বলিউডের অন্ধকার: অভিনেত্রীদের বিরুদ্ধে ‘অবৈধ সমঝোতা’ এবং ভিশালের সাহসী প্রতিক্রিয়া

মহিলাদের শিল্পে নির্যাতনের বিরুদ্ধে লড়াই

বিশাল বলেছেন, মহিলাদের শিল্প জগতে যে নির্যাতন এবং শোষণ চলছে, তার বিরুদ্ধে সাহসীভাবে দাঁড়াতে হবে। তিনি যোগ করেছেন, শারীরিক শাস্তির ভয় থাকা সত্ত্বেও, নারীদের এই পরিস্থিতির বিরুদ্ধে আওয়াজ তুলতে হবে। নারীদের শক্তিশালী হওয়ার এবং নিজেদের অধিকারের জন্য সংগ্রাম করার সময় এসেছে।



তামিল অভিনেতা বিষাল: নারীদের বিরুদ্ধে নিপীড়নকে ‘শাস্তি’ দেওয়ার আহ্বান

তামিল অভিনেতা বিষাল, যিনি নাদিগার সঙ্ঘের সাধারণ সম্পাদকও, তিনি হেমা কমিটির প্রতিবেদনের পরবর্তী বিতর্কগুলির প্রতি একটি শক্তিশালী প্রতিক্রিয়া প্রকাশ করেছেন। চলচ্চিত্র শিল্পে অপ্রাসঙ্গিক ‘অ্যাডজাস্টমেন্ট’ অনুরোধের বিষয়টি সামনে এনে বিষাল স্পষ্ট ভাষায় বলেছেন যে নারীদের উচিত এই ধরনের অত্যাচারের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো এবং তিনি এমনকি পরামর্শ দিয়েছেন যে যারা এই ধরনের অনুরোধ করছেন তাদের শারীরিক শাস্তি দেওয়া উচিত।

বিষালের মন্তব্যগুলি শতভাগ সরাসরি ছিল। তিনি বললেন, ‘নারীদের উচিত অত্যাচারের বিরুদ্ধে দাঁড়ানো এবং শক্তিশালীভাবে প্রতিক্রিয়া জানানো। যদি কেউ ‘অ্যাডজাস্টমেন্ট’ দাবিতে আসে, তবে তাদের স্লিপার দিয়ে মারা উচিত। এমন লোকেরা মারার যোগ্য। যদি তা বড় তারকা হয়, তবুও তারা যদি ভুলে থাকে, তাদের শাস্তি পেতে হবে।’ এই মন্তব্যগুলি শিল্পের মধ্যে আরও কঠোর দায়িত্ব এবং অপরাধের প্রতি কোনও পারদর্শিতা না থাকার আহ্বান জানায়।

একই সময়ে, বিতর্কটি আরও গভীর হয়েছে কারণ অভিযানের চলাকালীন আরও নাম উঠে এসেছে। অভিনেত্রীদের অভিযোগের ভিত্তিতে মুকেশ এবং জয়সূর্য সহ ছয় জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এই মামলাগুলি অ-বেলযোগ্য ধারায় রুজু হয়েছে, এবং অভিযুক্তদের বিভিন্ন পুলিশ স্টেশনে চার্জ করা হয়েছে। এডাভেলা বাবু, মণিয়ানপিল্লা রাজু এবং অন্যান্যদেরও আইনগত পদক্ষেপের সম্মুখীন হতে হচ্ছে, যখন তদন্ত অব্যাহত রয়েছে।

প্রশ্ন ১: এই বক্তব্যের মূল উদ্দেশ্য কী?

উত্তর: এই বক্তব্যের মূল উদ্দেশ্য হলো নারীদের শিল্পের অব্যবহারের বিরুদ্ধে কথা বলার গুরুত্ব বোঝানো।

প্রশ্ন ২: শিল্পের অব্যবহার কীভাবে নারীদের প্রভাবিত করে?

উত্তর: শিল্পের অব্যবহার নারীদের স্বাস্থ্যে, আত্মবিশ্বাসে এবং কাজের পরিবেশে নেতিবাচক প্রভাব ফেলে।

প্রশ্ন ৩: নারীদের কীভাবে এসব অব্যবহারের বিরুদ্ধে দাঁড়াতে হবে?

উত্তর: নারীদের নিজেদের অভিজ্ঞতা শেয়ার করতে হবে, একত্রিত হতে হবে এবং আইনি সহায়তা নিতে হবে।

প্রশ্ন ৪: শারীরিক শাস্তির পরিস্থিতিতে নারীরা কীভাবে প্রতিরোধ করতে পারে?

উত্তর: নারীদের উচিত দ্রুত সহায়তা চাওয়া এবং নিরাপত্তা সংক্রান্ত নিয়মাবলী সম্পর্কে জানা।

প্রশ্ন ৫: সমাজের ভূমিকা কীভাবে নারীদের সহায়তা করতে পারে?

উত্তর: সমাজকে নারীদের বিরুদ্ধে অব্যবহারের বিষয়ে সচেতন হতে হবে এবং তাদের সমর্থন করতে হবে।

Leave a Comment