দাঁতের যন্ত্রণায় চিকিৎসার প্রতীক্ষা: সরকারি হাসপাতালের অন্ধকারে যে আশার আলো

সরকারি হাসপাতালের বিরুদ্ধে অনেক অভিযোগ থাকলেও, এনআরএস হাসপাতালের চিকিৎসকরা অসাধ্য সাধন করেছেন। বীরভূমের এক ৫০ বছর বয়সী ব্যক্তির ফুসফুসে ভাঙা দাঁত আটকে ছিল, যা তার জন্য মারাত্মক কাশি ও শ্বাসকষ্টের কারণ হয়েছিল। দক্ষিণ ভারতের হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা করেও সমস্যার সমাধান হয়নি। শেষে এনআরএস হাসপাতালে ব্রঙ্কোস্কপির মাধ্যমে চিকিৎসকরা দাঁতটি বের করেন, যা তার প্রাণ বাঁচাতে সহায়তা করে। অন্যদিকে, বিহারের পূর্ব চম্পারণে এক যুবকের পেট থেকে বিভিন্ন ধাতব বস্তু বের করা হয়েছে, যা তার মানসিক সমস্যার কারণে হয়েছিল। বর্তমানে যুবকটি সুস্থ হচ্ছে এবং চিকিৎসাধীন রয়েছে।



সরকারি হাসপাতালের সাফল্য: ভাঙা দাঁত উদ্ধার করলেন চিকিৎসকরা

সরকারি হাসপাতাল নিয়ে অনেক সমালোচনা শোনা যায়, তবে এনআরএস হাসপাতালের চিকিৎসকরা একটি অসাধ্য সাধন করেছেন। বীরভূমের নানুরের ৫০ বছর বয়সী এক প্রৌঢ়ের দাঁত ফুসফুসে আটকে যাওয়ার পর তিনি গুরুতর সমস্যায় পড়েছিলেন। ২০১৯ সালে তাঁর দাঁত ভেঙে গিয়ে ফুসফুসে আটকে যায় এবং ২০২৩ সালে আবারও একই ঘটনার শিকার হন।

দক্ষিণ ভারতের বিভিন্ন হাসপাতাল ঘুরে তিনি এনআরএস হাসপাতালে আসেন, যেখানে ব্রঙ্কোস্কপির মাধ্যমে চিকিৎসকরা সমস্যাটি শনাক্ত করেন। দ্রুততার সাথে তাঁকে অজ্ঞান করে দাঁতটি বের করার পদক্ষেপ নেওয়া হয়। চিকিৎসকদের দক্ষতায় তিনি দ্রুত সুস্থ হয়ে ওঠেন।

এদিকে, বিহারের পূর্ব চম্পারণ জেলার চিকিৎসকরা এক যুবকের পেট থেকে চাবির আংটি, ছুরি ও নখ কাটার যন্ত্র বের করেছেন। ২২ বছর বয়সী ওই যুবকের মানসিক সমস্যা থাকায় তিনি ধাতব বস্তু গিলতে শুরু করেছিলেন। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে চিকিৎসকরা সেগুলো সফলভাবে বের করেন এবং বর্তমানে যুবকের অবস্থার উন্নতি হচ্ছে।

এই ঘটনাগুলো প্রমাণ করে, সরকারি হাসপাতালগুলোতেও অসাধারণ চিকিৎসা সম্ভব।

প্রশ্ন ১: অপারেশনটি কেন করা হয়েছিল?

উত্তর: প্রৌঢ়ের ফুসফুসে দাঁত আটকে গিয়েছিল, তাই অপারেশন করতে হয়।

প্রশ্ন ২: এই অপারেশন কোথায় হয়েছে?

উত্তর: অপারেশনটি বাংলার একটি হাসপাতালে করা হয়েছে।

প্রশ্ন ৩: অপারেশনটি কতটা সফল ছিল?

উত্তর: অপারেশনটি সম্পূর্ণ সফল হয়েছে এবং রোগী এখন ভাল আছেন।

প্রশ্ন ৪: ফুসফুসে দাঁত আটকে যাওয়ার কারণ কী?

উত্তর: অনেক সময় খাবার খাওয়ার সময় দাঁত ফুসফুসে চলে যায়, যা বিপজ্জনক হতে পারে।

প্রশ্ন ৫: রোগী এখন কেমন আছেন?

উত্তর: রোগী এখন সুস্থ আছেন এবং ডাক্তারদের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন।

Leave a Comment