জুনিয়র ডাক্তারদের নতুন কর্মবিরতি: নিরাপত্তাহীনতার সুরে শাসকের অন্ধকারে আলো ফেলার চেষ্টা

জুনিয়র ডাক্তাররা ফের কর্মবিরতির ঘোষণা দিয়েছেন। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর বিকেল থেকে রাজ্যজুড়ে কর্মবিরতি শুরু হবে। ডাক্তাররা সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সরকারের নথি পেশের অপেক্ষায় রয়েছেন এবং তাদের নিরাপত্তার দাবিতে এই কর্মবিরতি। সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে কর্মবিরতি ইতিমধ্যে শুরু হয়েছে, যেখানে ডাক্তাররা তাদের নিরাপত্তাহীনতার অভিযোগ তুলেছেন। তারা বলছেন, রোগীদের সংকটের সময় হাসপাতালগুলোতে নিরাপদ পরিবেশ নেই। রবিবার রিলে মশাল মিছিল এবং মহালয়াতে মহামিছিলের পরিকল্পনা রয়েছে। জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি, তারা সরকারের প্রতি চাপ সৃষ্টি করতে চান এবং তাদের নিরাপত্তা ও পরিকাঠামোর দাবি পূরণের জন্য আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।



জুনিয়র ডাক্তারদের ফের কর্মবিরতি: নিরাপত্তার দাবিতে আন্দোলন

জুনিয়র ডাক্তাররা ফের সম্পূর্ণ কর্মবিরতির ঘোষণা করেছেন। আগামী ৩০ সেপ্টেম্বর সোমবার বিকেল থেকে রাজ্য জুড়ে কর্মবিরতে যাচ্ছেন তারা। জুনিয়র ডাক্তারদের দাবি, সুপ্রিম কোর্টে রাজ্য সরকারের নথি পেশের পর তারা কর্মবিরতির সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। চিকিৎসকরা মনে করছেন, রাজ্য সরকারকে চাপের মধ্যে রাখতে এই কর্মবিরতি গুরুত্বপূর্ণ।

সাগর দত্ত মেডিক্যাল কলেজে জুনিয়র ডাক্তাররা ইতিমধ্যেই কর্মবিরতি শুরু করেছেন। তাদের অভিযোগ, সাগর দত্তের ঘটনার পর তাদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ বাড়ছে। ডাক্তারদের প্রশ্ন, কেন তারা কর্মবিরতিতে যেতে বাধ্য হচ্ছেন? সম্প্রতি প্রকাশ্যে হুমকি দেওয়ার ঘটনা তাদের মধ্যে আতঙ্ক সৃষ্টি করেছে।

জুনিয়র ডাক্তাররা বলছেন, “আমরা নিরাপত্তা ও পরিকাঠামো চাই। রোগীরা সংকটে পড়লে হাসপাতালে ঢুকে যাচ্ছে জনতা এবং আমাদের ওপর আক্রমণ করছে। এটা মেনে নেওয়া যায় না।” রবিবার তারা আরজি করের চিকিৎসক খুন এবং সাগর দত্তের ঘটনার প্রতিবাদে মশাল মিছিলের আয়োজন করবেন।

পূর্বে জুনিয়র ডাক্তারদের কর্মবিরতি হয়েছিল, কিন্তু পরে মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে আলোচনা করে তারা কর্মবিরতি তুলে নিয়েছিলেন। এখন আবার তারা কর্মবিরতির ডাক দিয়েছেন। ডাক্তাররা বলেন, “আমরা মানুষের সমস্যার কথা ভাবছি, কিন্তু সরকার আমাদের দুর্বলতা হিসেবে নিচ্ছে।”

জুনিয়র ডাক্তারদের পূর্ণ কর্মবিরতি কেন?

জুনিয়র ডাক্তাররা তাদের দাবি ও সমস্যাগুলোর সমাধানের জন্য কর্মবিরতি করছে। তারা স্বাস্থ্য ব্যবস্থার উন্নতি ও নিরাপত্তা চায়।

তাদের মূল দাবি কী?

তাদের মূল দাবিগুলোর মধ্যে ভালো কাজের পরিবেশ, নিরাপত্তা, ও যথাযথ বেতন অন্তর্ভুক্ত রয়েছে।

এই কর্মবিরতির ফলে রোগীদের কী হবে?

রোগীরা চিকিৎসা সেবা পেতে সমস্যায় পড়তে পারে। জরুরি সেবা চালু থাকবে, তবে সাধারণ সেবা ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে।

সরকারি প্রতিক্রিয়া কী?

সরকার ইতোমধ্যে জুনিয়র ডাক্তারদের সঙ্গে আলোচনা করছে। তবে তাদের দাবি মেনে নেওয়ার বিষয়ে কোনো সিদ্ধান্ত এখনও হয়নি।

এখন কী করতে হবে?

রোগীদের জন্য সঠিক তথ্য জানানো ও জরুরি সেবা গ্রহণের জন্য হাসপাতালের নির্দেশনা অনুসরণ করা উচিত।

Leave a Comment