হাসপাতালে নারীর নিরাপত্তা সংকটে নতুন শ্লীলতাহানির অভিযোগ

News Live

হাসপাতালে নারীর নিরাপত্তা সংকটে নতুন শ্লীলতাহানির অভিযোগ

হাওড়া জেলা হাসপাতালে আবারও নারীদের বিরুদ্ধে শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। একটি কিশোরী, যিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন, ল্যাবরেটরির টেকনিশিয়ানের দ্বারা শ্লীলতাহানির শিকার হন। অভিযোগ অনুযায়ী, সিটি স্ক্যানের নামে তাকে অনুচিতভাবে স্পর্শ করা হয়। এই ঘটনার পর হাসপাতালের মধ্যে ব্যাপক উত্তেজনা সৃষ্টি হয় এবং পরিবারের সদস্যরা চিৎকার শুরু করেন। পুলিশ দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে অভিযুক্ত টেকনিশিয়ানকে গ্রেফতার করেছে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু করেছে এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ ঘটনার ফলে হাসপাতালে নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে প্রশ্ন উঠেছে।



হাওড়া জেলা হাসপাতালে শ্লীলতাহানির ঘটনা, নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে প্রশ্ন

রাজ্যে আরজি কর কাণ্ডের পর নারীদের নিরাপত্তা নিয়ে নতুন করে উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। হাসপাতালের মতো সুরক্ষিত স্থানে কিভাবে এই ধরনের নৃশংস ঘটনা ঘটল, তা নিয়ে উঠেছে বড় প্রশ্ন। সম্প্রতি হাওড়া জেলা হাসপাতালে এক কিশোরী রোগীর শ্লীলতাহানির অভিযোগ উঠেছে। অভিযোগ, হাসপাতালের ল্যাবরেটরির এক টেকনিশিয়ান এই অমানবিক কাজটি করেছে।

ঘটনাটি ঘটেছে শনিবার রাত ১০ টায়। গত বুধবার বুকের যন্ত্রণা নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি হওয়া কিশোরীকে চিকিৎসকের পরামর্শে সিটি স্ক্যান করার জন্য ল্যাবরেটরিতে নেওয়া হয়েছিল। সেখানেই টেকনিশিয়ান তার শ্লীলতাহানি করে। নির্যাতিতার মা এবং পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা চিৎকার করলে অন্যান্য রোগী ও হাসপাতালের কর্মীরা সেখানে ছুটে আসেন।

ঘটনার পর দ্রুত পুলিশে খবর দেওয়া হয়। হাওড়া থানার পুলিশ রাতেই অভিযুক্ত টেকনিশিয়ানকে গ্রেফতার করে। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, বিষয়টি নিয়ে তদন্ত শুরু হয়েছে এবং নিরাপত্তা ব্যবস্থা আরও জোরদার করার নির্দেশ দেওয়া হয়েছে। পুলিশ অভিযোগের তদন্ত করছে এবং হাসপাতালের অভ্যন্তরীণ অভিযোগগ্রহণ কমিটি ঘটনাটি তদন্তে নেমেছে।

শ্লীলতাহানি কী?

শ্লীলতাহানি মানে কারো শারীরিক গঠন বা অনুভূতি নিয়ে অসম্মানজনক আচরণ করা।

এমন ঘটনা হাসপাতালের মধ্যে কেন ঘটে?

হাসপাতালে অনেক সময় রোগীরা অসহায় অবস্থায় থাকেন, আর কিছু মানুষ এই সুযোগ নিয়ে অপব্যবহার করে।

যদি কেউ শ্লীলতাহানির শিকার হয়, কী করা উচিত?

শ্লীলতাহানির শিকার হলে তৎক্ষণাৎ পুলিশে অভিযোগ করতে হবে এবং হাসপাতালে কর্তৃপক্ষকে জানাতে হবে।

পুলিশ কিভাবে এই ধরনের ঘটনা তদন্ত করে?

পুলিশ অভিযোগ পাওয়ার পর তদন্ত শুরু করে, সাক্ষী এবং প্রমাণ সংগ্রহ করে অভিযুক্তকে গ্রেফতার করে।

এই ধরনের ঘটনা প্রতিরোধে কী পদক্ষেপ নেওয়া উচিত?

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষকে নিরাপত্তা ব্যবস্থা শক্তিশালী করতে হবে এবং রোগীদের জন্য সচেতনতা বাড়াতে হবে।

মন্তব্য করুন