্য শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা এবং এর প্রভাব নিয়ে নতুন করে ভাবার সময় এসেছে।

শিক্ষার প্রভাব ও সমাজের পরিবর্তন

শিক্ষা আমাদের জীবনের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। অপরাজিতা ও ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়ের কথোপকথন আমাদের মনে করিয়ে দেয় যে, শিক্ষা কেবল একটি সনদ নয়, বরং এটি আমাদের চিন্তাভাবনা এবং আচরণের ভিত্তি। আসুন, আমরা সবাই মিলিতভাবে এই বিষয়গুলো নিয়ে ভাবি এবং সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনার চেষ্টা করি।

প্রশ্ন ১: ‘রেপ টেপ’ মন্তব্য় নিয়ে ডোনা কি বলেছেন?

উত্তর: ডোনা বলেছেন যে, ওই মন্তব্যটি অত্যন্ত অশালীন এবং অনুচিত।

প্রশ্ন ২: কেন ডোনা এভাবে প্রতিক্রিয়া দেখালেন?

উত্তর: তিনি মনে করেন, এমন মন্তব্য নারীদের সম্মানকে খর্ব করে এবং সমাজে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

প্রশ্ন ৩: তারাসুন্দরীর বড় দিদিমণি কি ধরনের মন্তব্য করেছেন?

উত্তর: তারাসুন্দরীর বড় দিদিমণি ডোনার প্রতি সমর্থন জানিয়েছেন এবং বলেছেন যে, সকলের উচিত নারীদের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হওয়া।

প্রশ্ন ৪: অপরাজিতা কি ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছে?

উত্তর: অপরাজিতা ডোনার মন্তব্যকে সমর্থন করেছে এবং নারীদের অধিকার নিয়ে সচেতনতা বাড়ানোর জন্য আহ্বান জানিয়েছে।

প্রশ্ন ৫: এই পরিস্থিতি কি ধরনের সমাজিক পরিবর্তন আনতে পারে?

উত্তর: এই পরিস্থিতি সমাজে নারীদের প্রতি শ্রদ্ধা এবং নিরাপত্তা সম্পর্কে আলোচনা বাড়াতে পারে এবং নারীদের অধিকারের জন্য আরও সচেতনতা তৈরি করতে সাহায্য করবে।

Leave a Comment