জুনিয়র চিকিৎসকদের প্রতিবাদ: স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় ভীতি ও দুর্নীতির মুখোমুখি

সন্দীপ ঘোষ এবং তাঁর সঙ্গীদের ভয়ঙ্কর কার্যকলাপ নিয়ে আলোচনা চলছে। একটি কনভেনশনে চিকিৎসকরা অভিযোগ করেছেন যে, নম্বর বাড়ানোর জন্য চাপ দেওয়া হত। অধ্যক্ষের অফিস থেকে চাপ আসার কথা জানান তিনি, যেখানে গুণ্ডারা তাঁকে হুমকি দেয়। জুনিয়র চিকিৎসকরা বিক্ষোভ শুরু করেছে এবং দাবি করেছে যে, উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজে একটি শক্তিশালী লবি রয়েছে, যা প্রশাসনিক সিদ্ধান্তে হস্তক্ষেপ করে। আন্দোলনকারী চিকিৎসকরা নিজেদের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন। চিকিৎসকদের এই প্রতিবাদে শাসকদল ঘনিষ্ঠ নেতারাও অস্বস্তিতে পড়েছেন। রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান গৌতম দেবের বিরুদ্ধেও বিক্ষোভ হয়েছে। জুনিয়র চিকিৎসকদের দাবি, অভিযুক্তদের নাম প্রকাশ করা হোক।



শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে থ্রেট কালচারের বিরুদ্ধে ডাক

সন্দীপ ঘোষ ও তার সঙ্গীদের ভয়ঙ্কর কার্যকলাপ নিয়ে সম্প্রতি একটি কনভেনশনে চিকিৎসকদের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। কনভেনশন মঞ্চ থেকে এক চিকিৎসক জানিয়েছেন, নম্বর বাড়ানোর জন্য চাপ দেওয়া হত, যদিও তিনি এ বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি। তিনি জানান, অধ্যক্ষের অফিসে নিয়ে গিয়ে তাঁকে গুণ্ডাদের মাধ্যমে হুমকি দেওয়া হয়।

অন্যদিকে, আন্দোলনকারী চিকিৎসকেরা দাবি করেছেন, পাশ ফেল করানোর মতো নানা ধরনের কারসাজি চলত। এখন শুধু কলকাতায় নয়, গোটা বাংলায় জুনিয়র চিকিৎসকেরা থ্রেট কালচারের বিরুদ্ধে মুখ খুলতে শুরু করেছেন। উত্তরবঙ্গ মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র চিকিৎসকেরা আরও জোরালো অবস্থান নিয়েছেন।

নর্থবেঙ্গল লবির বিরুদ্ধে অভিযোগ উঠেছে যে তারা গোটা স্বাস্থ্যভবনকে পরিচালনা করছিল। জুনিয়র চিকিৎসকদের দাবি, এই লবির সদস্যদের নাম প্রকাশ করা হোক। অনেকেই এই বিষয় নিয়ে মুখ খুলতে সাহস পাচ্ছিলেন না, কিন্তু এখন তাঁদের ক্ষোভ প্রকাশ করতে দেখা যাচ্ছে।

বুধবার মেডিক্যাল পড়ুয়ারা একত্রিত হয়ে আন্দোলন করেন। রোগী কল্যাণ সমিতির চেয়ারম্যান গৌতম দেবকে ঘিরে বিক্ষোভ শুরু হয়। জুনিয়র চিকিৎসকেরা দাবি করেছেন, অভীক দে যেন কলেজে আসতে না পারে। এই পরিস্থিতিতে শাসকদল ঘনিষ্ঠ চিকিৎসক নেতারা অস্বস্তিতে পড়ে গেছেন।

আরজি করের চিকিৎসক হত্যার ঘটনা কি?

আরজি কর হাসপাতালের চিকিৎসককে গুণ্ডাদের হাতে হত্যা করা হয়েছে। এটি একটি অত্যন্ত দুঃখজনক ও উদ্বেগজনক ঘটনা।

এই হত্যার পিছনে কী কারণ ছিল?

হত্যার কারণ এখনও স্পষ্ট নয়, তবে গুণ্ডাদের সঙ্গে চিকিৎসকের বিরোধ ছিল বলে জানা যাচ্ছে।

পুলিশ কি ব্যবস্থা নিয়েছে?

পুলিশ তদন্ত শুরু করেছে এবং ঘটনার সাথে জড়িত সন্দেহভাজনদের খোঁজ করার চেষ্টা করছে।

এই ঘটনার ফলে হাসপাতালের রোগীদের উপর কী প্রভাব পড়বে?

এই ঘটনার ফলে হাসপাতালের নিরাপত্তা ব্যবস্থা নিয়ে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে, যা রোগীদের মনে ভয় সৃষ্টি করতে পারে।

কীভাবে সাধারণ মানুষ এই সমস্যার সমাধান করতে পারে?

সাধারণ মানুষকে সচেতন হতে হবে এবং স্থানীয় প্রশাসন ও পুলিশের সঙ্গে সহযোগিতা করতে হবে যাতে এমন ঘটনা পুনরায় না ঘটে।

Leave a Comment