আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ-খুন: দুর্নীতি ও আন্দোলনের আবহে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য

News Live

আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ-খুন: দুর্নীতি ও আন্দোলনের আবহে মুখ্যমন্ত্রীর বক্তব্য

আরজি কর হাসপাতালে তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনা সামনে আসার পর হাসপাতালের দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে। সিবিআই প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করেছে এবং তদন্ত চলছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশাসনের বিরুদ্ধে ভুল তথ্য ছড়ানোর অভিযোগ করেছেন। এক মাসের মধ্যে ন্যায়বিচার না পাওয়ায় জুনিয়র ডাক্তাররা প্রতিবাদে নেমেছে। সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানি চলছে, যেখানে ডাক্তারদের কাজে ফিরে যেতে বলা হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সিবিআইকে দ্রুত তদন্ত করতে বলছেন এবং জনগণের চিকিৎসা সেবা নিশ্চিত করার উপর জোর দিয়েছেন।



আরজি কর হাসপাতালে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনার পরিণতি

কলকাতার আরজি কর হাসপাতালে একজন তরুণী চিকিৎসককে ধর্ষণ ও খুনের ঘটনায় তোলপাড় শুরু হয়েছে। এই ঘটনার পর হাসপাতালের বিরুদ্ধে দুর্নীতির অভিযোগ উঠেছে এবং সিবিআই প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষকে গ্রেফতার করেছে। এছাড়া ইডি তার বাড়িতে হানা দিতে শুরু করেছে। এই বিষয়ে বিরোধী দলগুলি সরকারকে প্রশ্নবিদ্ধ করেছে, এবং এখন সুপ্রিম কোর্টে এই মামলার শুনানি চলছে। মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশাসনের বিরুদ্ধে ভুল তথ্য ছড়ানোর অভিযোগ করেছেন।

মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের বক্তব্য

মুখ্যমন্ত্রী জানিয়েছেন, বিচার না পাওয়ার কারণে জুনিয়র ডাক্তার ও নাগরিক সমাজ রাস্তায় নেমে প্রতিবাদ করছেন। তিনি বলেন, “অনেকে বলছেন আমি নির্যাতিতার পরিবারকে টাকা দেওয়ার কথা বলেছি। এটি সম্পূর্ণ মিথ্যে।” তিনি আরো বলেন, “যদি কেউ মেয়ের স্মৃতিতে কিছু করতে চান, তাহলে সরকার পাশে আছে।”

সিবিআই তদন্ত এবং ডাক্তারদের আন্দোলন

আরজি কর হাসপাতালের ঘটনার মূল অভিযুক্ত সঞ্জয় রায়কে গ্রেফতার করা হয়েছে। সিবিআই তদন্ত শুরু হওয়ার পর বিষয়টি আরও জটিল হয়ে উঠেছে। মুখ্যমন্ত্রী ডাক্তারদের কাজে ফিরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন এবং আগামী মঙ্গলবারের মধ্যে কাজে ফিরে আসার নির্দেশ দিয়েছেন। তিনি বলেন, “আমাদের হাতে কিছু নেই, সব সিবিআইয়ের হাতে আছে।” ডাক্তারদের অভিযোগের প্রতি সরকার কিছু দাবি মেনে নিয়েছে বলে জানান তিনি।

এখন দেখার বিষয়, সুপ্রিম কোর্টের শুনানি ও সিবিআই তদন্তের পর এই ঘটনার ন্যায়বিচার কিভাবে হয়।

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কী বলেছেন?

মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন যে, তিনি নির্যাতিতার পরিবারকে টাকার কথা বলেননি।

নির্যাতিতার পরিবারকে সাহায্য করার জন্য কী পরিকল্পনা আছে?

মমতা বলেছেন, সরকার নির্যাতিতার পরিবারকে সাহায্য করবে, কিন্তু টাকার কথা বলা হয়নি।

এটা কেন গুরুত্বপূর্ণ?

নির্যাতিতার পরিবারকে সাহায্য করার বিষয়টি সমাজে খুবই গুরুত্বপূর্ণ, যাতে তাদের প্রয়োজনীয় সহায়তা পাওয়া যায়।

মমতার বক্তব্যের প্রভাব কী হতে পারে?

মমতার বক্তব্যে সমাজে একটি বার্তা যাবে যে সরকার নির্যাতিতাদের পাশে আছে।

এ বিষয়ে আরও কী জানানো হয়েছে?

এ বিষয়ে সরকারের পক্ষ থেকে আরও কিছু পরিকল্পনা ও সহায়তা দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

মন্তব্য করুন