এক গৃহবধূ চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন তার শরীরের অসুস্থতার জন্য। চিকিৎসার নামে ওই ডাক্তার তাকে অজ্ঞান করে ধর্ষণ করেন। গৃহবধূ অভিযোগ করেছেন যে, ডাক্তার বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করে তাকে ইঞ্জেকশন দেন এবং পরে ভয় দেখিয়ে ধর্ষণ করেন। তার উপর চাপ সৃষ্টি করে টাকা দাবি করেন। গৃহবধূর স্বামী ভিন রাজ্যে কর্মরত থাকায় ডাক্তার তার উপর অত্যাচার বাড়িয়ে দেন। অবশেষে গৃহবধূ তার স্বামীকে পুরো ঘটনা বলতে বাধ্য হন এবং পরে থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। পুলিশ অভিযুক্ত ডাক্তারকে গ্রেফতার করেছে এবং তদন্ত চলছে।
হাসনাবাদে চিকিৎসক দ্বারা ধর্ষণের অভিযোগ, গ্রেফতার অভিযুক্ত
উত্তর ২৪ পরগনার হাসনাবাদে এক গৃহবধূর উপর স্থানীয় চিকিৎসকের দ্বারা ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। গৃহবধূটি তার শরীরের অসুস্থতার জন্য চিকিৎসকের কাছে গিয়েছিলেন। চিকিৎসার আগে ডাক্তার নানা প্রশ্ন করে বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ তৈরি করেন। এরপর তিনি গৃহবধূকে একটি ইঞ্জেকশন দিয়ে অজ্ঞান করে ধর্ষণ করেন। যখন গৃহবধূর জ্ঞান ফেরে, তখন অভিযুক্ত ডাক্তার তাকে ভয় দেখিয়ে হুমকি দেন যে, তার আপত্তিকর ছবি রয়েছে এবং কাউকে জানালে তা সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল করে দেওয়া হবে।
পুলিশ সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত ডাক্তার গৃহবধূর স্বামী ভিন রাজ্যে থাকায় তার উপর চাপ বাড়াতে শুরু করেন। তিনি গৃহবধূকে বারবার ধর্ষণ করেন এবং চার লক্ষ টাকা আদায় করেন। গৃহবধূ তার স্বামীকে পুরো ঘটনার কথা জানালে তারা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। সোমবার রাতেই পুলিশ অভিযুক্ত ডাক্তারকে গ্রেফতার করে এবং তাকে জেরা করা হচ্ছে।
এমন ঘটনার পর স্থানীয় জনগণের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে। এই ধরনের অপরাধের বিরুদ্ধে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য এলাকাবাসী প্রশাসনের কাছে দাবি জানাচ্ছেন।
প্রশ্ন ১: হাসনাবাদে ঘটনার কি হয়েছে?
উত্তর: হাসনাবাদে এক ডাক্তার রোগিণীকে ইঞ্জেকশন দিয়ে অজ্ঞান করে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে।
প্রশ্ন ২: ডাক্তারকে গ্রেফতার করা হয়েছে কিনা?
উত্তর: হ্যাঁ, ডাক্তারকে এই অভিযোগের জন্য গ্রেফতার করা হয়েছে।
প্রশ্ন ৩: এই ঘটনার পেছনে কি কারণ হতে পারে?
উত্তর: ঘটনার কারণ তদন্তের মাধ্যমে জানা যাবে, তবে এটি একটি গুরুতর অপরাধ।
প্রশ্ন ৪: রোগিণী কি বর্তমানে সুস্থ আছেন?
উত্তর: রোগিণীর স্বাস্থ্য সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য এখনও প্রকাশ করা হয়নি।
প্রশ্ন ৫: এই ধরনের ঘটনা থেকে কীভাবে রক্ষা পাওয়া যাবে?
উত্তর: রোগীদের সচেতনতা এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা প্রয়োজন।