মণিপুরে শান্তির খোঁজে কেন্দ্রের উদ্যোগ: জাতিগত আলোচনার জন্য কেবলই মুখের কথা?

News Live

মণিপুরে শান্তির খোঁজে কেন্দ্রের উদ্যোগ: জাতিগত আলোচনার জন্য কেবলই মুখের কথা?

মণিপুরে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য কেন্দ্রীয় সরকার সক্রিয়ভাবে কাজ করছে, দাবি করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং। কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানিয়েছেন, মেইতি এবং কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে আলোচনা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, গত সপ্তাহে কিছু হিংসার ঘটনা ঘটলেও, সামগ্রিক পরিস্থিতি এখন অনেকটাই শান্ত। মণিপুরের আদমশুমারি শীঘ্রই শুরু হবে। অমিত শাহ আরও জানান, ভারত-মায়ানমার সীমান্তে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে এবং অনুপ্রবেশ রোধে কড়া নজরদারি চলছে। কেন্দ্রীয় সরকার উভয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে সমস্যা সমাধানের জন্য একটি রোডম্যাপ তৈরি করছে।



মণিপুরে শান্তি ফেরাতে কেন্দ্র সরকারের উদ্যোগ

মণিপুরে চলমান অশান্তি পরিস্থিতি মোকাবিলায় কেন্দ্র সরকার দ্রুত পদক্ষেপ নিচ্ছে। রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী এন বীরেন সিং এর বক্তব্য অনুযায়ী, কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ জানান যে, মেইতি এবং কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে আলোচনা চলছে। এই আলোচনা মণিপুরে শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।

অমিত শাহ বলেন, গত সপ্তাহে কিছু হিংসার ঘটনা ঘটলেও এখন পরিস্থিতি অনেকটা শান্ত। সরকার শান্তি ফিরিয়ে আনতে কাজ করছে এবং খুব শীঘ্রই মণিপুরে আদমশুমারি শুরু হবে। তিনি আরও জানান, মায়ানমারের সঙ্গে সীমান্তে বেড়া দেওয়া কাজ শুরু হয়েছে, যা অনুপ্রবেশ রোধ করতে সাহায্য করবে।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, “আমরা উভয় সম্প্রদায়ের সঙ্গে আলোচনা করছি। জাতিগত হিংসার কারণে, আলোচনা ছাড়া সমাধান সম্ভব নয়।” তবে, আলোচনা কী বিষয়ে হচ্ছে তা এখনও স্পষ্ট নয়, কিন্তু কর্মকর্তারা জানান, কেন্দ্রের প্রতিনিধিরা মেইতি এবং কুকি বিধায়কদের সঙ্গে বৈঠক করছেন।

অমিত শাহ আরও বলেন, “মোদী সরকারের প্রথম ১০০ দিনে ভারত-মায়ানমার সীমান্তে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু হয়েছে।” তিনি জানান, এখন পর্যন্ত ৩০ কিলোমিটার বেড়া দেওয়ার কাজ সম্পন্ন হয়েছে এবং ১৫০০ কিলোমিটার সীমান্তে বেড়া দেওয়ার জন্য বাজেটও অনুমোদন করা হয়েছে।

মণিপুরে ঠিক কী সমস্যা হচ্ছে?

মণিপুরে সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষ ও সহিংসতা চলছে, যা বিভিন্ন রাজনৈতিক এবং সামাজিক কারণে সৃষ্টি হয়েছে।

অমিত শাহ কি বললেন?

অমিত শাহ বলেন যে সরকার পরিস্থিতি সমাধানে কাজ করছে এবং সব পক্ষের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।

সমাধানের জন্য কি পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে?

সরকার সেখানকার পরিস্থিতি শান্ত করার জন্য সেনাবাহিনী এবং আধা সেনা মোতায়েন করেছে এবং নিরাপত্তা বাড়ানো হয়েছে।

আশা কি আছে শান্তির?

অমিত শাহ আশাবাদী যে আলোচনা এবং সমঝোতার মাধ্যমে সমস্যা সমাধান সম্ভব হবে।

আমরা কি করতে পারি?

আমরা সবাইকে শান্ত থাকতে এবং সহিংসতা থেকে দূরে থাকতে উৎসাহিত করতে পারি, যাতে পরিস্থিতি আরও খারাপ না হয়।

মন্তব্য করুন