প্রাকৃতিক বিপর্যয়ের মধ্যে ভারত-বাংলাদেশ: জল প্রবাহের দ্বন্দ্ব


ফারাক্কা বাঁধে অপ্রত্যাশিত জল প্রবাহের উদ্বেগ


বাংলাদেশের অভিযোগ, ভারতের ‘অসহযোগিতা’!


ডাটা শেয়ার হয়েছে

ভারতের বিদেশ মন্ত্রণালয় ঢাকা কর্তৃক অভিযোগে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে যে, ভারত গোপনে বাঁধের গেট খুলেছে। এই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য শেয়ার করে, তারা স্পষ্ট করেছে যে, কোনও পূর্ব সতর্কতা ছাড়াই পানি ছাড়ার অভিযোগ অমূলক। ভারতের অবস্থান ও পদক্ষেপ সম্পর্কে আরও জানুন।



ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক: ফারাক্কা বাঁধ নিয়ে বিতর্ক

নতুন দিল্লি থেকে সোমবার ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের “অসংযম” সম্পর্কিত অভিযোগের প্রতি প্রতিক্রিয়া জানিয়েছে। বাংলাদেশ দাবি করেছে যে, ফারাক্কা বাঁধের গেট খোলার সময় তাদের কোনও পূর্ব সতর্কতা দেওয়া হয়নি।

ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রন্ধির জয়সওয়াল বলেছেন, “আমরা ফারাক্কা বাঁধের গেট খোলার সংবাদ দেখেছি, যা গঙ্গা/পদ্মা নদীর দিকে ১১ লাখ কিউসেকের বেশি জল প্রবাহিত করবে।” তিনি আরও জানান, এটি একটি সাধারণ মৌসুমি ঘটনা যা ভারী বৃষ্টির কারণে ঘটে এবং ফারাক্কা কেবল একটি বাঁধ, এটি কোনও বাঁধ নয়।

তিনি বলেন, “যখন জলস্তর পুকুর স্তরে পৌঁছায়, তখন প্রবাহিত জল স্বাভাবিকভাবে চলে যায়।” তিনি নিশ্চিত করেছেন যে, বাংলাদেশে সংশ্লিষ্ট যৌথ নদী কমিশনের কর্মকর্তাদের সঙ্গে সময়মতো তথ্য ভাগাভাগি করা হয়।

বাংলাদেশের তথ্য ও সম্প্রচার বিষয়ক উপদেষ্টা মোহাম্মদ নাহিদ ইসলাম বলেন, “ভারত হঠাৎ করে একটি বাঁধ খুলে দিয়েছে এবং বাংলাদেশকে প্রস্তুতির জন্য সময় দেয়নি।” তিনি দুই দেশের জনগণের একত্রে এই প্রাকৃতিক দুর্যোগের মোকাবিলা করার প্রয়োজনীয়তার উপর জোর দেন।

MEA Responds to Dhaka’s Accusations Over Barrage Gates

In a recent statement, the Ministry of External Affairs (MEA) of India addressed the accusations made by Dhaka regarding the opening of barrage gates without prior warning. The tensions have escalated as Bangladesh claimed that India failed to notify them about the release of water from the barrage, potentially leading to flooding in low-lying areas. The MEA clarified that data regarding water levels and river flows was shared in a timely manner with Bangladeshi authorities.

The Indian government emphasized its commitment to maintaining good neighborly relations with Bangladesh and reiterated the importance of communication in managing cross-border water issues. The MEA’s response aims to mitigate any misunderstanding and ensure that both nations can collaboratively address environmental challenges.

With the monsoon season approaching, both countries are under pressure to manage water resources effectively. The sharing of data regarding river flows is critical for preventing disasters and ensuring the safety of communities living along the borders.

Frequently Asked Questions

1. ভারত কেন বাংলাদেশকে আগে থেকে জানায়নি?

ভারত জানায় যে তারা সময়মতো তথ্য শেয়ার করেছে, তাই পূর্বের কোনো সমস্যা নেই।

2. বাঁধের দরজা খুলে দেওয়ার ফলে কি ক্ষতি হবে?

বাঁধের দরজা খুললে পানি বাড়ে, যা বাংলাদেশে প্লাবনের কারণ হতে পারে।

3. দুই দেশের মধ্যে পানির তথ্য শেয়ার করা কি জরুরি?

হ্যাঁ, এটি প্লাবন প্রতিরোধে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে খুব গুরুত্বপূর্ণ।

4. ভারতের বক্তব্য কি বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্য?

এটা এখনও আলোচনার বিষয়, কিন্তু ভারত তাদের তথ্য শেয়ার করার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

5. এর ফলে দুই দেশের সম্পর্ক কিভাবে প্রভাবিত হবে?

সঠিক তথ্য শেয়ার করলে সম্পর্ক ভালো থাকতে পারে, তবে ভুল বোঝাবুঝি হলে সমস্যা হতে পারে।

Leave a Comment