বাঁশদ্রোণীতে নবম শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে বুধবার সকাল থেকে ব্যাপক বিক্ষোভ চলছে। পুলিশ ঘটনাস্থলে গেলে স্থানীয়রা তাদের ঘিরে ধরেন এবং রাতভর থানায় অবস্থান করেন বিজেপি নেত্রী রূপা গঙ্গোপাধ্যায়। তিনি দাবি করেন, অভিযুক্তদের কাউন্সিলরের লোকজন পালিয়ে নিয়ে গেছে। ঘটনাটি ঘটে যখন ছাত্রটি কোচিং সেন্টারে যাচ্ছিল এবং একটি জেসিবি তাকে ধাক্কা মারে। প্রায় সাত ঘণ্টা ধরে পুলিশের সঙ্গে স্থানীয়দের হাতাহাতির ঘটনা ঘটে, যা পরিস্থিতিকে আরও উত্তেজনাপূর্ণ করে তোলে। স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের উপস্থিতি পুলিশের উদ্ধার কাজকে সমর্থন করে, যা নিয়ে এলাকায় নানা আলোচনা চলছে।
বাঁশদ্রোণীতে ছাত্র মৃত্যুর পর বিক্ষোভের জোয়ার
বাঁশদ্রোণীতে নবম শ্রেণির ছাত্রের মৃত্যুর পর বুধবার সকাল থেকে শুরু হয়েছে ব্যাপক বিক্ষোভ। স্থানীয়রা পুলিশকে ঘিরে ধরেছে এবং তাদের বিরুদ্ধে নিন্দা জানাচ্ছে। ঘটনার পর বিজেপির নেত্রী রুবি মণ্ডলকে আটক করার অভিযোগ উঠেছে, যা পরিস্থিতি আরও উত্তপ্ত করে তুলেছে।
এই ঘটনায় বিজেপির রূপা গঙ্গোপাধ্য়ায় থানায় গিয়ে ধর্না শুরু করেন। তিনি জানান, অভিযুক্তদের এখনও গ্রেফতার করা হয়নি এবং যতদিন না তাদের আটক করা হচ্ছে, ততদিন তিনি থানাতেই বসে থাকবেন। রূপার দাবি, কাউন্সিলরের লোকজন অভিযুক্তদের এলাকা থেকে বের করে নিয়ে গেছে।
বুধবার সকালে কোচিং সেন্টারে যাওয়ার পথে একটি জেসিবির ধাক্কায় ছাত্রটির মৃত্যু হয়। স্থানীয়রা সাত ঘণ্টা ধরে পুলিশকে ঘেরাও করে রাখে এবং পুলিশের সঙ্গে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। তৃণমূলের নেতা কর্মীরা পুলিশকে উদ্ধার করতে এসে স্থানীয়দের সঙ্গে সংঘর্ষে জড়ান।
এই ঘটনার পর স্থানীয়দের মধ্যে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়ে এবং পরিস্থিতি ক্রমেই বিপজ্জনক হয়ে ওঠে। পুলিশের বিরুদ্ধে স্থানীয় মহিলাদের উপর হামলার অভিযোগও উঠেছে। এখন পুরো বাঁশদ্রোণী এলাকা উত্তেজনার মধ্যে রয়েছে।
বাঁশদ্রোণীতে কি হচ্ছে?
বাঁশদ্রোণীতে একটি বিক্ষোভ চলছে যেখানে বিজেপি নেত্রী রূপা গুহ ধর্নায় বসেছেন।
রূপা গুহ কেন ধর্নায় বসেছেন?
রূপা গুহ বলেছেন যে তিনি রাতজাগা করে থানায় থাকবেন এবং প্রতিবাদ জানাচ্ছেন।
বিক্ষোভের কারণ কি?
বিক্ষোভের কারণ হলো স্থানীয় সমস্যা এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতি, যা বিজেপি নেতাদের উদ্বেগ সৃষ্টি করেছে।
বিক্ষোভে কি কেউ আটক হয়েছে?
হ্যাঁ, এই বিক্ষোভের সময় বিজেপি নেত্রী রূপা গুহসহ কিছু নেতাকে আটক করা হয়েছে।
এই পরিস্থিতিতে পরবর্তী পদক্ষেপ কি হবে?
রূপা গুহ বলেছেন, তিনি থানায় অবস্থান করবেন এবং পরিস্থিতি পরিবর্তনের জন্য আন্দোলন চালিয়ে যাবেন।