Deepika Padukone, who is set to welcome her first child, recently visited the Siddhivinayak temple with husband Ranveer Singh. While she dazzled in a beautiful Banarasi saree, her choice not to wear a mangalsutra, bindi, or sindoor sparked a heated debate on social media. Critics targeted her for this decision, questioning her cultural adherence, but Deepika’s fans quickly defended her, emphasizing personal choice over societal expectations. Despite the trolls, the couple showed their respect by visiting the temple barefoot, highlighting their devotion. As they prepare for parenthood, the love story of Deepika and Ranveer continues to capture hearts.
Deepika Padukone শীঘ্রই তার প্রথম সন্তানের জন্ম দিতে চলেছে। ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে অভিনেত্রী হাসপাতালে ভর্তি হন এবং সকলেই নতুন অতিথির আগমন নিয়ে উচ্ছ্বসিত। ৬ সেপ্টেম্বর, ২০২৪ তারিখে দীপিকা ও রণবীর সিদ্ধিভিনায়ক মন্দিরে গিয়ে আশীর্বাদ নেন। দীপিকার শাড়ির জন্য সবাই প্রশংসা করলেও, সামাজিক মাধ্যমে বিতর্কের সৃষ্টি হয় কারণ তিনি মন্দিরে যাওয়ার সময় মঙ্গলসূত্র পরিধান করেননি।
মন্দিরে না পরা মঙ্গলসূত্র, বিন্দি, এবং সিন্দুর নিয়ে বিতর্ক
দীপিকা একটি ব্যানারসি শাড়িতে অসাধারণ দেখাচ্ছিলেন। শাড়িটি ছিল বুট্টা কাজসহ এবং এটি পরিধান করা সহজ করার জন্য হালকা করে তৈরি করা হয়েছিল। শাড়িটি দীপিকার জন্য উপহার ছিল অনাইতা শ্ৰফ আদাজানিয়া-এর পক্ষ থেকে।
নেটিজেনদের বিতর্ক দীপিকার মঙ্গলসূত্র, বিন্দি, এবং সিন্দুর না পরার কারণে
দীপিকা ও রণবীরের মন্দির সফরের ছবি এবং ভিডিও সামাজিক মাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ার পর কিছু ব্যবহারকারী দীপিকাকে আক্রমণ করতে শুরু করেন। তারা প্রশ্ন তুলতে শুরু করেন কেন দীপিকা মন্দিরে মঙ্গলসূত্র, বিন্দি, এবং সিন্দুর পরেননি। তবে দীপিকার ভক্তরা তার সমর্থনে দাঁড়িয়ে বলেন যে এটি তার ব্যক্তিগত পছন্দ।
দীপিকা ও রণবীর সিদ্ধিভিনায়ক মন্দিরে পায়ে হেঁটে গিয়েছিলেন
যদিও কিছু মানুষ দীপিকার সমালোচনা করছেন, তারা হয়তো লক্ষ্য করেননি যে দীপিকা এবং রণবীর উভয়ই পায়ে হেঁটে মন্দিরে গিয়েছিলেন, যা তাদের ভক্তি ও শ্রদ্ধা প্রদর্শন করে।
দীপিকা এবং রণবীরের প্রেমের কাহিনী
দীপিকা এবং রণবীর ‘রাম লীলা’ ছবির সেটে প্রথমবার একে অপরকে দেখেন এবং তখন থেকেই তাদের সম্পর্ক শুরু হয়। ২০১৫ সালে, মালদ্বীপে একটি রোমান্টিক ভ্রমণের সময় রণবীর দীপিকাকে বিয়ের জন্য প্রস্তাব দেন। ২০১৮ সালে তারা বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন এবং এখন তারা তাদের প্রথম সন্তানের আগমনের অপেক্ষায় আছেন।
আপনার কি মনে হয় দীপিকা মন্দিরে মঙ্গলসূত্র না পরার বিষয়টি সম্পর্কে বিতর্ক সম্পর্কে?
Deepika Padukone Faces Trolls Over Mangalsutra Controversy
Recently, Bollywood actress Deepika Padukone found herself at the center of an online controversy when she visited a temple without wearing a mangalsutra, a traditional symbol of marriage in Indian culture. Fans and critics alike took to social media to express their opinions, leading to a wave of trolling directed at the actress.
Deepika, who is known for her strong stand on various social issues, has often emphasized the importance of personal choice and freedom. Many of her fans have come forward to defend her, stating that wearing a mangalsutra should not define one’s commitment or faith. The incident has sparked a larger conversation about societal norms and the pressures faced by women, especially in the public eye.
As the debate continues, Deepika’s supporters are rallying to celebrate her individuality and the right to express oneself without being judged. The incident serves as a reminder that public figures often face scrutiny for their personal choices, but it also highlights the need for a more accepting society.
FAQs About Deepika Padukone’s Mangalsutra Controversy
1. কেন দীপিকা পাড়ুকোন মঙ্গলসূত্র পরেননি?
দীপিকা তার ব্যক্তিগত পছন্দ অনুযায়ী মঙ্গলসূত্র পরেননি, যা তার বিবাহিত জীবনকে চিহ্নিত করে।
2. দীপিকার সমর্থকরা কেন তাকে রক্ষা করছেন?
দীপিকার সমর্থকরা মনে করেন যে, একজন নারীর ব্যক্তিগত পছন্দের উপর ভিত্তি করে তাকে বিচার করা উচিত নয়।
3. সামাজিক মিডিয়ায় দীপিকার বিরুদ্ধে কী ধরনের ট্রোলিং হচ্ছে?
অনেকে দীপিকার ধর্মীয় আচার-ব্যবহার নিয়ে মন্তব্য করছেন এবং তাকে আক্রমণ করছেন।
4. দীপিকা কি এ বিষয়ে কিছু বলেছেন?
দীপিকা সচরাচর তার ব্যক্তিগত পছন্দের প্রতি গুরুত্ব দেন এবং তিনি এরকম ট্রোলিংয়ের বিরুদ্ধে কথা বলতে পারেন।
5. কীভাবে দীপিকার সমর্থকরা তার পাশে দাঁড়াচ্ছেন?
দীপিকার সমর্থকরা সামাজিক মিডিয়ায় তার পক্ষে পোস্ট করে এবং তার স্বাধীনতার জন্য লড়াই করছেন।