মৃত্যুর ছুরি: বেঙ্গালুরুর বিমানবন্দরে সন্দেহের বলি

Bengaluru বিমানবন্দরের টার্মিনাল ১-এ ঘটে গেল এক ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড। এক ব্যক্তি সন্দেহজনক সম্পর্কের কারণে ট্রলি অপারেটরের গলায় ছুরি চালালেন। এই ঘটনার পর এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়িয়ে পড়েছে। পুলিশ ঘটনার তদন্ত শুরু করেছে এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেফতারের চেষ্টা চালাচ্ছে। নিহতের পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।



বেঙ্গালুরুর বিমানবন্দরে হত্যাকাণ্ড: সন্দেহজনক সম্পর্কের জেরে মাচেট দিয়ে আক্রমণ

বেঙ্গালুরুর কেম্পেগৌড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে বুধবার একটি trolley অপারেটরকে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। অভিযুক্ত ব্যক্তি সন্দেহ করছিলেন যে নিহত ব্যক্তি তার স্ত্রীর সঙ্গে অবৈধ সম্পর্ক রাখছিল।

নিহত ব্যক্তির নাম রামকৃষ্ণ, যিনি বিমানবন্দরের টার্মিনাল ১ এর পার্কিং এলাকায় সন্ধ্যা ৭ টায় একজন ব্যক্তির দ্বারা মাচেট দিয়ে আক্রমণের শিকার হন। পুলিশ জানিয়েছে, এই আক্রমণটি দুইজনের মধ্যে একটি ঝগড়ার সময় ঘটে।

অভিযুক্তের নাম রমেশ, যাকে বেঙ্গালুরুর পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে কিছুক্ষণ পর আটক করেছে। পুলিশ জানায়, রমেশ দীর্ঘদিন ধরে রামকৃষ্ণের সঙ্গে মুখোমুখি হওয়ার সুযোগের অপেক্ষায় ছিলেন এবং যখন তিনি জানতে পারেন যে রামকৃষ্ণ বিমানবন্দরে কাজ করছেন, তখন রাগের মাথায় তিনি বিমানবন্দরে এসে রামকৃষ্ণের গলায় মাচেট দিয়ে আঘাত করেন।

বিমানবন্দর পুলিশের এক কর্মকর্তা বলেছিলেন, “রামকৃষ্ণ (৪৫), যিনি কেম্পেগৌড় আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কাজ করতেন, তাকে রমেশ সন্দেহজনক সম্পর্কের কারণে হত্যা করেছে। রমেশ একটি বিএমটিসি বাসে এসে রামকৃষ্ণের সঙ্গে ঝগড়া করেন, এরপর তিনি একটি ছুরি বের করে তাকে আক্রমণ করেন। রামকৃষ্ণ গুরুতর রক্তক্ষরণের কারণে মারা যান।”

বেঙ্গালুরু উত্তর-পূর্ব বিভাগের ডেপুটি পুলিশ কমিশনার জানিয়েছেন, রমেশ বাসে আসার কারণে তার ব্যাগ স্ক্যান করা হয়নি, যা তাকে বিমানবন্দরে অস্ত্র নিয়ে প্রবেশ করার সুযোগ দিয়েছিল।

এটি বেঙ্গালুরুর একটি নিরাপত্তা বিষয়ক উদ্বেগের উদাহরণ এবং বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষের জন্য একটি সংকেত যে নিরাপত্তা ব্যবস্থার উন্নতি করা প্রয়োজন।

প্রকাশের তারিখ: আগস্ট ২৮, ২০২৪

প্রশ্ন ১: বেঙ্গালুরু বিমানবন্দরের টার্মিনাল ১ এ কি ঘটেছিল?

উত্তর: বিমানবন্দরের টার্মিনাল ১ এ এক ব্যক্তি একটি ট্রলি অপারেটরের গলা কেটে হত্যা করেছে, কারণ সে সন্দেহ করছিল যে অপারেটরের তার স্ত্রীর সাথে সম্পর্ক রয়েছে।

প্রশ্ন ২: হত্যার কারণ কি ছিল?

উত্তর: হত্যার কারণ ছিল সন্দেহজনক সম্পর্ক। অভিযুক্ত ব্যক্তি বিশ্বাস করত যে ট্রলি অপারেটর তার স্ত্রীর সাথে অবৈধ সম্পর্ক রাখছে।

প্রশ্ন ৩: পুলিশ কি ব্যবস্থা নিয়েছে?

উত্তর: পুলিশ ঘটনার পরপরই তদন্ত শুরু করেছে এবং অভিযুক্ত ব্যক্তিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

প্রশ্ন ৪: এই ঘটনার পর বিমানবন্দরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা কেমন?

উত্তর: বিমানবন্দরের নিরাপত্তা ব্যবস্থা বাড়ানো হয়েছে যাতে ভবিষ্যতে এমন ঘটনা না ঘটে।

প্রশ্ন ৫: নিহত ব্যক্তির পরিবার কিভাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে?

উত্তর: নিহত ব্যক্তির পরিবার অত্যন্ত দুঃখিত এবং তারা ন্যায় বিচারের দাবি জানিয়েছে।

Leave a Comment