সিবিআই তদন্তে প্রশ্ন: রাজ্যের মন্ত্রীরা অভিযোগ তুললেন নীরবতার

News Live

সিবিআই তদন্তে প্রশ্ন: রাজ্যের মন্ত্রীরা অভিযোগ তুললেন নীরবতার

আরজি কর কাণ্ডে সিবিআই তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু ও শশী পাঁজা। ব্রাত্য বসু দাবি করেন, সিবিআই তদন্তের রিপোর্ট প্রকাশে নীরব কেন? কলকাতা পুলিশের অধীনে তদন্ত চলাকালীন সাংবাদিক বৈঠক হয়ে ছিল, কিন্তু সিবিআইয়ের ২২ দিনের তদন্তের পরও সাধারণ মানুষ তথ্যহীন। তিনি বলেন, পুলিশ ২৪ ঘণ্টার মধ্যে মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছিল, কিন্তু সিবিআই এখনও কিছু জানাচ্ছে না। শশী পাঁজা বলছেন, প্রমাণ লোপাটের অভিযোগ থাকলে সেবিষয়ে সিবিআইকে তথ্য দিতে হবে। তিনি বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগ করে বলেন, এখানে রাজনীতির ভূমিকা না থাকা উচিত। উভয় মন্ত্রী দ্রুত বিচার ও ন্যায়ের দাবি করেছেন।



আরজি কর কাণ্ডে সিবিআই তদন্তে প্রশ্ন তুললেন মন্ত্রীবৃন্দ

রাজ্যের মন্ত্রী ব্রাত্য বসু ও শশী পাঁজা আরজি কর কাণ্ডের সিবিআই তদন্ত নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁদের অভিযোগ, সিবিআই তদন্তের রিপোর্ট প্রকাশে নীরব থাকায় সাধারণ মানুষের মধ্যে সন্দেহ তৈরি হয়েছে। ব্রাত্য বসু বলেন, কলকাতা পুলিশের আওতায় থাকা সময়ে তদন্তের গতিপ্রকৃতি নিয়ে সাংবাদিক বৈঠক করা হলেও, সিবিআই তদন্তের ২২ দিন পরেও তারা কিছু জানাচ্ছে না। সাধারণ মানুষ বিচারের আশায় সম্পূর্ণ অন্ধকারে রয়েছে।

ব্রাত্য বসু বলেন, ‘অপরাধের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কলকাতা পুলিশ মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করেছিল, কিন্তু এরপর সিবিআইয়ের নীরবতা মেনে নেওয়া যাচ্ছে না। ২৩ দিন পার হয়ে যাওয়ার পরেও তারা কিছু জানাচ্ছে না। তিনি প্রমাণ লোপাটের অভিযোগ তুলে বলেন, সিবিআই বিস্তারিত তথ্য প্রকাশ না করে কেন নীরব রয়েছে? যারা প্রমাণ লোপাট করেছে তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে না কেন?’

মন্ত্রী শশী পাঁজা বলেন, ‘যদি কারো কাছে প্রমাণ লোপাটের তথ্য থাকে, তাহলে তারা সেটা সিবিআইকে জমা দিক। সিবিআই তদন্ত করুক। তিনি বিজেপির বিরুদ্ধে অভিযোগ করেন যে তারা জাস্টিস চায় না, বরং রাজনীতি করছে। শশী পাঁজা বলেন, ‘আমরা দ্রুত বিচার ও চরম শাস্তি চাই। রাজনীতির এই মুহূর্তে কোনো স্থান থাকা উচিত নয়।’

প্রশ্ন ১: কী প্রমাণ লোপাট হয়েছে?

উত্তর: RG কর মামলায় অনেক গুরুত্বপূর্ণ প্রমাণ নষ্ট হয়েছে, যার ফলে তদন্তে সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে।

প্রশ্ন ২: CBI কেন অপরাধীদের খুঁজে বের করছে না?

উত্তর: CBI এখনও তদন্ত চালাচ্ছে, কিন্তু কিছু চ্যালেঞ্জের কারণে অপরাধীদের শনাক্ত করতে সমস্যা হচ্ছে।

প্রশ্ন ৩: ব্রাত্য কেন প্রশ্ন তুললেন?

উত্তর: ব্রাত্য মনে করেন যে তদন্তে কিছু গাফিলতি হচ্ছে এবং তিনি সঠিক তথ্য পেতে চান।

প্রশ্ন ৪: শশী ফেক ভিডিও নিয়ে কী বলছেন?

উত্তর: শশী দাবি করেছেন যে ফেক ভিডিওর মাধ্যমে সত্যি তথ্য লুকানোর চেষ্টা হচ্ছে।

প্রশ্ন ৫: এই ঘটনায় জনসাধারণের প্রতিক্রিয়া কী?

উত্তর: জনসাধারণ এই বিষয় নিয়ে উদ্বিগ্ন এবং তারা দ্রুত সঠিক তদন্ত চান।

মন্তব্য করুন