কলকাতা ডাক্তার হত্যাকাণ্ড: সত্য vs মিথ্যা


কলকাতার ডাক্তার হত্যা ও ধর্ষণের ঘটনা

কলকাতার আরজি কর মেডিকেল কলেজের ডাক্তার সঞ্জয় রায়ের বিরুদ্ধে ধর্ষণ ও হত্যা অভিযোগে মামলা হয়েছে। তার মা দাবি করেছেন, তাকে ফাঁসানো হচ্ছে, কিন্তু প্রতিবেশীরা তাকে ‘নষ্ট’ মানুষ বলে বর্ণনা করেছেন। এই ঘটনায় নগরীর চিকিৎসা জগত উত্তাল হয়ে উঠেছে, এবং সবার মনে প্রশ্ন উঠেছে, সত্যিই কি সঞ্জয় রায় অপরাধী, নাকি তিনি নির্দোষ?



কলকাতার নির্যাতন ও হত্যার অভিযোগে সঞ্জয় রায়ের ঘটনাঃ পরিবার ও প্রতিবেশীদের সাক্ষাৎকার

কলকাতা: ১০ই আগস্ট, ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কলকাতার RG কর মেডিকেল কলেজ এবং হাসপাতালে এক ৩১ বছর বয়সী চিকিৎসকের অর্ধনগ্ন মৃতদেহ উদ্ধার হওয়ার পর ৩৩ বছরের সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করা হয়। পুলিশের দাবি, সঞ্জয় রায় স্বীকার করেছেন যে তিনি চিকিৎসকের উপর নির্যাতন ও হত্যার ঘটনা ঘটিয়েছেন।

এই ঘটনার পর সামাজিক মাধ্যমে তথ্য এবং গুজবের একটি ঝড় ওঠে, যেখানে সঞ্জয় রায়ের চরিত্র নিয়ে নানা ধরণের আলোচনা হয়। কিছু প্রতিবেদন দাবি করেছে যে তিনি চারবার বিবাহিত এবং পর্নোগ্রাফির প্রতি আসক্ত ছিলেন।

সঞ্জয় রায়ের মা মালতি রায় জানান, তার ছেলে নির্দোষ এবং অনেকেই তাকে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে। তিনি বলেন, “যারা তাকে ফাঁসিয়েছে তাদেরও শাস্তি হবে।”

রায়ের একটি বোন বলেছেন, “যদি সে এই অপরাধ করে থাকে, তবে তাকে আইন অনুযায়ী শাস্তি পেতে হবে।”

রায়ের গর্ভবতী স্ত্রী গত বছরের আগস্টে ক্যান্সারের কারণে মারা যান। শাঁতি রায়ের মা জানান, সঞ্জয় তার মেয়েকে মদ্যপান করে মারধর করত।

অন্যান্য প্রতিবেশীরা সঞ্জয়কে “অশালীন” হিসেবে বর্ণনা করেছেন এবং জানান যে তারা তার সামনে আসতে চান না। সিবিআই তদন্তের মাধ্যমে এই ঘটনার পেছনের সত্যতা প্রমাণিত হবে।

এই ঘটনার সঠিক তথ্য এবং সত্যতা বের করতে সকলেই অপেক্ষা করছে।

এই ঘটনার সংক্ষিপ্ত বিবরণ কী?

এই ঘটনায় কলকাতার RG Kar মেডিকেল কলেজের চিকিৎসক সঞ্জয় রায়কে ধর্ষণ এবং হত্যার অভিযোগে অভিযুক্ত করা হয়েছে।

সঞ্জয় রায়ের মা কেন বলছেন যে তিনি ফ্রেমড?

সঞ্জয় রায়ের মা দাবি করছেন যে তার ছেলে নির্দোষ এবং তাকে মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসানো হয়েছে।

পাড়া-প্রতিবেশীরা সঞ্জয় রায়কে কেমন বলছেন?

পাড়া-প্রতিবেশীরা সঞ্জয় রায়কে “নাস্টি গাই” বলে উল্লেখ করেছেন, যা তার চরিত্র নিয়ে প্রশ্ন তুলছে।

এই ঘটনার পর মানুষ কী ধরনের প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে?

মানুষ এই ঘটনা নিয়ে খুব উদ্বিগ্ন এবং সামাজিক নিরাপত্তা নিয়ে আলোচনা শুরু করেছে।

পুলিশের তদন্তের অগ্রগতি কী?

পুলিশ এখন ঘটনার তদন্ত করছে এবং প্রমাণ সংগ্রহ করার চেষ্টা করছে।

Leave a Comment