কালীপুজোতে ‘গায়েব’ অ্যাম্বুলেন্স: জনতার সেবার নামে রাজনৈতিক নাটক?

আজ কালীপুজোর আনন্দের মাঝে দুর্গাপুরের মলানদিঘি গ্রাম পঞ্চায়েতে একটি চাঞ্চল্যকর ঘটনা ঘটেছে। স্থানীয়দের অভিযোগ, ২০১৪ সালে তৃণমূল কংগ্রেসের সাংসদ মমতাজ সংঘমিতা চৌধুরী কর্তৃক দেওয়া অ্যাম্বুলেন্স ‘গায়েব’ হয়ে গেছে। গ্রামের মানুষজন অ্যাম্বুলেন্সটি না পাওয়ার কারণে হাসপাতালে যেতে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করতে বাধ্য হচ্ছেন, যা গরিবদের জন্য এক বড় চাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে। পঞ্চায়েতের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, অ্যাম্বুলেন্সটি গোডাউনে রয়েছে, কিন্তু এর সঠিক অবস্থান নিয়ে কেউ নিশ্চিত নয়। স্থানীয় প্রশাসনের কাছে অভিযোগ করায় শোরগোল পড়েছে। এখন দেখার বিষয়, কবে নাগাদ এই পরিষেবা আবার শুরু হবে।



দুর্গাপুরে সাংসদের অ্যাম্বুলেন্স ‘গায়েব’, সাধারণ মানুষের সেবা বিপাকে

আজ কালীপুজো, আর বাংলার মানুষজন উৎসবে মেতে উঠেছেন। কিন্তু এই আনন্দের আবহে দুর্গাপুরের মলানদিঘি গ্রাম পঞ্চায়েতের বিরুদ্ধে এক চাঞ্চল্যকর অভিযোগ উঠেছে। স্থানীয় মানুষের দাবি, সাংসদ মমতাজ সংঘমিতা চৌধুরী দ্বারা প্রদত্ত অ্যাম্বুলেন্সটি ‘গায়েব’ হয়ে গেছে। এমনকি, গ্রাম পঞ্চায়েতের প্রধানও এই অ্যাম্বুল্যান্সটি দেখেননি বলে অভিযোগ।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, অ্যাম্বুলেন্সটি পাওয়া না যাওয়ায় সাধারণ মানুষ জরুরি চিকিৎসা সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। প্রবীণ নাগরিক ও প্রসূতিদের হাসপাতালে পৌঁছাতে খুব কষ্ট হচ্ছে। ২০১৪ সালে এই অ্যাম্বুলেন্সটি বিনামূল্যে চিকিৎসার সুবিধার্থে দেওয়া হয়েছিল, কিন্তু এখন সেটা বন্ধ হয়ে গেছে। স্থানীয়রা প্রশাসনের কাছে এই বিষয়ে অভিযোগ দায়ের করেছেন।

বর্তমানে, সাধারণ মানুষকে বেসরকারি অ্যাম্বুলেন্স ভাড়া করতে হচ্ছে, যা তাদের জন্য আর্থিক চাপ হয়ে দাঁড়াচ্ছে। পঞ্চায়েত প্রশাসনের দাবি, অ্যাম্বুলেন্সটি গোডাউনে রয়েছে, কিন্তু কেউ সঠিক তথ্য দিতে রাজি নয়। পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি ভবানী ভট্টাচার্য অভিযোগ অস্বীকার করেছেন এবং জানিয়েছেন, আর্থিক সমস্যার কারণে অ্যাম্বুলেন্স চালানো সম্ভব হচ্ছে না। তবে বিজেপি বিধায়ক লক্ষণ ঘড়ুইয়ের মতে, পঞ্চায়েতের কাছে সাধারণ মানুষের সেবা দেওয়ার বিষয়ে নজর নেই।

এই অবস্থায়, স্থানীয় মানুষের মধ্যে ক্ষোভ বাড়ছে এবং তারা দ্রুত অ্যাম্বুলেন্স পরিষেবা স্বাভাবিক করার দাবি জানাচ্ছেন।

প্রশ্ন ১: সাংসদ কি অ্যাম্বুলেন্স দিয়েছেন?

উত্তর: হ্যাঁ, সাংসদ দুর্গাপুর পঞ্চায়েত অফিসে অ্যাম্বুলেন্স দেওয়ার কথা বলেছেন।

প্রশ্ন ২: অ্যাম্বুলেন্স কোথায় গিয়েছে?

উত্তর: অভিযোগ উঠেছে যে অ্যাম্বুলেন্স ‘গায়েব’ হয়ে গেছে, অর্থাৎ এখনও পাওয়া যায়নি।

প্রশ্ন ৩: এই বিষয়ে পঞ্চায়েত অফিসের প্রতিক্রিয়া কি?

উত্তর: পঞ্চায়েত অফিসে এই ঘটনায় আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে এবং তারা বিষয়টি নিয়ে আলোচনা করছেন।

প্রশ্ন ৪: কেউ কি অভিযোগ করেছে?

উত্তর: হ্যাঁ, স্থানীয় মানুষজন এ বিষয়ে অভিযোগ করেছেন এবং তারা তদন্ত দাবি করেছেন।

প্রশ্ন ৫: এই ঘটনায় পরবর্তী পদক্ষেপ কি হবে?

উত্তর: পঞ্চায়েত অফিস বিষয়টি তদন্ত করবে এবং যারা দায়ী তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করবে।

Leave a Comment