লালবাগচা রাজার দর্শনে সিমরন ভাণ্ডরূপের হেনস্থা: দেবতার পুজো না, বিত্তশালীদের সেলফি!

News Live

লালবাগচা রাজার দর্শনে সিমরন ভাণ্ডরূপের হেনস্থা: দেবতার পুজো না, বিত্তশালীদের সেলফি!

মুম্বই এখন গণেশ আরাধনায় ব্যস্ত, আর লালবাগচা রাজা পুজো অন্যতম। তবে এই পুজোতে গিয়ে হেনস্থার শিকার হলেন পান্ডিয়া স্টোরের অভিনেত্রী সিমরন ভাণ্ডরূপ। তিনি মা’কে সঙ্গে নিয়ে দর্শনে গিয়েছিলেন, কিন্তু পুজো মণ্ডপের স্বেচ্ছাসেবকরা তাঁকে ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দেয়। সিমরন সোশ্যাল মিডিয়ায় এই ঘটনার একটি ভিডিও পোস্ট করেছেন, যেখানে দেখা যাচ্ছে, তাঁর মা’র ফোন কেড়ে নেওয়া হয়। সিমরন ক্ষোভ প্রকাশ করে লিখেছেন, এখানে ঈশ্বর দর্শন করতে আসা মানুষদের সঙ্গে এমন আচরণ কাম্য নয়। অভিনেত্রীর অভিজ্ঞতা নিয়ে অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, কেন পুজোর পরিবেশে এমন অব্যবস্থাপনা?



লালবাগচা রাজার দর্শনে সিমরন ভাণ্ডরূপের অভিজ্ঞতা

মুম্বই এখন গণেশ আরাধনায় মত্ত। বাণিজ্যনগরীতে বাপ্পা এসেছে, আর এই শহরের অন্যতম খ্যাতনামা পুজো হল লালবাগচা রাজা। সম্প্রতি, পান্ডিয়া স্টোর খ্যাত অভিনেত্রী সিমরন ভাণ্ডরূপ সেখানে দর্শনে গিয়েছিলেন। কিন্তু সেখানে গিয়ে তিনি চরম হেনস্থার শিকার হন। সোশ্যাল মিডিয়ায় ক্ষোভ প্রকাশ করে সিমরন লেখেন, “এটা একেবারেই কাম্য নয়।”

ভিডিয়োতে দেখা যায়, মণ্ডপের স্বেচ্ছাসেবকরা সাধারণ দর্শকদের ধাক্কা দিয়ে সরিয়ে দিচ্ছেন। সিমরন জানান, তাঁর মা ছবি তুলছিলেন, সেই সময় এক ব্যক্তি তাঁর মায়ের ফোন কেড়ে নিয়ে তাকে ধাক্কা দেয়। সিমরন যখন গোটা ঘটনার ভিডিও করতে যান, তখন তাঁর ফোনও নিয়ে নেওয়ার চেষ্টা হয়। পরে, তাঁরা বুঝতে পারেন সিমরন একজন অভিনেত্রী, তখন তারা পিছু হটে।

সিমরন লেখেন, “আমি এবং মা আশীর্বাদ নিতে গিয়েছিলাম, কিন্তু স্টাফদের ব্যবহার ছিল অসম্ভব খারাপ।” এই ঘটনার পর সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই প্রশ্ন তুলেছেন, মানুষ কেন ঈশ্বর দর্শনের সময় এমন আচরণের শিকার হবে।

মুম্বইয়ের গণেশ উৎসবের আবহে, সিমরন ভাণ্ডরূপের এই অভিজ্ঞতা অনেকের জন্য উদ্বেগের বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে।

সিমরন কি ঘটনার সম্মুখীন হয়েছিলেন?

সিমরন লালবাগচার দর্শনে গিয়ে হেনস্থার শিকার হয়েছিলেন, যেখানে কেউ তার ফোন ধাক্কা দিয়ে কেড়ে নিতে চেষ্টা করে।

এটি কিভাবে ঘটেছে?

সিমরন দর্শন করতে গিয়ে আচমকা একজন ব্যক্তি তার সঙ্গে অশালীন আচরণ করে এবং ফোন কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।

সিমরন কিভাবে প্রতিক্রিয়া জানিয়েছেন?

তিনি এই ঘটনার জন্য ক্ষুব্ধ হয়ে বলেছেন, ‘ধাক্কা দিয়ে ফোন কেড়ে নিচ্ছিল।’

এমন ঘটনার পর সিমরন কি করবেন?

তিনি আশা করেন যে, এ ধরনের আচরণ বন্ধ হবে এবং মানুষকে আরও সচেতন হতে হবে।

এমন হেনস্থার বিরুদ্ধে কী করা উচিত?

যদি কেউ হেনস্থার শিকার হন, তাহলে তাদের উচিত দ্রুত সাহায্য চাওয়া এবং প্রয়োজন হলে পুলিশের কাছে অভিযোগ করা।

মন্তব্য করুন