বীরত্বের স্মৃতি: ১৯৬২ সালের যুদ্ধের মর্টার বোমা উদ্ধার অসমে

১৯৬২ সালের ভারত-চিন যুদ্ধের পর, অসমের শনীরপুর জেলা থেকে একটি মর্টার স্মোক বোমা উদ্ধার হয়েছে। পুলিশ মনে করছে, এটি সেই সময়কার। স্থানীয় একজন মাছ ধরতে গিয়ে এটি প্রথম দেখতে পান। উদ্ধারের পর সেনাবাহিনীর সহযোগিতায় বোমাটি বিস্ফোরিত করা হয়। এই ঘটনায় আতঙ্ক তৈরি হয়েছে এবং অনেকেই এটি দেখতে ভিড় করছেন। পুলিশ সুপার বরুণ পুরকায়স্থ জানিয়েছেন, সম্ভবত এই বোমাটি চিনের তৈরি এবং ১৯৬২ সালের যুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছিল। ভারত-চিন সম্পর্কের উত্তেজনার মধ্যে, এই উদ্ধারটি নানা প্রশ্নের জন্ম দিচ্ছে। তবে সেনাবাহিনী নিরাপত্তা নিশ্চিত করে জানায়, এখন আর আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।



অসমে ১৯৬২ সালের ভারত–চিন যুদ্ধের মর্টার স্মোক বোমা উদ্ধার

১৯৬২ সাল, ভারত–চিন যুদ্ধের সময়। সেই সময়ের একটি মর্টার স্মোক বোমা সম্প্রতি অসমের শনীরপুর জেলার নদী বক্ষে উদ্ধার হয়েছে। পুলিশ জানিয়েছে, এই বোমা যুদ্ধকালীন বলে মনে করা হচ্ছে। উদ্ধার হওয়ার পর থেকেই এলাকায় আতঙ্ক তৈরি হয়েছে এবং অনেক মানুষ তা দেখতে ভিড় করছেন।

বোমাটি ডেকিয়াজুলি এলাকা থেকে উদ্ধার হয়, যেখানে একজন মাছ ধরতে গিয়ে প্রথমে এটি দেখতে পান। শনীতপুর জেলার পুলিশ সুপার বরুণ পুরকায়স্থ জানিয়েছেন, “দু–ইঞ্চির লম্বা বিস্ফোরক উদ্ধার হয়েছে।” সেনাবাহিনীকে খবর দেওয়ার পর তারা বোমাটি নিরাপদে বিস্ফোরণ ঘটায়।

বর্তমানে ভারত–চিন সম্পর্কের অবস্থা তলানিতে। চিন প্রায়ই ভারতের ভূখণ্ডকে নিজেদের বলে দাবি করে এবং একাধিকবার দুই দেশের সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘর্ষও হয়েছে। তাই এই বোমার উদ্ধার অন্য কোনো ইঙ্গিত দিচ্ছে কিনা, তা নিয়ে আলোচনা চলছে। পুলিশ সুপার বরুণ পুরকায়স্থ বলেন, “বোমাটি সম্ভবত চিনের তৈরি এবং এটি ১৯৬২ সালের যুদ্ধে ব্যবহৃত হয়েছিল।”

মর্টার স্মোক বোমা বিভিন্ন কাজে ব্যবহৃত হতে পারে, যেমন ধোঁয়া ছড়ানো বা নজরদারির কাজে। তবে এখন আর আতঙ্কের কিছু নেই, কারণ সেনাবাহিনী নিরাপদে এটি বিস্ফোরণ ঘটিয়েছে।

১. ভারত-চিন যুদ্ধের সময়কার বোমা কি উদ্ধার করা হয়েছে?

হ্যাঁ, অসমে ভারত-চিন যুদ্ধের সময়কার বোমা উদ্ধার করা হয়েছে।

২. বোমা উদ্ধার করার পরে কি করা হলো?

বোমা উদ্ধার করার পরে সেনার নেতৃত্বে সেগুলো নিরাপদে ফাটিয়ে ফেলা হয়েছে।

৩. বোমাগুলো কত পুরানো?

বোমাগুলো ভারত-চিন যুদ্ধের সময়ের, যা প্রায় ৬০ বছরেরও বেশি পুরানো।

৪. এই উদ্ধার কার্যক্রমে কি বিপদ ছিল?

হ্যাঁ, যুদ্ধকালীন বোমাগুলো বিপজ্জনক ছিল, তাই নিরাপদে ফাটানোর ব্যবস্থা করা হয়েছিল।

৫. এই কাজটি কে পরিচালনা করেছে?

এই উদ্ধার ও ফাটানোর কাজটি সেনাবাহিনীর নেতৃত্বে করা হয়েছে।

Leave a Comment