আরজি কর হাসপাতালে নৃশংসতার প্রতিবাদে চিকিৎসকদের অব্যাহত আন্দোলন, বিচার না পাওয়ার ক্ষোভে ক্ষুব্ধ সমাজ

News Live

আরজি কর হাসপাতালে নৃশংসতার প্রতিবাদে চিকিৎসকদের অব্যাহত আন্দোলন, বিচার না পাওয়ার ক্ষোভে ক্ষুব্ধ সমাজ

আরজি কর হাসপাতালে একজন তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণের পর খুনের ঘটনায় জুনিয়র ডাক্তাররা ৩৫ দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। তাঁরা বিচার দাবি করে স্লোগান তুলছেন ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। এদিকে, প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি আন্দোলনে যোগ দিয়ে বলেছেন, তিনি দুঃখিত যে আগেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডলকে ইতিমধ্যে গ্রেফতার করা হয়েছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আন্দোলন তুলে নেওয়ার অনুরোধ করেছেন, কিন্তু জুনিয়র ডাক্তাররা এখনও রফাসূত্র না বের হওয়ার কারণে তাঁদের আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন। আগামী ১৭ তারিখ সুপ্রিম কোর্টে পরবর্তী শুনানি রয়েছে।



আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও হত্যার ঘটনা: জুনিয়র ডাক্তারদের আন্দোলন

আরজি কর হাসপাতালে এক তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ করে হত্যা করার ঘটনার পর থেকে জুনিয়র ডাক্তাররা আন্দোলনে নেমেছেন। তাঁরা বিচারের দাবি জানাচ্ছেন এবং স্লোগান দিচ্ছেন ‘উই ওয়ান্ট জাস্টিস’। রবিবার, স্বাস্থ্যভবনের সামনে চিকিৎসকদের ধরনা মঞ্চে এসে বক্তব্য রাখলেন প্রাক্তন ডেপুটি সুপার আখতার আলি। তিনি সন্দীপ ঘোষের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ তুলেছেন এবং কলকাতা হাইকোর্টে মামলা করেছেন।

এই ঘটনায় প্রায় ৩৫ দিন ধরে আন্দোলন চালিয়ে যাচ্ছেন জুনিয়র ডাক্তাররা, তবে এখনও রাজ্য সরকারের সঙ্গে তাঁদের বৈঠক হয়নি। আখতার আলি বলেন, “আমি সকল ছাত্রছাত্রী এবং জুনিয়র ডাক্তারদের কুর্নিশ জানাচ্ছি। ৩৫ দিন ধরে তাঁরা বিচারের জন্য লড়াই করছেন।” তিনি দুঃখ প্রকাশ করে বলেন, “যদি তখন ব্যবস্থা নেওয়া হতো, তাহলে হয়তো আজকের এই পরিস্থিতি দেখতে হতো না।”

আরজি কর হাসপাতালের এই ঘটনায় সন্দীপ ঘোষ এবং টালা থানার ওসি অভিজিৎ মণ্ডল ইতিমধ্যেই গ্রেফতার হয়েছেন। আখতার আলির মতে, “অনেক দেরি হয়ে গেছে। আমরা একটা প্রাণ হারিয়েছি। এখন বিচার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ।” জুনিয়র ডাক্তাররা আন্দোলনে রয়েছেন এবং আগামী ১৭ তারিখ সুপ্রিম কোর্টে পরবর্তী শুনানি রয়েছে। তিনি আরও উল্লেখ করেন, “বাংলার মাটিতে আর একজন ছাত্রছাত্রীর সঙ্গে অবিচার হতে দেব না।”

১. আখতার আলি কেন গর্জে উঠলেন?

আখতার আলি গর্জে উঠেছেন কারণ তিনি আর একজন ছাত্রছাত্রীর প্রতি অবিচার সহ্য করতে চান না।

২. অবিচার বলতে কি বোঝানো হয়েছে?

অবিচার বলতে বোঝানো হয়েছে যখন কোনো ছাত্র বা ছাত্রীর প্রতি অন্যায় বা বৈষম্য করা হয়।

৩. এই আন্দোলনের উদ্দেশ্য কী?

এই আন্দোলনের উদ্দেশ্য হলো ছাত্রছাত্রীদের অধিকার রক্ষা করা এবং তাদের সঙ্গে হওয়া অবিচারের বিরুদ্ধে লড়াই করা।

৪. কি ধরনের অবিচার ঘটছে?

বিভিন্ন ধরনের অবিচার ঘটছে যেমন শোষণ, বৈষম্য এবং শিক্ষায় অসম সুযোগ।

৫. এই আন্দোলনে কিভাবে যুক্ত হওয়া যাবে?

যেকেউ এই আন্দোলনে যুক্ত হতে পারে, যদি তারা ছাত্রছাত্রীদের অধিকার ও ন্যায়বিচারের জন্য সমর্থন করে।

মন্তব্য করুন